অনলাইন ডেস্ক
এক বছরের ব্যবধানে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমাকৃত টাকার পরিমাণ ব্যাপকভাবে বেড়েছে। এক বছরে বেড়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক প্রকাশিত বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান ২০২২–এ দেশটির বিভিন্ন ব্যাংকে গচ্ছিত বিদেশিদের টাকার পরিমাণ প্রকাশ করেছে। সেই তালিকা থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
তবে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে পাচার সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। এমনকি আমানত হিসেবে কার কত অর্থ আছে, তা-ও জানা যায়নি। গ্রাহকদের পরিচয় সুরক্ষিত রাখতে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক কখনই এ তথ্য প্রকাশ করে না।
সুইস ব্যাংক প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ২০২০ সালে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত টাকার পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ৩৩ হাজার সুইস ফ্রাঁ। আর ২০২১ সালে একলাফে প্রায় ৫৫ শতাংশ বেড়ে সেই টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ফ্রাঁ, যা বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ৩৬৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। সে হিসাবে এক বছরে গচ্ছিতের পরিমাণ বেড়েছে ২ হাজার ৯৫৮ কোটি ৯১ লাখ ৪২ হাজার টাকা।
এদিকে, সারা বিশ্বে কোভিড মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থ ছিল ৬০ কোটি ৩০ লাখ ২২ হাজার সুইস ফ্রাঁ। ২০২০ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ৩৩ হাজার ফ্রাঁ। এটি মহামারির প্রভাব বলে ধারণা করা যায়। কিন্তু পরের বছরেই (২০২১) একলাফে ৫৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ফ্রাঁ।
সুইজারল্যান্ডের আইন অনুসারে দেশটির ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের তথ্য প্রকাশ করতে বাধ্য নয়। তারা এমনকি তাদের গ্রাহকদের টাকার উৎসও জানতে চায় না। এই গোপনীয়তার নীতির কারণে সারা বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন।
এই সুবিধা নিয়ে অনেক বাংলাদেশিও নানাভাবে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ পাচার করে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করে। তেমনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিরাও দেশটিতে অর্থ জমা রাখেন। তাই সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশিদের মোট অর্থের মধ্যে বৈধ-অবৈধ সব অর্থই রয়েছে।
এক বছরের ব্যবধানে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমাকৃত টাকার পরিমাণ ব্যাপকভাবে বেড়েছে। এক বছরে বেড়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক প্রকাশিত বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান ২০২২–এ দেশটির বিভিন্ন ব্যাংকে গচ্ছিত বিদেশিদের টাকার পরিমাণ প্রকাশ করেছে। সেই তালিকা থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
তবে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে পাচার সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। এমনকি আমানত হিসেবে কার কত অর্থ আছে, তা-ও জানা যায়নি। গ্রাহকদের পরিচয় সুরক্ষিত রাখতে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক কখনই এ তথ্য প্রকাশ করে না।
সুইস ব্যাংক প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ২০২০ সালে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত টাকার পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ৩৩ হাজার সুইস ফ্রাঁ। আর ২০২১ সালে একলাফে প্রায় ৫৫ শতাংশ বেড়ে সেই টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ফ্রাঁ, যা বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ৩৬৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা। সে হিসাবে এক বছরে গচ্ছিতের পরিমাণ বেড়েছে ২ হাজার ৯৫৮ কোটি ৯১ লাখ ৪২ হাজার টাকা।
এদিকে, সারা বিশ্বে কোভিড মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থ ছিল ৬০ কোটি ৩০ লাখ ২২ হাজার সুইস ফ্রাঁ। ২০২০ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ৩৩ হাজার ফ্রাঁ। এটি মহামারির প্রভাব বলে ধারণা করা যায়। কিন্তু পরের বছরেই (২০২১) একলাফে ৫৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ফ্রাঁ।
সুইজারল্যান্ডের আইন অনুসারে দেশটির ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের তথ্য প্রকাশ করতে বাধ্য নয়। তারা এমনকি তাদের গ্রাহকদের টাকার উৎসও জানতে চায় না। এই গোপনীয়তার নীতির কারণে সারা বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা সুইস ব্যাংকে টাকা রাখেন।
এই সুবিধা নিয়ে অনেক বাংলাদেশিও নানাভাবে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ পাচার করে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করে। তেমনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিরাও দেশটিতে অর্থ জমা রাখেন। তাই সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশিদের মোট অর্থের মধ্যে বৈধ-অবৈধ সব অর্থই রয়েছে।
ডেসক্রিপশন: থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
৬ মিনিট আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৭ ঘণ্টা আগে