নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটের দিন সংবাদ সংগ্রহ করার সময় মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন না সাংবাদিকেরা। এত দিন বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে এমন নির্দেশনা দিলেও এবার তা নীতিমালা আকার প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, সরাসরি সম্প্রচারের ক্ষেত্রেও আইন জারি করেছে ইসি। সেই সঙ্গে ফেসবুক লাইভেও দেওয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা।
সংবাদ সংগ্রহের জন্য নির্বাচন কমিশন আজ বুধবার এ নীতিমালা প্রকাশ করেছে। ইসি বলছে জাতীয় সংসদ, উপজেলা পরিষদ, সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন এবং যেকোনো উপনির্বাচনে এই নীতিমালা প্রযোজ্য হবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ভোট গ্রহণের দিন নির্বাচনী এলাকায় যানবাহন চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তবে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা চলাচলের জন্য যানবাহন ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য কমিশন যৌক্তিকসংখ্যক যানবাহনের স্টিকার সরবরাহ করবে। তবে মোটরসাইকেল ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না।
মাঠপর্যায়ে সাংবাদিকদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাংবাদিক পরিচয়পত্র, সাপোর্ট স্টাফ (মিডিয়া) পরিচয়পত্র এবং গাড়ির স্টিকার অন্য নির্বাচনী মালামাল সংগ্রহের সময় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ শাখা থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশের বিষয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা সরাসরি কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন। প্রিসাইডিং অফিসারকে জানিয়ে ছবি তুলতে, তথ্য সংগ্রহ করতে ও ভিডিও ধারণ করতে পারবেন। তবে কোনোভাবেই গোপন কক্ষের ভেতরের ছবি তোলা, ভিডিও করা যাবে না।
ভোটকেন্দ্রে একই সঙ্গে দুটির বেশি সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিককে প্রবেশ করতে দেবে না নির্বাচন কমিশন। তাঁরা ১০ মিনিটের বেশি ভোটকেন্দ্রে অবস্থান করতেও পারবেন না। কেন্দ্রের ভেতরে নির্বাচনী কর্মকর্তা, এজেন্ট ও ভোটারের সাক্ষাৎকার নেওয়া যাবে না।
সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা ভোট গণনা দেখতে পারবেন। ছবি-ভিডিও করতে পারবেন। কিন্তু সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না, এমনটাই জানানো হয়েছে নীতিমালায়। বলা হয়েছে, ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি প্রচারে নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং অফিসারের নির্দেশনা মেনে চলবেন। ভোটকেন্দ্রের কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয়, এমন কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন। নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করবেন না। কোনো ধরনের নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ কিংবা অপসারণ করা যাবে না। নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর বা রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচারণা চালানো থেকেও বিরত থাকতে হবে। মেনে চলতে হবে নির্বাচনী আইন ও বিধিমালা।
আরও খবর পড়ুন:
ভোটের দিন সংবাদ সংগ্রহ করার সময় মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন না সাংবাদিকেরা। এত দিন বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে এমন নির্দেশনা দিলেও এবার তা নীতিমালা আকার প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, সরাসরি সম্প্রচারের ক্ষেত্রেও আইন জারি করেছে ইসি। সেই সঙ্গে ফেসবুক লাইভেও দেওয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা।
সংবাদ সংগ্রহের জন্য নির্বাচন কমিশন আজ বুধবার এ নীতিমালা প্রকাশ করেছে। ইসি বলছে জাতীয় সংসদ, উপজেলা পরিষদ, সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন এবং যেকোনো উপনির্বাচনে এই নীতিমালা প্রযোজ্য হবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ভোট গ্রহণের দিন নির্বাচনী এলাকায় যানবাহন চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তবে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা চলাচলের জন্য যানবাহন ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য কমিশন যৌক্তিকসংখ্যক যানবাহনের স্টিকার সরবরাহ করবে। তবে মোটরসাইকেল ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না।
মাঠপর্যায়ে সাংবাদিকদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাংবাদিক পরিচয়পত্র, সাপোর্ট স্টাফ (মিডিয়া) পরিচয়পত্র এবং গাড়ির স্টিকার অন্য নির্বাচনী মালামাল সংগ্রহের সময় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ শাখা থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশের বিষয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বৈধ কার্ডধারী সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা সরাসরি কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন। প্রিসাইডিং অফিসারকে জানিয়ে ছবি তুলতে, তথ্য সংগ্রহ করতে ও ভিডিও ধারণ করতে পারবেন। তবে কোনোভাবেই গোপন কক্ষের ভেতরের ছবি তোলা, ভিডিও করা যাবে না।
ভোটকেন্দ্রে একই সঙ্গে দুটির বেশি সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিককে প্রবেশ করতে দেবে না নির্বাচন কমিশন। তাঁরা ১০ মিনিটের বেশি ভোটকেন্দ্রে অবস্থান করতেও পারবেন না। কেন্দ্রের ভেতরে নির্বাচনী কর্মকর্তা, এজেন্ট ও ভোটারের সাক্ষাৎকার নেওয়া যাবে না।
সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা ভোট গণনা দেখতে পারবেন। ছবি-ভিডিও করতে পারবেন। কিন্তু সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না, এমনটাই জানানো হয়েছে নীতিমালায়। বলা হয়েছে, ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি প্রচারে নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং অফিসারের নির্দেশনা মেনে চলবেন। ভোটকেন্দ্রের কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয়, এমন কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন। নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করবেন না। কোনো ধরনের নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ কিংবা অপসারণ করা যাবে না। নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থীর বা রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচারণা চালানো থেকেও বিরত থাকতে হবে। মেনে চলতে হবে নির্বাচনী আইন ও বিধিমালা।
আরও খবর পড়ুন:
ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৮৬ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৪৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে...
৪২ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৪ ঘণ্টা আগে