নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিকদের নিয়ে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে ডিআরইউর সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী ও সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সংগঠনটি বলেছে, সম্প্রতি পুলিশের সাবেক ও বর্তমান কয়েক কর্মকর্তাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর কোনো কোনো মহল ও সংগঠন যে ভাষায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে, তা স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিপন্থী।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তার অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক হওয়ার সংবাদ কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন না। সাংবাদিকেরা সব সময় দায়িত্বশীল এবং তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশ করে থাকেন।
ডিআরইউর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, সব তথ্যই গণমাধ্যমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সাংবাদিকদের বড় কাজটি হচ্ছে বিভিন্ন বিষয়ে অনুসন্ধানী সংবাদ পরিবেশন করা। সাংবাদিকেরা অনুসন্ধান করে তথ্য–উপাত্ত বের করে থাকেন এবং পেশাদারির সঙ্গে তা প্রকাশ করেন।
ইতিমধ্যে কিছু তথ্যভিত্তিক খবর বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনে প্রকাশিত হয়েছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, এসব সংবাদ কারও বিপক্ষে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে যাদের নামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তাঁদের কাজ হচ্ছে প্রকাশিত তথ্যগুলো সঠিক কি না, তা প্রমাণ করা। কোনো কর্মকর্তা দুর্নীতি করে থাকলে এটি তাঁর ব্যক্তিগত বিষয়। এ নিয়ে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সংবাদমাধ্যমকে দোষারোপ করা শোভন কাজ নয়; বরং এর মধ্যে দিয়ে ব্যক্তিগত দুর্নীতি উৎসাহিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে পারস্পরিক দোষারোপ করা যৌক্তিক নয়।
দেশের স্বার্থে সাংবাদিক-পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করে আসছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী দিনেও একই সঙ্গে কাজ করবেন সাংবাদিক ও পুলিশ।
বাধাবিপত্তির মুখেও সাংবাদিক সমাজ তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিবেশ বিঘ্নিত হয়—এমন বক্তব্য প্রদান থেকে সবাইকে বিরত থাকার আহ্বান জানায় ডিআরইউ। তারা বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার অধিকার বাংলাদেশের সংবিধানেই স্বীকৃত।
সাংবাদিকদের নিয়ে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে ডিআরইউর সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী ও সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সংগঠনটি বলেছে, সম্প্রতি পুলিশের সাবেক ও বর্তমান কয়েক কর্মকর্তাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর কোনো কোনো মহল ও সংগঠন যে ভাষায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে, তা স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিপন্থী।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের কয়েকজন বর্তমান ও সাবেক সরকারি কর্মকর্তার অস্বাভাবিক সম্পদের মালিক হওয়ার সংবাদ কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন না। সাংবাদিকেরা সব সময় দায়িত্বশীল এবং তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশ করে থাকেন।
ডিআরইউর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, সব তথ্যই গণমাধ্যমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সাংবাদিকদের বড় কাজটি হচ্ছে বিভিন্ন বিষয়ে অনুসন্ধানী সংবাদ পরিবেশন করা। সাংবাদিকেরা অনুসন্ধান করে তথ্য–উপাত্ত বের করে থাকেন এবং পেশাদারির সঙ্গে তা প্রকাশ করেন।
ইতিমধ্যে কিছু তথ্যভিত্তিক খবর বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনে প্রকাশিত হয়েছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, এসব সংবাদ কারও বিপক্ষে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে যাদের নামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তাঁদের কাজ হচ্ছে প্রকাশিত তথ্যগুলো সঠিক কি না, তা প্রমাণ করা। কোনো কর্মকর্তা দুর্নীতি করে থাকলে এটি তাঁর ব্যক্তিগত বিষয়। এ নিয়ে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সংবাদমাধ্যমকে দোষারোপ করা শোভন কাজ নয়; বরং এর মধ্যে দিয়ে ব্যক্তিগত দুর্নীতি উৎসাহিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে পারস্পরিক দোষারোপ করা যৌক্তিক নয়।
দেশের স্বার্থে সাংবাদিক-পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করে আসছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী দিনেও একই সঙ্গে কাজ করবেন সাংবাদিক ও পুলিশ।
বাধাবিপত্তির মুখেও সাংবাদিক সমাজ তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিবেশ বিঘ্নিত হয়—এমন বক্তব্য প্রদান থেকে সবাইকে বিরত থাকার আহ্বান জানায় ডিআরইউ। তারা বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার অধিকার বাংলাদেশের সংবিধানেই স্বীকৃত।
আশুলিয়া ও রাজধানীর চানখাঁরপুলে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এরই মধ্যে খসড়া প্রতিবেদন পেয়েছি। সম্প্রতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা গণহত্যার মামলার খসড়া প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। আশা করছি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ হাতে পাবো। আর হাতে পাওয়া মাত্রই তা ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে...
২ মিনিট আগেভারতকে আত্মসমালোচনা করতে হবে। কী ভুল হয়েছে, এটি তাদের বুঝতে হবে। ভারতীয় সরকার ক্ষমতাচ্যুত (হাসিনা) সরকারকে অস্বাভাবিক নিঃশর্ত সমর্থন দিয়েছে এবং অনেক বাংলাদেশি ভারতকেই স্বৈরাচারী ও দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনব্যবস্থা টিকিয়ে রাখার জন্য দায়ী করে। ভারত যদি সম্পর্ক পুনঃস্থাপন বা ভারসাম্য বজায় রাখতে চায়, তবে
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের মতো কিছুই হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য বিমসটেক সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেনটেটিভ খলিলুর রহমান।
৪ ঘণ্টা আগে