নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শপথ নিলেন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনারেরা। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। শপথ পড়ান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
প্রধান বিচারপতি প্রথমে শপথবাক্য পাঠ করান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালকে। এরপর চার নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমানকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি।
শপথ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনারেরা। শপথ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের ওপর দায়িত্ব আরোপিত হয়ে গেছে। তবে এখনো আমরা আমাদের বাস্তব দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। আগামীকাল (সোমবার) আমরা আমাদের কার্যস্থলে যাব। তারপর আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করব, ভাবের আদান-প্রদান করব। সংবিধান ও আইনে আমাদের ওপর কী কী দায়িত্ব আরোপিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ দায়িত্ব কীভাবে পালন করব সেটা ঠিক এ মুহূর্তে বলতে পারব না। আগামীতে আমরা আরেকটু হৃদ্য হয়ে, আরেকটু লেখাপড়া করে জেনে তারপর আপনাদের বলতে পারব।’
সিইসি বলেন, ‘সবার কাছে দোয়া চাই, আমাদের ওপর যে দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে, আমরা সঠিকভাবে, দক্ষতার সঙ্গে, ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে, আমাদের শপথের অনুগত থেকে দায়িত্ব পালন করতে পারি।’
নির্বাচনের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা কী করবেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই সমস্ত বিষয়ে এখন আমি বেশি কিছু বলব না। গতকাল আমি অনেক কিছু বলেছি। নতুন করে আমার কোনো বক্তব্য নেই। এরপর আমরা যা কিছু বলব সমন্বিতভাবে, আমার যে সহকর্মীরা আছেন তাদের সঙ্গে বসে ঐকমত্য হয়ে সিদ্ধান্ত নিব। তখন আমরা আরও নির্ভরযোগ্য ভাবে কথা বলতে পারব।’
প্রতিটি নির্বাচনই একটা চ্যালেঞ্জ, উল্লেখ করে নবনিযুক্ত করে সিইসি বলেন, ‘মানুষের জীবনটাও কিন্তু চ্যালেঞ্জ। কিন্তু কোনো চ্যালেঞ্জকে ভয় পেলে চলবে না। চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতে হবে। আমরা আশা করি, সকলের সহায়তা নিয়ে, যারা স্টেকহোল্ডার তাঁদের সকলের সহযোগিতা-সহায়তা নিয়ে। বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র বলা হয় এবং গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের অর্থ হলো, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা শাসন পরিচালিত হবে। কাজেই নির্বাচন একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। সেটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন হোক বা জাতীয় নির্বাচন হোক। আমরা এই চ্যালেঞ্জ এখনো বুঝে উঠিনি। দায়িত্ব নিলে পরে আমরা চারদিকে তাকিয়ে বুঝব আসলে কোনো চ্যালেঞ্জ আছে কি না। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে, সে লক্ষ্যে আমরা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলব, কর্মপদ্ধতি গড়ে তুলব, এবং আমাদের কৌশল নিরূপণ করব।’
শুধু নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব কি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘শুধু নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করে না। এটা একটা বিশাল কর্মযজ্ঞ। এর সঙ্গে অনেকে জড়িত, সকলে যদি সহযোগিতার হস্ত সম্প্রসারণ করে, আমাদের ওপর একটা প্রিন্সিপাল দায়িত্ব আছে, এগুলোকে আদায় করে নেওয়া। আমরা আশাবাদী, অত্যন্ত আশাবাদী, আগামী নির্বাচন আমি যে সহকর্মীদের পেয়েছি, ওনাদের ওপর আমার আস্থা আছে। আশা করি, আমার ওপরও ওনাদের আস্থা আছে। আমরা আমাদের সম্ভাব্য সর্বোচ্চ প্রয়াস, সেটা আমরা দেওয়ার চেষ্টা করব। বাকিটা আল্লাহপাক জানেন।’
শপথ নিলেন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনারেরা। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। শপথ পড়ান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
প্রধান বিচারপতি প্রথমে শপথবাক্য পাঠ করান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালকে। এরপর চার নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমানকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি।
শপথ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনারেরা। শপথ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের ওপর দায়িত্ব আরোপিত হয়ে গেছে। তবে এখনো আমরা আমাদের বাস্তব দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। আগামীকাল (সোমবার) আমরা আমাদের কার্যস্থলে যাব। তারপর আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করব, ভাবের আদান-প্রদান করব। সংবিধান ও আইনে আমাদের ওপর কী কী দায়িত্ব আরোপিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ দায়িত্ব কীভাবে পালন করব সেটা ঠিক এ মুহূর্তে বলতে পারব না। আগামীতে আমরা আরেকটু হৃদ্য হয়ে, আরেকটু লেখাপড়া করে জেনে তারপর আপনাদের বলতে পারব।’
সিইসি বলেন, ‘সবার কাছে দোয়া চাই, আমাদের ওপর যে দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে, আমরা সঠিকভাবে, দক্ষতার সঙ্গে, ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে, আমাদের শপথের অনুগত থেকে দায়িত্ব পালন করতে পারি।’
নির্বাচনের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা কী করবেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই সমস্ত বিষয়ে এখন আমি বেশি কিছু বলব না। গতকাল আমি অনেক কিছু বলেছি। নতুন করে আমার কোনো বক্তব্য নেই। এরপর আমরা যা কিছু বলব সমন্বিতভাবে, আমার যে সহকর্মীরা আছেন তাদের সঙ্গে বসে ঐকমত্য হয়ে সিদ্ধান্ত নিব। তখন আমরা আরও নির্ভরযোগ্য ভাবে কথা বলতে পারব।’
প্রতিটি নির্বাচনই একটা চ্যালেঞ্জ, উল্লেখ করে নবনিযুক্ত করে সিইসি বলেন, ‘মানুষের জীবনটাও কিন্তু চ্যালেঞ্জ। কিন্তু কোনো চ্যালেঞ্জকে ভয় পেলে চলবে না। চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতে হবে। আমরা আশা করি, সকলের সহায়তা নিয়ে, যারা স্টেকহোল্ডার তাঁদের সকলের সহযোগিতা-সহায়তা নিয়ে। বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র বলা হয় এবং গণতন্ত্র। গণতন্ত্রের অর্থ হলো, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা শাসন পরিচালিত হবে। কাজেই নির্বাচন একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। সেটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন হোক বা জাতীয় নির্বাচন হোক। আমরা এই চ্যালেঞ্জ এখনো বুঝে উঠিনি। দায়িত্ব নিলে পরে আমরা চারদিকে তাকিয়ে বুঝব আসলে কোনো চ্যালেঞ্জ আছে কি না। সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে, সে লক্ষ্যে আমরা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলব, কর্মপদ্ধতি গড়ে তুলব, এবং আমাদের কৌশল নিরূপণ করব।’
শুধু নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব কি, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘শুধু নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করে না। এটা একটা বিশাল কর্মযজ্ঞ। এর সঙ্গে অনেকে জড়িত, সকলে যদি সহযোগিতার হস্ত সম্প্রসারণ করে, আমাদের ওপর একটা প্রিন্সিপাল দায়িত্ব আছে, এগুলোকে আদায় করে নেওয়া। আমরা আশাবাদী, অত্যন্ত আশাবাদী, আগামী নির্বাচন আমি যে সহকর্মীদের পেয়েছি, ওনাদের ওপর আমার আস্থা আছে। আশা করি, আমার ওপরও ওনাদের আস্থা আছে। আমরা আমাদের সম্ভাব্য সর্বোচ্চ প্রয়াস, সেটা আমরা দেওয়ার চেষ্টা করব। বাকিটা আল্লাহপাক জানেন।’
গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ১৮৭ জন পুলিশ সদস্যের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে থানায় মামলা করা হচ্ছে। এমনকি তাঁদের গ্রেপ্তারে আলাদা টিমও গঠন করেছে পুলিশ।
১২ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১৩ ঘণ্টা আগে