কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভাসানচরে আনুষ্ঠানিকভাবে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ। এ নিয়ে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে চলতি সপ্তাহে চুক্তি হতে পারে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মহসীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুক্তির বিষয়ে কাজ এগোচ্ছে। পুরো বিষয়টি জানতে দুই-এক দিন অপেক্ষা করার পরামর্শ দেন তিনি।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার এই চুক্তি সই হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। চুক্তি সইয়ের ব্যাপারে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ সম্মত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ভাসানচর নিয়ে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের দূরত্ব মিটে গেছে বলা যাবে না। অনেক কিছুতে আপস করা হয়েছে। বিষয়টি ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তারা বিষয়টি নিয়ে বলতে পারবে।
কী ধরনের আপস হয়েছে, জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা চেয়েছে জাতিসংঘ। এখানে শুধু জরুরি ক্ষেত্রে, যেমন হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ল, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার মতো বিষয়ে বাংলাদেশ ছাড় দেবে।
জানা গেছে, ভাসানচর নিয়ে সরকারের সঙ্গে জাতিসংঘের আলোচনা চলছিল। এতে দেশের পক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। সেখানে রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা, শিক্ষা, কর্মসংস্থানের সুযোগ, নির্বাচনের সুযোগসহ বিভিন্ন শর্ত দিয়েছে জাতিসংঘ। কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরেও একই সুপারিশ করেছে তারা। এসব শর্তের আংশিক মেনেছে বাংলাদেশ।
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানালেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটির সাধারণ বিতর্কে তিনি এ আহ্বান জানান। স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত সোমবার রাবাব ফাতিমা সাধারণ বিতর্কে বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও আঞ্চলিক দেশগুলোকে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে প্রত্যাবর্তনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি ও রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো নৃশংসতম অপরাধের দায়বদ্ধতা নিরূপণ অত্যন্ত জরুরি।
রাবাব ফাতিমা বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে এই সমস্যার সমাধান নিহিত রয়েছে নিজভূমি মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, টেকসই ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের ওপর। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও আঞ্চলিক দেশগুলোকে মিয়ানমার সংকটের সমাধানে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটিতে বাংলাদেশের অগ্রাধিকার বিষয়গুলো তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা।
ভাসানচরে আনুষ্ঠানিকভাবে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে যাচ্ছে জাতিসংঘ। এ নিয়ে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে চলতি সপ্তাহে চুক্তি হতে পারে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মহসীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চুক্তির বিষয়ে কাজ এগোচ্ছে। পুরো বিষয়টি জানতে দুই-এক দিন অপেক্ষা করার পরামর্শ দেন তিনি।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার এই চুক্তি সই হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। চুক্তি সইয়ের ব্যাপারে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ সম্মত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ভাসানচর নিয়ে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের দূরত্ব মিটে গেছে বলা যাবে না। অনেক কিছুতে আপস করা হয়েছে। বিষয়টি ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তারা বিষয়টি নিয়ে বলতে পারবে।
কী ধরনের আপস হয়েছে, জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা বলেন, রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা চেয়েছে জাতিসংঘ। এখানে শুধু জরুরি ক্ষেত্রে, যেমন হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ল, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার মতো বিষয়ে বাংলাদেশ ছাড় দেবে।
জানা গেছে, ভাসানচর নিয়ে সরকারের সঙ্গে জাতিসংঘের আলোচনা চলছিল। এতে দেশের পক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। সেখানে রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা, শিক্ষা, কর্মসংস্থানের সুযোগ, নির্বাচনের সুযোগসহ বিভিন্ন শর্ত দিয়েছে জাতিসংঘ। কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরেও একই সুপারিশ করেছে তারা। এসব শর্তের আংশিক মেনেছে বাংলাদেশ।
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানালেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটির সাধারণ বিতর্কে তিনি এ আহ্বান জানান। স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত সোমবার রাবাব ফাতিমা সাধারণ বিতর্কে বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও আঞ্চলিক দেশগুলোকে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে প্রত্যাবর্তনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি ও রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো নৃশংসতম অপরাধের দায়বদ্ধতা নিরূপণ অত্যন্ত জরুরি।
রাবাব ফাতিমা বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে এই সমস্যার সমাধান নিহিত রয়েছে নিজভূমি মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, টেকসই ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের ওপর। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও আঞ্চলিক দেশগুলোকে মিয়ানমার সংকটের সমাধানে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটিতে বাংলাদেশের অগ্রাধিকার বিষয়গুলো তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা।
অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসে দেশে গণপিটুনিতে ১১৯ জন নিহত এবং ৭৪ জন আহত হয়েছেন। এ সময় সারা দেশে গণপিটুনির অন্তত ১১৪টি ঘটনা ঘটেছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট
২ মিনিট আগেরমজান মাসে দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ঢাকা রাজধানীর সব সিএনজি ফিলিং স্টেশন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করে...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত ১৫ বছরে সংঘটিত জোরপূর্বক গুম ও পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সমাজের কাছ থেকে সহায়তা পাওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশে দেশটির সাবেক রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম আজ বুধবার ঢাকায় এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের লাখো শ্রমিকের জীবনমান উন্নয়নে শ্রম আইনকে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা আগামী ১০ থেকে ২০ মার্চ জেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ৩৫৩তম অধিবেশনের আগে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর
১ ঘণ্টা আগে