নোয়াখালীর ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ রুশমিনার (৩) মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ পাঁচ শিশুর সবাই মারা গেল। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।
নোয়াখালীর ভাসানচরে রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শিশু চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা চারে দাঁড়িয়েছে।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে তিন রোহিঙ্গা শিশু। সর্বশেষ রবি আলম (৪) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায়। এই রোহিঙ্গা শিশুরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাত
নোয়াখালীর হাতিয়ায় উপজেলার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস থেকে সৃষ্টি হওয়া অগ্নিকাণ্ডে নারী, শিশুসহ দগ্ধ হয়েছেন ৯ জন। তাঁদেররোহিঙ্গা। আজ শনিবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে ক্যাম্পের ৮১ নং ক্লাস্টারে এ ঘটনা ঘটে। ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলম ভুঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে জেলেদের দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। এতে দুই জেলে গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের নোয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানা গেছে।
কক্সবাজারের আশ্রয়শিবিরগুলোতে প্রতিবছরই বাড়ছে নিজ দেশ মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের সংখ্যা। বাংলাদেশ সরকার ও জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) যৌথভাবে করা সর্বশেষ প্রকাশিত জনসংখ্যা পরিসংখ্যানে জানা গেছে, কক্সবাজার ও ভাসানচরের ৩৪টি ক্যাম্পে বাস করা সহায়তা পাওয়া রোহিঙ্গার সং
নোয়াখালীর ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে হাত-পা বাঁধা ও রক্তাক্ত অবস্থায় সৈয়দুল ইসলাম (৩৩) নামের এক রোহিঙ্গা যুবককে উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ভাসানচর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। পূর্ববিরোধের জেরে অন্য রোহিঙ্গারা তাঁকে কুপিয়ে ফেলে রাখে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ভাসানচরসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়ে এমবি মোহছেন আউলিয়া নামে একটি মালবাহী ট্রলার ডুবে গেছে। এ সময় পাশে থাকা এটি জাহাজের সহযোগিতায় ট্রলারের আট মাঝিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে বঙ্গোপসাগরের কর্ণফুলী ১ নম্বর বয়ার সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হাতিয়া
রোহিঙ্গা নাগরিকদের কক্সবাজার থেকে ভাসানচরে নিতে বন্ধু রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহায়তা চেয়ে দুটি প্রস্তাব দিয়েছে সরকার। সেগুলো হলো— রোহিঙ্গাদের কক্সবাজার থেকে ভাসানচরে নেওয়ার খরচ বহন এবং সেখানে নতুন অবকাঠামো নির্মাণ করা।
নির্যাতনের শিকার হয়ে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী নিয়ে এমনিতেই উদ্বেগে আছে বাংলাদেশ। দাতাদের কাছ থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী অর্থ সহায়তা না পাওয়া, ক্যাম্প এলাকায় আর্থসামাজিক অস্থিরতাসহ নানা কারণে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বাড়ছে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শরণার্থী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন মানবিক মা হিসেবে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছেন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে তিনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পরবর্তীতে রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচানোর জন্য ভাসানচরকে সাজানোর জন্য
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ভাসানচরে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা দম্পতিদের ঘরে ৫২৫ নবজাতকের জন্ম হয়েছে। গত বছরের মার্চ থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ১০ মাসে জন্ম হয়েছে এসব শিশুর।
নোয়াখালীর ভাসানচরের আশ্রয় শিবিরে থাকা মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য ৩৭ লাখ ডলার সহায়তা দেবে জাপান।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরের আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালানোর সময় সুবর্ণচরে ৭ রোহিঙ্গাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। এ সময় তাঁদের পালাতে সাহায্যকারী দুই দালালকেও আটক করা হয়।
শুক্রবার দিবাগত রাতে ভাসানচর থেকে পালিয়ে কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাওয়ার উদ্দেশ্যে দালাল মো. ইসহাক, মো. আনোয়ার ও মো. আয়াত উল্লাহর সহযোগিতায় নৌকা যোগে সুবর্ণচরে আসে ৭ রোহিঙ্গা। আজ সকালে তারা পায়ে হেঁটে কেরমাতপুর বাজারে আসলে তাদের গতিবিধি দেখে স্থানীয় লোকজনের সন্দেহ হয়। একপর্যায়ে তাদের গতিরোধ করে জ
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালিয়ে কক্সবাজার যাওয়ার সময় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ঘাট থেকে ১৮ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয় লোকজন। আটক রোহিঙ্গাদের মধ্যে তিনজন পুরুষ, তিনজন নারী ও ১২টি শিশু রয়েছে।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালানোর সময় নারী, শিশুসহ তিন রোহিঙ্গাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা। তারা দালালের মাধ্যমে ভাসানচর থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য বের হয়েছিল বলে পুলিশকে জানায়।