সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা
দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ তৎপর হয় পাকিস্তান সরকার। তবে এ ক্ষেত্রে একটু ধীরেসুস্থে প্রস্তুতি নিয়ে এগোনোর কৌশল নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন কয়েক দিন আগে। যদিও সম্পর্কের অস্বাভাবিক এই অবস্থার মধ্যে এখনই এমন উচ্চপর্যায়ের সফরের জন্য কোনো পক্ষই প্রস্তুত নয়, এমনটা মনে করছেন বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা। এ কারণে সফরটি আগামী মাসে না-ও হতে পারে, এমনটা জানালেন তাঁরা।
ইসহাক দার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে যাওয়া-আসার পথে আগামী ৫ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এক দিনের জন্য ঢাকা সফর করতে চেয়েছিলেন। ঢাকায় পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ এই আগ্রহের কথা গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানান।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরটি সম্ভবত এখন হচ্ছে না।
এ বিষয়ে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক অস্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল। এটা স্বাভাবিক করতে চাওয়া কোনো পক্ষের জন্য দোষের নয়। কিন্তু এখনই এটা করা জরুরি কি না, সেটা সুবিবেচনার দাবি রাখে।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ এখন ক্রান্তিকালে আছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার এবং একটি সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের মতো কিছু বিষয়ে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে। এমন অবস্থায় খুব জরুরি না হলে এমন কোনো কিছু করা ঠিক হবে না, যাতে মনোযোগ ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দিকের ব্যবসায়ীদের একটি অংশ ব্যবসা বাড়াতে তৎপর হয়। পাকিস্তান থেকে পরপর দুটি কনটেইনারবাহী জাহাজের করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়া বেশ আলোচনায় আসে।
২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ কোটি ডলারের কম। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আমদানি ৮৪ কোটি ডলারের; আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি সাড়ে ৭ কোটি ডলারের।
ইসলামাবাদে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছেন এমন একজন কূটনীতিক বলেন, আকাশপথে সরাসরি যোগাযোগ নেই। এর মধ্যেও দুই দেশের নাগরিকদের একটি অংশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। লেনদেন আছে। সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি আকাশ ও সমুদ্রপথে এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়লে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ আছে।
বেসরকারি হিসাবে, প্রায় ৩০ লাখ বাঙালি পাকিস্তানের করাচি ও আশপাশের এলাকায় বসবাস করে। তাদের একটি বড় অংশ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। অন্যদিকে প্রায় ৫ লাখ মানুষ ‘আটকে পড়া পাকিস্তানি’ হিসেবে পরিচিত, যারা ঢাকা, নীলফামারী, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে থাকে।
হুমায়ুন কবির বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক জোরালো হতে থাকলে তার ওপর শুধু ভারত নয়, বৈশ্বিক কৌশলগত বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রও নজর রাখবে। কাজেই এ ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এগোনোই সংগত।
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের ‘স্পর্শকাতরতা’ প্রসঙ্গে স্থানীয় একজন কূটনীতিক বলেন, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতায় তাল মেলাতে গিয়ে গত ১৫ বছরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যে তলানিতে গিয়েছে, তাতে দ্বিপক্ষীয় অস্বাভাবিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাওয়াও ভারতের কাছে এখন ‘বাড়াবাড়ি’ মনে হতে পারে।
ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের বৈরিতার প্রসঙ্গটি টেনে অন্য একজন স্থানীয় কূটনীতিক বলেন, ভারতের উদ্বেগ প্রধানত তার নিরাপত্তা নিয়ে। ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা এবং কৌশলগত জায়গাগুলো ব্যবহারের সুযোগ কেউ পেয়ে যায় কি না, এটার ওপর নজর রাখবে তারা।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে ফলপ্রসূ সফর হতে হলে যে প্রস্তুতি থাকতে হয়, তা দুই দিকেই নেই। পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সর্বশেষ আনুষ্ঠানিক বৈঠক (ফরেন অফিস কনসালটেশন—এফওসি) হয়েছে ১৪ বছর আগে, ২০১০ সালে। বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের সর্বশেষ বৈঠক হয়েছে তারও আগে, সম্ভবত ২০০৫ সালে। এ কারণে বহু বিষয়ে সরকারের কাছে হালনাগাদ তথ্যও নেই।
এমন অবস্থায় উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজন করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার, এমনটাই মনে করেন এই কর্মকর্তা।
দেড় দশক আগে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই দেশের রাজধানীতে হাইকমিশনগুলোয় কূটনীতিক পাঠানো ছাড়া সরকারি পর্যায়ে আসা-যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় গত আগস্টে ক্ষমতার পালাবদলের পর দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের এই অস্বাভাবিক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বেশ তৎপর হয় পাকিস্তান সরকার। তবে এ ক্ষেত্রে একটু ধীরেসুস্থে প্রস্তুতি নিয়ে এগোনোর কৌশল নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন কয়েক দিন আগে। যদিও সম্পর্কের অস্বাভাবিক এই অবস্থার মধ্যে এখনই এমন উচ্চপর্যায়ের সফরের জন্য কোনো পক্ষই প্রস্তুত নয়, এমনটা মনে করছেন বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা। এ কারণে সফরটি আগামী মাসে না-ও হতে পারে, এমনটা জানালেন তাঁরা।
ইসহাক দার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে যাওয়া-আসার পথে আগামী ৫ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এক দিনের জন্য ঢাকা সফর করতে চেয়েছিলেন। ঢাকায় পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ এই আগ্রহের কথা গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানান।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরটি সম্ভবত এখন হচ্ছে না।
এ বিষয়ে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক অস্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল। এটা স্বাভাবিক করতে চাওয়া কোনো পক্ষের জন্য দোষের নয়। কিন্তু এখনই এটা করা জরুরি কি না, সেটা সুবিবেচনার দাবি রাখে।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ এখন ক্রান্তিকালে আছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার এবং একটি সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের মতো কিছু বিষয়ে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে। এমন অবস্থায় খুব জরুরি না হলে এমন কোনো কিছু করা ঠিক হবে না, যাতে মনোযোগ ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দিকের ব্যবসায়ীদের একটি অংশ ব্যবসা বাড়াতে তৎপর হয়। পাকিস্তান থেকে পরপর দুটি কনটেইনারবাহী জাহাজের করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়া বেশ আলোচনায় আসে।
২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ কোটি ডলারের কম। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আমদানি ৮৪ কোটি ডলারের; আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি সাড়ে ৭ কোটি ডলারের।
ইসলামাবাদে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছেন এমন একজন কূটনীতিক বলেন, আকাশপথে সরাসরি যোগাযোগ নেই। এর মধ্যেও দুই দেশের নাগরিকদের একটি অংশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। লেনদেন আছে। সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পাশাপাশি আকাশ ও সমুদ্রপথে এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়লে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ আছে।
বেসরকারি হিসাবে, প্রায় ৩০ লাখ বাঙালি পাকিস্তানের করাচি ও আশপাশের এলাকায় বসবাস করে। তাদের একটি বড় অংশ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। অন্যদিকে প্রায় ৫ লাখ মানুষ ‘আটকে পড়া পাকিস্তানি’ হিসেবে পরিচিত, যারা ঢাকা, নীলফামারী, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে থাকে।
হুমায়ুন কবির বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক জোরালো হতে থাকলে তার ওপর শুধু ভারত নয়, বৈশ্বিক কৌশলগত বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রও নজর রাখবে। কাজেই এ ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এগোনোই সংগত।
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের ‘স্পর্শকাতরতা’ প্রসঙ্গে স্থানীয় একজন কূটনীতিক বলেন, ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতায় তাল মেলাতে গিয়ে গত ১৫ বছরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যে তলানিতে গিয়েছে, তাতে দ্বিপক্ষীয় অস্বাভাবিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাওয়াও ভারতের কাছে এখন ‘বাড়াবাড়ি’ মনে হতে পারে।
ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের বৈরিতার প্রসঙ্গটি টেনে অন্য একজন স্থানীয় কূটনীতিক বলেন, ভারতের উদ্বেগ প্রধানত তার নিরাপত্তা নিয়ে। ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা এবং কৌশলগত জায়গাগুলো ব্যবহারের সুযোগ কেউ পেয়ে যায় কি না, এটার ওপর নজর রাখবে তারা।
সরকারের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে ফলপ্রসূ সফর হতে হলে যে প্রস্তুতি থাকতে হয়, তা দুই দিকেই নেই। পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সর্বশেষ আনুষ্ঠানিক বৈঠক (ফরেন অফিস কনসালটেশন—এফওসি) হয়েছে ১৪ বছর আগে, ২০১০ সালে। বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ে যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের সর্বশেষ বৈঠক হয়েছে তারও আগে, সম্ভবত ২০০৫ সালে। এ কারণে বহু বিষয়ে সরকারের কাছে হালনাগাদ তথ্যও নেই।
এমন অবস্থায় উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজন করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার, এমনটাই মনে করেন এই কর্মকর্তা।
দেশে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের সংখ্যা ৩৮৩। এসব নিরাময় কেন্দ্র সম্পূর্ণ ব্যক্তি উদ্যোগ ও অর্থায়নে পরিচালিত হয়। তবে প্রতি অর্থবছরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আবেদন সাপেক্ষে কিছু সরকারি অনুদান দিয়ে থাকে। পরিচালন ব্যয়ের তুলনায় সামান্য সেই অনুদান নিতে প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তিগত সম্পর্ক বা তদব
৪ ঘণ্টা আগেসারা দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনতে জুলাই-আগস্টে রক্ত দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে পতন ঘটিয়েছে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের। কিন্তু এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, তাঁদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই এখনো ফেরেনি ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের অধিকার। এ অবস্
১১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ভবনে কর্মরত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর গোয়েন্দা প্রতিবেদন চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ মঙ্গলবার ইসির সহকারী সচিব (জনবল ব্যবস্থাপনা শাখা-১) মোহাম্মদ শাহীনুর রহমান এ-সংক্রান্ত এক অফিস আদেশ জারি করেন।
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনকে কেন্দ্র করে ২০২১ সালে হতাহতের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে এই অভিযোগ দাখিল করেন ওই সময় নিহত আসাদুল্লাহ রাতিনের বাবা মো. শফিকুল ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগে