কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতিসংঘের সহযোগিতা নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আজ সোমবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস সাক্ষাৎ করতে আসেন। সাক্ষাৎ শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের কথা বলেন।
জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা আমাদের নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ আমরা যথেষ্ট পরিপক্ব—এ কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেন, ‘সুন্দর, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশনসহ যেসব প্রতিষ্ঠান দরকার, সেগুলো বাংলাদেশে মোটামুটি তৈরি করা হয়েছে। স্বচ্ছ ও বায়োমেট্রিক ভোটার তালিকা তৈরি করা হয়েছে, যাতে কোনো ভুয়া ভোট না হয়। তবে নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়ে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।’
ঢাকায় একটি বিদেশি কূটনৈতিক সূত্র বলছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে করার ওপর জোর দিয়ে ঢাকায় পশ্চিমা দেশগুলোর কূটনীতিকেরা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি এবং সরকারের বিভিন্ন মহলে কথা বলছেন। এই প্রেক্ষাপটে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির বৈঠকটি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনায় প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা এবং পত্রিকাটির এক সাংবাদিককে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গটিও আসে বলে কূটনৈতিক সূত্র জানায়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রতারণামূলক সংবাদে শিশুকে ব্যবহারের অভিযোগে প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ‘শিশুকে ব্যবহারের’ বিষয়টি কী করে এল—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে আব্দুল মোমেন বলে, ‘প্রথম আলোয় প্রকাশিত ছবি দেখে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যে সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন, তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তামাশা করেছেন। এটা জনগণ কখনো গ্রহণ করবে না। অপরাধ করে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পার পাওয়া যাবে না। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতিসংঘের সহযোগিতা নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আজ সোমবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস সাক্ষাৎ করতে আসেন। সাক্ষাৎ শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের কথা বলেন।
জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা আমাদের নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ আমরা যথেষ্ট পরিপক্ব—এ কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেন, ‘সুন্দর, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশনসহ যেসব প্রতিষ্ঠান দরকার, সেগুলো বাংলাদেশে মোটামুটি তৈরি করা হয়েছে। স্বচ্ছ ও বায়োমেট্রিক ভোটার তালিকা তৈরি করা হয়েছে, যাতে কোনো ভুয়া ভোট না হয়। তবে নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়ে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।’
ঢাকায় একটি বিদেশি কূটনৈতিক সূত্র বলছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে করার ওপর জোর দিয়ে ঢাকায় পশ্চিমা দেশগুলোর কূটনীতিকেরা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি এবং সরকারের বিভিন্ন মহলে কথা বলছেন। এই প্রেক্ষাপটে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির বৈঠকটি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনায় প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা এবং পত্রিকাটির এক সাংবাদিককে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গটিও আসে বলে কূটনৈতিক সূত্র জানায়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রতারণামূলক সংবাদে শিশুকে ব্যবহারের অভিযোগে প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ‘শিশুকে ব্যবহারের’ বিষয়টি কী করে এল—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে আব্দুল মোমেন বলে, ‘প্রথম আলোয় প্রকাশিত ছবি দেখে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যে সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন, তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে তামাশা করেছেন। এটা জনগণ কখনো গ্রহণ করবে না। অপরাধ করে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পার পাওয়া যাবে না। অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে।’
অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চারটি মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্যক্রমসহ প্রদত্ত নাগরিক সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ দিয়েছেন। এই মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—ভূমি, এনবিআর, বাণিজ্য এবং বিআরটিএ। আজ শনিবার তাঁর বিশেষ সরকারি ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবকে এই বিষয়
৪৩ মিনিট আগেভারতের চোখে বাংলাদেশকে দেখা যুক্তরাষ্ট্রের ঠিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকার সাবেক মার্কিন কূটনীতিক জন এফ ড্যানিলোভিচ। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশ বর্তমানে এক তথ্য যুদ্ধের সম্মুখীন। এর বড় অংশ চালানো হয় ভারত থেকে। ভারত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যে নীতি অনুসরণ করছে, তা ভারতের স্বার্থের অনুকূলে নয়। তাই ভারতের চ
৩ ঘণ্টা আগেভিসা না পাওয়ার কারণে গত দশ বছর বাংলাদেশে আসতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম। ১৯৯০ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করা এই সাবেক রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘গত দশ বছর ভিসা না পাওয়ার কারণে বাংলাদেশে আসতে পারিনি।’
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকারী যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক কূটনীতিক জন এফ ড্যানিলোভিচ মনে করেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ও ২০০৭ সালে সেনা–নিয়ন্ত্রিত সরকারের সময় বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেশটির নীতি ভুল ছিল। এখানে স্থিতিশীলতার জন্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতার পালাবদলের ওপর গুরুত্ব
৪ ঘণ্টা আগে