অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন। গতকাল সোমবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বে অব বেঙ্গল মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশনের (বিমসটেক) সভার ফাঁকে এ বৈঠক হয়।
বৈঠকের পর জয়শঙ্কর টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করে আনন্দিত, চলমান দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আঞ্চলিক ইস্যুতেও মতবিনিময় হয়েছে।’
উভয় দেশের সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও গভীর করার লক্ষ্যে তারা দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইএএম জয়শঙ্কর ১২ থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সফরে আছেন। তিনি ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আসিয়ানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর তিনি থাইল্যান্ডে আসেন, যেখানে তিনি মেকং গঙ্গা সহযোগিতার (এমজিসি) ১২তম পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে এবং বিমসটেকের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সভায়ও অংশ নেন।
এ মাসের শুরুতে গত ৬ জুলাই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্বাঞ্চলের সচিব সৌরভ কুমার ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন ঢাকায় বিমসটেকের অগ্রগতি নিয়ে একটি বিস্তৃত আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানিয়েছেন, তাঁরা বিমসটেকের অধীনে আঞ্চলিক সহযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করেছেন এবং প্রতিষ্ঠানটির কাঠামোকে শক্তিশালী করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিয়েছে। তাঁরা এই সহযোগিতাকে আরও গভীর করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
অরিন্দম বাগচি আরও বলেন, বিমসটেকের অগ্রগতিতে ভারত বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে দেখে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর এ বছরের মার্চে বিমসটেকের ১৯তম মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। সেই বৈঠকে মন্ত্রীরা বিমসটেক পরিচালনার মূলনীতি নির্ধারণে একমত হন। ওই বৈঠকে ভারতে বিমসটেকের আবহাওয়া ও জলবায়ু কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার খসড়া অনুমোদন হয়।
বিমসটেক একটি বহুপাক্ষিক আঞ্চলিক সংস্থা, যার লক্ষ্য দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক অগ্রগতির পরিবেশ তৈরি করা। সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অভিন্ন স্বার্থের বিষয়ে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক শান্তি-সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা করা।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন। গতকাল সোমবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বে অব বেঙ্গল মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশনের (বিমসটেক) সভার ফাঁকে এ বৈঠক হয়।
বৈঠকের পর জয়শঙ্কর টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করে আনন্দিত, চলমান দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আঞ্চলিক ইস্যুতেও মতবিনিময় হয়েছে।’
উভয় দেশের সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও গভীর করার লক্ষ্যে তারা দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইএএম জয়শঙ্কর ১২ থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সফরে আছেন। তিনি ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আসিয়ানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর তিনি থাইল্যান্ডে আসেন, যেখানে তিনি মেকং গঙ্গা সহযোগিতার (এমজিসি) ১২তম পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে এবং বিমসটেকের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সভায়ও অংশ নেন।
এ মাসের শুরুতে গত ৬ জুলাই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্বাঞ্চলের সচিব সৌরভ কুমার ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন ঢাকায় বিমসটেকের অগ্রগতি নিয়ে একটি বিস্তৃত আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানিয়েছেন, তাঁরা বিমসটেকের অধীনে আঞ্চলিক সহযোগিতায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করেছেন এবং প্রতিষ্ঠানটির কাঠামোকে শক্তিশালী করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নিয়েছে। তাঁরা এই সহযোগিতাকে আরও গভীর করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
অরিন্দম বাগচি আরও বলেন, বিমসটেকের অগ্রগতিতে ভারত বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে দেখে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর এ বছরের মার্চে বিমসটেকের ১৯তম মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। সেই বৈঠকে মন্ত্রীরা বিমসটেক পরিচালনার মূলনীতি নির্ধারণে একমত হন। ওই বৈঠকে ভারতে বিমসটেকের আবহাওয়া ও জলবায়ু কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার খসড়া অনুমোদন হয়।
বিমসটেক একটি বহুপাক্ষিক আঞ্চলিক সংস্থা, যার লক্ষ্য দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক অগ্রগতির পরিবেশ তৈরি করা। সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অভিন্ন স্বার্থের বিষয়ে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক শান্তি-সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা করা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে একটি ভালো নির্দেশনা আসবে বলে আশা করছি। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করব...
১ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলের ‘ব্লকড লিস্ট’ এর কারণে এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাটি ঘটেছে। এ তালিকায় কয়েক হাজার লোককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যাতে করে তাদের বিদেশ সফরের সময় আটকে দেওয়া যায় বা বিদেশ ভ্রমণ থেকে বিরত রাখা যায়...
২১ মিনিট আগে২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে স্বাক্ষরিত বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি পর্যালোচনায় সহায়তার জন্য একটি স্বনামধন্য আইন ও তদন্তকারী সংস্থাকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি।
৩২ মিনিট আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
১ ঘণ্টা আগে