নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনার শাসনামলে ছয় বছরের শিশু, গর্ভবতী নারীও গুমের শিকার হন। তাঁদের নির্জন বন্দিশালায় রেখে নির্যাতনও করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত গুমসংক্রান্ত কমিশনের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গতকাল রোববার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করেন গুমসংক্রান্ত কমিশনের সদস্যরা। গুমের বিভিন্ন দিক নিয়ে এবং কমিশনের কাজের অগ্রগতি জানানোর সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের ওপর প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়।
কমিশন অন্তর্বর্তীকালীন যে প্রতিবেদন দিয়েছে, সেখানেও নারী ও শিশু গুমের বিষয়টি উঠে আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কমিশন পুরুষ ভুক্তভোগীদের তুলনায় নারীদের গুমের ঘটনা অনেক কম শনাক্ত করেছে। এর কারণ হলো, গুমের শিকার হওয়া পুরুষের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি। এ ছাড়া অনেক নারী ভুক্তভোগী সামাজিক লজ্জার কারণে সামনে আসতে দ্বিধা করেন। তবু কয়েকজন সাহসী নারী তাঁদের অভিজ্ঞতা কমিশনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। তাঁদের অপহরণ, বন্দী অবস্থায় নির্যাতন এবং আইনি ব্যবস্থায় নিযুক্ত হওয়ার অভিজ্ঞতা অনেকাংশে পুরুষ ভুক্তভোগীদের মতোই।
প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, কিছু ক্ষেত্রে, নারীকে টার্গেট করা হয়েছে তাঁদের পুরুষ আত্মীয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কারণে। এই পুরুষেরা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড; বিশেষত সন্ত্রাসবাদ-সংশ্লিষ্টতায় সন্দেহভাজন ছিলেন। যদিও এই সন্দেহগুলো বাস্তব প্রমাণের ভিত্তিতে ছিল, নাকি মিথ্যা অভিযোগ, তা অস্পষ্ট।
নারী ভুক্তভোগী ও শিশুদের একসঙ্গে গুমের বেশ কয়েকটি প্রমাণিত ঘটনা কমিশনের নজরে এসেছে। এক গর্ভবতী নারী, যিনি তাঁর ৩ বছর ও ১৮ মাস বয়সী শিশুকে নিয়ে এক মাস বন্দী ছিলেন। পুরুষ কর্মকর্তা দ্বারা মারধরের শিকার হওয়ার ঘটনা বর্ণনা করেছেন তিনি। এক শিশুর সাক্ষাৎকারে জানা যায়, তাঁর বয়স তখন ছয় বছর। তাঁকে ও তাঁর মাকে একটি কেন্দ্রীয় সন্ত্রাসবিরোধী কেন্দ্রে বন্দী রাখা হয়েছিল।
এই ধরনের গুমের ঘটনা ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত বলে কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
শেখ হাসিনার শাসনামলে ছয় বছরের শিশু, গর্ভবতী নারীও গুমের শিকার হন। তাঁদের নির্জন বন্দিশালায় রেখে নির্যাতনও করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত গুমসংক্রান্ত কমিশনের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গতকাল রোববার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করেন গুমসংক্রান্ত কমিশনের সদস্যরা। গুমের বিভিন্ন দিক নিয়ে এবং কমিশনের কাজের অগ্রগতি জানানোর সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের ওপর প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়।
কমিশন অন্তর্বর্তীকালীন যে প্রতিবেদন দিয়েছে, সেখানেও নারী ও শিশু গুমের বিষয়টি উঠে আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কমিশন পুরুষ ভুক্তভোগীদের তুলনায় নারীদের গুমের ঘটনা অনেক কম শনাক্ত করেছে। এর কারণ হলো, গুমের শিকার হওয়া পুরুষের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি। এ ছাড়া অনেক নারী ভুক্তভোগী সামাজিক লজ্জার কারণে সামনে আসতে দ্বিধা করেন। তবু কয়েকজন সাহসী নারী তাঁদের অভিজ্ঞতা কমিশনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। তাঁদের অপহরণ, বন্দী অবস্থায় নির্যাতন এবং আইনি ব্যবস্থায় নিযুক্ত হওয়ার অভিজ্ঞতা অনেকাংশে পুরুষ ভুক্তভোগীদের মতোই।
প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, কিছু ক্ষেত্রে, নারীকে টার্গেট করা হয়েছে তাঁদের পুরুষ আত্মীয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কারণে। এই পুরুষেরা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড; বিশেষত সন্ত্রাসবাদ-সংশ্লিষ্টতায় সন্দেহভাজন ছিলেন। যদিও এই সন্দেহগুলো বাস্তব প্রমাণের ভিত্তিতে ছিল, নাকি মিথ্যা অভিযোগ, তা অস্পষ্ট।
নারী ভুক্তভোগী ও শিশুদের একসঙ্গে গুমের বেশ কয়েকটি প্রমাণিত ঘটনা কমিশনের নজরে এসেছে। এক গর্ভবতী নারী, যিনি তাঁর ৩ বছর ও ১৮ মাস বয়সী শিশুকে নিয়ে এক মাস বন্দী ছিলেন। পুরুষ কর্মকর্তা দ্বারা মারধরের শিকার হওয়ার ঘটনা বর্ণনা করেছেন তিনি। এক শিশুর সাক্ষাৎকারে জানা যায়, তাঁর বয়স তখন ছয় বছর। তাঁকে ও তাঁর মাকে একটি কেন্দ্রীয় সন্ত্রাসবিরোধী কেন্দ্রে বন্দী রাখা হয়েছিল।
এই ধরনের গুমের ঘটনা ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত বলে কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক থেকে আয়া পর্যন্ত একই পরিবারের ১৬ জনের চাকরি পাওয়ার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্র মামলায় ১০ বছরের সাজা থেকে মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার (২০ জানুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম...
৪ ঘণ্টা আগেভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করবেন তথ্য সংগ্রহকারীরা। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মধ্যে অনেকেই এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁদের তথ্য...
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের গত ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় গত ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত এর মেয়াদ বাড়ানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগে