নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কেউ যদি কার্যালয় ঘেরাও করতে আসে বাধা দেব না। আগে বাংলামোটরে বাধা দেওয়া হতো। আমি না করে দিয়েছি। কেউ আসতে চাইলে আসুক। আমি তাঁদের চা খাওয়াব। কিন্তু জ্বালাও পোড়াও করলে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আয়োজিত যৌথসভায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সব সময় মানবতার সেবায় কাজ করে আসছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কিছু লোক আছে যারা সারাক্ষণ দোষ ধরার আর খুঁত ধরার চেষ্টায় থাকে। আমরা বিদ্যুতের লোডশেডিং দিচ্ছি কারণ ডিজেলের দাম যেভাবে বেড়ে গেছে, এলএনজির দামসহ প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। যে জার্মানি সুর তুলেছিল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যাবে না। তারা কিন্তু আবার সেটাতে ফেরত গেছে।’
খাদ্য সরবরাহ পুনরায় চালু করতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চুক্তি করায় জাতিসংঘের মহাসচিব ও তুরস্কের প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘তাঁদের উদ্যোগের ফলে, বিশেষ করে জাতিসংঘের মহাসচিবের উদ্যোগের ফলে এখন ইউক্রেন এবং রাশিয়া একটি চুক্তি করেছে সার, খাদ্যদ্রব্য এগুলো যেতে দেবে। কৃষ্ণসাগরে যে বন্দর বন্ধ রয়েছে, সেটাতে চলাচলের সুযোগ করে দেবে। খাদ্যদ্রব্য এখন আনা যাবে, কেনা যাবে। আমি মনে করি এটা আমাদের জন্য স্বস্তির বিষয়। এর মাধ্যমে খাদ্যের অভাব থাকবে না।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বৃক্ষরোপণ, খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মৎস্য চাষে উদ্যোগী হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে কোথাও যেন এক ইঞ্চি জমি পড়ে না থাকে। যে যা পারেন উৎপাদন করেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় থাকলে জনগণের সেবা করি। আর বিএনপি ক্ষমতায় এলে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, অর্থ পাচার, মানব পাচারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। কারণ, তারা মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসে।’
নির্বাচন নিয়ে সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে যদি নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো শৃঙ্খলা এসে থাকে, সেটা আওয়ামী লীগের হাতেই এসেছে। আমরা মহাজোট করেছিলাম, আমরা দলের পক্ষ থেকে মহাজোটের পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। শুধু তা-ই না ছবিসহ ভোটার তালিকা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, যাতে সিল মেরে বাক্স ভরতে না পারে। সেটার দাবি করেছিলাম।’
বিএনপির আমলে ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা করা হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটা থাকলে আর ভোট করা লাগে না। ১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা নির্বাচন ঠান্ডা। এই তো ছিল। মাগুরার নির্বাচন, ঢাকা-১০ আসনের নির্বাচন। এগুলো আমাদের দেখা আছে। আওয়ামী লীগ সব সময় এই দেশের জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাসী। আমরা সেটাই বিশ্বাস করি। সেই জন্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে যতটা উন্নতি হয়েছে, সেটা আওয়ামী লীগের আমলেই হয়েছে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সবাইকে দেখে ভালো লাগল। কিন্তু আমি বন্দিখানায় বসে আছি। তা-ও সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছিল বলেই সবার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কেউ যদি কার্যালয় ঘেরাও করতে আসে বাধা দেব না। আগে বাংলামোটরে বাধা দেওয়া হতো। আমি না করে দিয়েছি। কেউ আসতে চাইলে আসুক। আমি তাঁদের চা খাওয়াব। কিন্তু জ্বালাও পোড়াও করলে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আয়োজিত যৌথসভায় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সব সময় মানবতার সেবায় কাজ করে আসছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কিছু লোক আছে যারা সারাক্ষণ দোষ ধরার আর খুঁত ধরার চেষ্টায় থাকে। আমরা বিদ্যুতের লোডশেডিং দিচ্ছি কারণ ডিজেলের দাম যেভাবে বেড়ে গেছে, এলএনজির দামসহ প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। যে জার্মানি সুর তুলেছিল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যাবে না। তারা কিন্তু আবার সেটাতে ফেরত গেছে।’
খাদ্য সরবরাহ পুনরায় চালু করতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চুক্তি করায় জাতিসংঘের মহাসচিব ও তুরস্কের প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘তাঁদের উদ্যোগের ফলে, বিশেষ করে জাতিসংঘের মহাসচিবের উদ্যোগের ফলে এখন ইউক্রেন এবং রাশিয়া একটি চুক্তি করেছে সার, খাদ্যদ্রব্য এগুলো যেতে দেবে। কৃষ্ণসাগরে যে বন্দর বন্ধ রয়েছে, সেটাতে চলাচলের সুযোগ করে দেবে। খাদ্যদ্রব্য এখন আনা যাবে, কেনা যাবে। আমি মনে করি এটা আমাদের জন্য স্বস্তির বিষয়। এর মাধ্যমে খাদ্যের অভাব থাকবে না।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বৃক্ষরোপণ, খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মৎস্য চাষে উদ্যোগী হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সাধারণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে কোথাও যেন এক ইঞ্চি জমি পড়ে না থাকে। যে যা পারেন উৎপাদন করেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় থাকলে জনগণের সেবা করি। আর বিএনপি ক্ষমতায় এলে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, অর্থ পাচার, মানব পাচারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। কারণ, তারা মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসে।’
নির্বাচন নিয়ে সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে যদি নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোনো শৃঙ্খলা এসে থাকে, সেটা আওয়ামী লীগের হাতেই এসেছে। আমরা মহাজোট করেছিলাম, আমরা দলের পক্ষ থেকে মহাজোটের পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছিলাম। শুধু তা-ই না ছবিসহ ভোটার তালিকা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, যাতে সিল মেরে বাক্স ভরতে না পারে। সেটার দাবি করেছিলাম।’
বিএনপির আমলে ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা করা হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটা থাকলে আর ভোট করা লাগে না। ১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা নির্বাচন ঠান্ডা। এই তো ছিল। মাগুরার নির্বাচন, ঢাকা-১০ আসনের নির্বাচন। এগুলো আমাদের দেখা আছে। আওয়ামী লীগ সব সময় এই দেশের জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাসী। আমরা সেটাই বিশ্বাস করি। সেই জন্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে যতটা উন্নতি হয়েছে, সেটা আওয়ামী লীগের আমলেই হয়েছে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সবাইকে দেখে ভালো লাগল। কিন্তু আমি বন্দিখানায় বসে আছি। তা-ও সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছিল বলেই সবার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মানুষের মতামত জানতে ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার তত্ত্বাবধানে একটি জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। টেলিফোনে এই জরিপে অংশ নিয়েছেন দেশের আটটি বিভাগের ১ হাজার মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে