নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে পরপর দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর বাংলাদেশেও বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। বিশেষ করে দেশের চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকা অঞ্চলে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি বলে সতর্ক করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, গত ২৮ মার্চ মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৭ ও ৬ দশমিক ৪ মাত্রার দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে উভয় দেশেই বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশও একই ভূ-কম্পনপ্রবণ এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকি অস্বীকার করা যাচ্ছে না।
এমতাবস্থায় দেশের নাগরিকদের সতর্কতা ও ভূমিকম্প প্রতিরোধে প্রস্তুতির জন্য অধিদপ্তর থেকে ৯ দফা পরামর্শ দিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে—ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ (বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ অনুযায়ী); ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো ভবনের সংস্কার; অগ্নিনিরাপত্তা ও ইউটিলিটি লাইন সুরক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়া; নিয়মিত ভূমিকম্পবিষয়ক মহড়া ও সচেতনতা বৃদ্ধি; জরুরি নম্বর সংরক্ষণ ও দৃশ্যমান স্থানে টাঙানো; স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষণ গ্রহণ; প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যেমন টর্চ, রেডিও, শুকনো খাবার, পানি, ওষুধ, ফার্স্ট এইড বক্স, বাঁশি ইত্যাদি ঘরে প্রস্তুত রাখা।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভূমিকম্প চলাকালে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সচেতনতা ও প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ করে বহুতল ভবন ও জনবহুল এলাকায় এসব প্রস্তুতি গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য বা সহযোগিতার জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেল অথবা হটলাইন নম্বরে (১০২) যোগাযোগের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে পরপর দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর বাংলাদেশেও বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। বিশেষ করে দেশের চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকা অঞ্চলে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি বলে সতর্ক করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, গত ২৮ মার্চ মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৭ ও ৬ দশমিক ৪ মাত্রার দুটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে উভয় দেশেই বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশও একই ভূ-কম্পনপ্রবণ এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকি অস্বীকার করা যাচ্ছে না।
এমতাবস্থায় দেশের নাগরিকদের সতর্কতা ও ভূমিকম্প প্রতিরোধে প্রস্তুতির জন্য অধিদপ্তর থেকে ৯ দফা পরামর্শ দিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে—ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ (বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড ২০২০ অনুযায়ী); ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো ভবনের সংস্কার; অগ্নিনিরাপত্তা ও ইউটিলিটি লাইন সুরক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়া; নিয়মিত ভূমিকম্পবিষয়ক মহড়া ও সচেতনতা বৃদ্ধি; জরুরি নম্বর সংরক্ষণ ও দৃশ্যমান স্থানে টাঙানো; স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষণ গ্রহণ; প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যেমন টর্চ, রেডিও, শুকনো খাবার, পানি, ওষুধ, ফার্স্ট এইড বক্স, বাঁশি ইত্যাদি ঘরে প্রস্তুত রাখা।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভূমিকম্প চলাকালে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সচেতনতা ও প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ করে বহুতল ভবন ও জনবহুল এলাকায় এসব প্রস্তুতি গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য বা সহযোগিতার জন্য ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেল অথবা হটলাইন নম্বরে (১০২) যোগাযোগের আহ্বান জানানো হয়েছে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার তেজগাঁওয়ে মানবাধিকার সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর উদ্যোগে গুমের শিকার মানুষের স্বজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩৮ মিনিট আগেনারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় পিছিয়েছে। কমিশনের কার্যক্রমের মেয়াদ বৃদ্ধি করায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কমিশনের প্রধান শিরীন পারভিন হক।
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের এক লাখের বেশি নেতা-কর্মী দিল্লিতে আশ্রয় নিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। শেখ হাসিনা এখনো ভারতে বসে চক্রান্ত করছে। আওয়ামী লীগ দল ছিল না, তারা ছিল মাফিয়া। তাদের কোনো দিন রাজনৈতিকভাবে দাঁড়াতে দেবো না
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউইয়র্ক টাইমস’–এ ‘অ্যাজ বাংলাদেশ রিইনভেন্ট ইটসেলফ, ইসলামিস্ট হার্ড–লাইনারস সি অ্যান ওপেনিং’ বা বাংলাদেশের নতুন পরিস্থিতিকে কট্টর ইসলামপন্থীরা মতাদর্শ কায়েমের সুযোগ হিসেবে দেখছে—এমন শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তবে এই নিবন্ধকে বিভ্রান্তিকর ও এটি একপক্ষীয় ধারণা তৈরি করছে
৩ ঘণ্টা আগে