অনলাইন ডেস্ক
নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আদালতের পাঁচটি ও মানহানির অভিযোগে করা একটি মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। গত ২৪ অক্টোবর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ রুল মঞ্জুর করে এসব মামলা বাতিল করেন।
ড. ইউনূসের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। তিনি আজ বৃহস্পতিবার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। আজই মামলার আদেশের অনুলিপি প্রকাশিত হয়েছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, গ্রামীণ কমিউনিকেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ কমিউনিকেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানার বিরুদ্ধে গ্রামীণ কমিউনিকেশনের একজন কর্মচারী ২০১৯ সালে মামলা করেন, যাতে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুতির অভিযোগ আনা হয়। এ ধরনের মামলা মোট পাঁচটি হয়। পাঁচটিই বাতিল হয়ে গেছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের যুক্তি ছিল প্রস্তাবিত ট্রেড ইউনিয়নের আবেদনপত্র এরই মধ্যে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে শ্রম অধিদপ্তর থেকে। সুতরাং এ কথা বলার কোনো অবকাশ নেই যে প্রস্তাবিত ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার কারণে তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এঁদের চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ ছিল। চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ধরনরে মামলা করার এখতিয়ার শ্রম অধিদপ্তরের। তাঁরা শ্রম অধিদপ্তরের কাছে অভিযোগ করেছিলেন। তবে শ্রম অধিদপ্তর কোনো মামলা করেনি।
মানহানির মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ২০১১ সালে জাসদের যুগ্ম সম্পাদক ও ময়মনসিংহ জেলা বারের সদস্য নজরুল ইসলাম চুন্নু ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন। ২০০৭ সালে এএফপিকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা টাকার জন্য রাজনীতি করেন, জনস্বার্থে করেন না’—এমন কথা বলেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা মামলাগুলো বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করছিলাম। হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন। গত ২৪ অক্টোবর রুল যথাযথ ঘোষণা করে মামলাগুলো বাতিল করেছেন।’
নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আদালতের পাঁচটি ও মানহানির অভিযোগে করা একটি মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। গত ২৪ অক্টোবর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ রুল মঞ্জুর করে এসব মামলা বাতিল করেন।
ড. ইউনূসের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান। তিনি আজ বৃহস্পতিবার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। আজই মামলার আদেশের অনুলিপি প্রকাশিত হয়েছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, গ্রামীণ কমিউনিকেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ কমিউনিকেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানার বিরুদ্ধে গ্রামীণ কমিউনিকেশনের একজন কর্মচারী ২০১৯ সালে মামলা করেন, যাতে অবৈধভাবে চাকরিচ্যুতির অভিযোগ আনা হয়। এ ধরনের মামলা মোট পাঁচটি হয়। পাঁচটিই বাতিল হয়ে গেছে।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের যুক্তি ছিল প্রস্তাবিত ট্রেড ইউনিয়নের আবেদনপত্র এরই মধ্যে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে শ্রম অধিদপ্তর থেকে। সুতরাং এ কথা বলার কোনো অবকাশ নেই যে প্রস্তাবিত ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার কারণে তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এঁদের চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ ছিল। চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ধরনরে মামলা করার এখতিয়ার শ্রম অধিদপ্তরের। তাঁরা শ্রম অধিদপ্তরের কাছে অভিযোগ করেছিলেন। তবে শ্রম অধিদপ্তর কোনো মামলা করেনি।
মানহানির মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ২০১১ সালে জাসদের যুগ্ম সম্পাদক ও ময়মনসিংহ জেলা বারের সদস্য নজরুল ইসলাম চুন্নু ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন। ২০০৭ সালে এএফপিকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা টাকার জন্য রাজনীতি করেন, জনস্বার্থে করেন না’—এমন কথা বলেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা মামলাগুলো বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করছিলাম। হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন। গত ২৪ অক্টোবর রুল যথাযথ ঘোষণা করে মামলাগুলো বাতিল করেছেন।’
নতুন উপদেষ্টা নিয়োগসংক্রান্ত ফেসবুকে ছড়ানো খবরটি ভুয়া বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বুধবার বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নামে ছড়ানো ‘প্রজ্ঞাপন’ দিয়ে লিখেছেন, ‘এটি ভুয়া ও বানোয়াট’।
২৪ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আগামী শুক্রবার কক্সবাজারে প্রায় ১ লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করবেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এই ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনাসংক্রান্ত বিষয় পর্যালোচনা করতে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে সভাপতি করে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ছয় সদস্যের এই কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। কমিটিকে আগামী তিন মাসের মধ্যে সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা প্রকাশের ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন, ১৯৭৩ এর ১০ ধারা লঙ্ঘন হয়েছে। এ কারণে যায় যায় দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর সাঈদ হোসেন চৌধুরীর নামে যে ঘোষণাপত্র ছিল, তা বাতিল করা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে