অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী। বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির সঙ্গে তিনি সম্পর্কিত। কে এই মোতালিফ এবং তিনি কীভাবে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কে এই আবদুল মোতালিফ
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আবদুল মোতালিফ যুক্তরাজ্যে বসবাসরত একজন ব্রিটিশ নাগরিক। তাঁর জন্ম ১৯৫৪ সালের নভেম্বর মাসে। তিনি বর্তমানে বিলুপ্ত দুটি কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই দুটি হলো—ওকস কন্সট্রাকশন (Oaks Construction Ltd) এবং এ এম প্রোপার্টি সার্ভিস (A M Property Services)। তাঁর পেশা ছিল কোম্পানি পরিচালনা। এসব কোম্পানির মাধ্যমে আবাসন ও নির্মাণ খাত আছে। তবে কোম্পানিগুলোর লেনদেন বা কার্যক্রম নিয়ে খুব একটা তথ্য পাওয়া যায়নি।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডনের ফ্ল্যাট
লন্ডনের কিংস ক্রসে অবস্থিত বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে টিউলিপ সিদ্দিক বাস করছেন, যা এখন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। এই ফ্ল্যাটটি মোতালিফ টিউলিপকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন। এমনকি মালিকানা পরিবর্তনের আগেই মোতালিফ ফ্ল্যাটটি টিউলিপের জন্য প্রস্তুত রাখেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক ২০০৪ সালে কোনো অর্থ পরিশোধ না করেই কিংস ক্রস এলাকার এই দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট পেয়েছিলেন। রেজিস্ট্রেশন নথি অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়েছিল। বর্তমানে একই ভবনের একটি ফ্ল্যাট ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার বেশি) বিক্রি হয়েছে।
মোতালিফ ও শেখ হাসিনার সম্পর্ক-সূত্র
মোতালিফের সঙ্গে শেখ হাসিনার কোনো সরাসরি সম্পর্কের প্রমাণ নেই। তবে তিনি প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। লন্ডনে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ঘন ঘন যাতায়াতের সময় স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়। মোতালিফও এই নেটওয়ার্কের একজন হতে পারেন বলে ধারণা করা হয়।
সরাসরি প্রমাণ না পাওয়া গেলেও আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আনুগত্য বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণেই মোতালিফ টিউলিপ সিদ্দিককে এই ফ্ল্যাট ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। এ ক্ষেত্রে মঈন গনি নামে একজন আইনজীবী ছাড়া সম্পর্কের আর কোনো সূত্র মেলেনি।
নির্বাচনী ভূমিকা অনুসন্ধান করে জানা যায়, আবাসন ব্যবসায়ী আবদুল মোতালিফ লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিককে যে ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন, সেই ফ্ল্যাট তিনি প্রথমে ব্যারিস্টার মঈন গনিকে ব্যবহার করতে দেন। পরে সেটি টিউলিপের নামে স্থানান্তর করেন। এই লেনদেন মোতালিফ, ব্যারিস্টার মঈন ও শেখ হাসিনার পরিবারের মধ্যে একটি সম্ভাব্য সংযোগের ইঙ্গিত দেয়।
কে এই ব্যারিস্টার মঈন
ব্যারিস্টার মঈন গনি ‘অ্যালায়েন্স ল’স নামে যুক্তরাজ্যের একটি আইনি পরামর্শক সংস্থার অংশীদার। তিনি ২০০৪ সালে ঢাকা বার অ্যাসোসিয়েশনে এবং ২০০৫ সালে লিংকনস ইন থেকে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের বারে যোগ দেন।
ব্যারিস্টার মঈন গনি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক সালিসি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ। তিনি বাংলাদেশ সরকার ও এর বিভিন্ন সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মামলায় সহায়তা করেছেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে ২০২৪—২০২৭ মেয়াদে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এটি বিশ্বব্যাপী সালিসি-সংক্রান্ত অন্যতম শীর্ষ সংস্থা।
মঈন গনির এই ভূমিকায় প্রমাণিত হয় যে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। মঈন গনিকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ছবি তুলতেও দেখা গেছে। এ তথ্যগুলো ইঙ্গিত দেয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মঈন গনির পেশাগত সম্পর্ক রয়েছে, যার মধ্যে শেখ হাসিনাও পড়েন। গনির ভূমিকা তাঁদের মধ্যে ব্যক্তিগত, আর্থিক ও রাজনৈতিক সংযোগের ইঙ্গিত দেয়। তবে বিষয়টি গভীর অনুসন্ধানের দাবি রাখে।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডন ফ্ল্যাট নিয়ে বিতর্ক শুরু হওয়ার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনা চলছে। ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী, একজন এমপি যদি বিনা মূল্যে কোনো সম্পদ ব্যবহার করেন, তবে তা পার্লামেন্টে ঘোষণার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। টিউলিপ সিদ্দিক এই বিষয়টি যথাযথভাবে ঘোষণা করেছেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
বাংলাদেশেও এই ঘটনা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। প্রবাসে বসবাসকারী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ধনী ব্যবসায়ীরা কীভাবে ক্ষমতাসীন দলের পরিবারকে সুবিধা দেন, তা নিয়ে বিভিন্ন মহল প্রশ্ন তুলেছে।
এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা ও আবদুল মোতালিফের মধ্যে সরাসরি আর্থিক বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও ব্যক্তিদের সহায়তা নিয়ে হাসিনা পরিবারের রাজনৈতিক ও পারিবারিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটানোর বিষয়টি নতুন নয়।
তথ্য সূত্র: ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, টাইমস, ইউকে ল্যান্ড রেজিস্ট্রি
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী। বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির সঙ্গে তিনি সম্পর্কিত। কে এই মোতালিফ এবং তিনি কীভাবে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কে এই আবদুল মোতালিফ
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আবদুল মোতালিফ যুক্তরাজ্যে বসবাসরত একজন ব্রিটিশ নাগরিক। তাঁর জন্ম ১৯৫৪ সালের নভেম্বর মাসে। তিনি বর্তমানে বিলুপ্ত দুটি কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই দুটি হলো—ওকস কন্সট্রাকশন (Oaks Construction Ltd) এবং এ এম প্রোপার্টি সার্ভিস (A M Property Services)। তাঁর পেশা ছিল কোম্পানি পরিচালনা। এসব কোম্পানির মাধ্যমে আবাসন ও নির্মাণ খাত আছে। তবে কোম্পানিগুলোর লেনদেন বা কার্যক্রম নিয়ে খুব একটা তথ্য পাওয়া যায়নি।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডনের ফ্ল্যাট
লন্ডনের কিংস ক্রসে অবস্থিত বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে টিউলিপ সিদ্দিক বাস করছেন, যা এখন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। এই ফ্ল্যাটটি মোতালিফ টিউলিপকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন। এমনকি মালিকানা পরিবর্তনের আগেই মোতালিফ ফ্ল্যাটটি টিউলিপের জন্য প্রস্তুত রাখেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক ২০০৪ সালে কোনো অর্থ পরিশোধ না করেই কিংস ক্রস এলাকার এই দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট পেয়েছিলেন। রেজিস্ট্রেশন নথি অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়েছিল। বর্তমানে একই ভবনের একটি ফ্ল্যাট ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার বেশি) বিক্রি হয়েছে।
মোতালিফ ও শেখ হাসিনার সম্পর্ক-সূত্র
মোতালিফের সঙ্গে শেখ হাসিনার কোনো সরাসরি সম্পর্কের প্রমাণ নেই। তবে তিনি প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। লন্ডনে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ঘন ঘন যাতায়াতের সময় স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়। মোতালিফও এই নেটওয়ার্কের একজন হতে পারেন বলে ধারণা করা হয়।
সরাসরি প্রমাণ না পাওয়া গেলেও আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আনুগত্য বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণেই মোতালিফ টিউলিপ সিদ্দিককে এই ফ্ল্যাট ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। এ ক্ষেত্রে মঈন গনি নামে একজন আইনজীবী ছাড়া সম্পর্কের আর কোনো সূত্র মেলেনি।
নির্বাচনী ভূমিকা অনুসন্ধান করে জানা যায়, আবাসন ব্যবসায়ী আবদুল মোতালিফ লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিককে যে ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন, সেই ফ্ল্যাট তিনি প্রথমে ব্যারিস্টার মঈন গনিকে ব্যবহার করতে দেন। পরে সেটি টিউলিপের নামে স্থানান্তর করেন। এই লেনদেন মোতালিফ, ব্যারিস্টার মঈন ও শেখ হাসিনার পরিবারের মধ্যে একটি সম্ভাব্য সংযোগের ইঙ্গিত দেয়।
কে এই ব্যারিস্টার মঈন
ব্যারিস্টার মঈন গনি ‘অ্যালায়েন্স ল’স নামে যুক্তরাজ্যের একটি আইনি পরামর্শক সংস্থার অংশীদার। তিনি ২০০৪ সালে ঢাকা বার অ্যাসোসিয়েশনে এবং ২০০৫ সালে লিংকনস ইন থেকে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের বারে যোগ দেন।
ব্যারিস্টার মঈন গনি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক সালিসি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ। তিনি বাংলাদেশ সরকার ও এর বিভিন্ন সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মামলায় সহায়তা করেছেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে ২০২৪—২০২৭ মেয়াদে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এটি বিশ্বব্যাপী সালিসি-সংক্রান্ত অন্যতম শীর্ষ সংস্থা।
মঈন গনির এই ভূমিকায় প্রমাণিত হয় যে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। মঈন গনিকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ছবি তুলতেও দেখা গেছে। এ তথ্যগুলো ইঙ্গিত দেয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মঈন গনির পেশাগত সম্পর্ক রয়েছে, যার মধ্যে শেখ হাসিনাও পড়েন। গনির ভূমিকা তাঁদের মধ্যে ব্যক্তিগত, আর্থিক ও রাজনৈতিক সংযোগের ইঙ্গিত দেয়। তবে বিষয়টি গভীর অনুসন্ধানের দাবি রাখে।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডন ফ্ল্যাট নিয়ে বিতর্ক শুরু হওয়ার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনা চলছে। ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী, একজন এমপি যদি বিনা মূল্যে কোনো সম্পদ ব্যবহার করেন, তবে তা পার্লামেন্টে ঘোষণার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। টিউলিপ সিদ্দিক এই বিষয়টি যথাযথভাবে ঘোষণা করেছেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
বাংলাদেশেও এই ঘটনা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। প্রবাসে বসবাসকারী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ধনী ব্যবসায়ীরা কীভাবে ক্ষমতাসীন দলের পরিবারকে সুবিধা দেন, তা নিয়ে বিভিন্ন মহল প্রশ্ন তুলেছে।
এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা ও আবদুল মোতালিফের মধ্যে সরাসরি আর্থিক বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও ব্যক্তিদের সহায়তা নিয়ে হাসিনা পরিবারের রাজনৈতিক ও পারিবারিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটানোর বিষয়টি নতুন নয়।
তথ্য সূত্র: ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, টাইমস, ইউকে ল্যান্ড রেজিস্ট্রি
সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আগামী সপ্তাহে তাদের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল। আজ সোমবার সুপ্রিম প্রশাসন থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
৩ মিনিট আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাত ১০টায় লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন। কাতারের আমিরের পাঠানো ‘বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স’টি দেশটির রাজধানী দোহায় অবতরণ করবে স্থানীয় সময় রাত দেড়টায়। সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সটিতে করে লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া।
১৯ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলামকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব নিয়োগ দিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ সোমবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেভুয়া পরিচয়দানকারী দুদক কর্মকর্তাদের আটকের পর তাঁদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে নেন প্রতারক চক্রের দুই সদস্য। পরে তাঁদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করে অজ্ঞাতনামা আট আসামিসহ ১৪ জনের নামে পল্টন থানায় একটি প্রতারণার মামলা করা হয়। দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন ব
২ ঘণ্টা আগে