কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর দেশে ফিরে আজ বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর হামলা নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘অনেক সময়ে বলা হয়, আমাদের দেশেই এসব আক্রমণ হামলা হয়। দেখেন ব্রিটেনের মতো উন্নত দেশ, যেখানে ইলেকট্রনিকস সফিস্টিকেশন অনেক ভালো, তাদের পুলিশরা অনেক ওয়েল ট্রেইনড (প্রশিক্ষিত), সে সমস্ত জায়গায় একজন জনপ্রতিনিধির গ্লাস ভেঙে দেয়, ম্যাসেজ দিয়ে যায়, এটি খুবই দুঃখজনক। তবে আমি বিশ্বাস করি ব্রিটিশ সরকার উইল টেক রেসপন্সিবিলিটি; এবং যা যা করার, তারা তা করবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটেনে কিছুদিন আগে আরেক ভদ্রমহিলাকে জোর করে নিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। সব সমাজে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে; এগুলো দুঃখজনক। আমাদের দেশে হলে গণমাধ্যম হইচই শুরু করে।’ ব্রিটিশ গণমাধ্যমও হইচই করছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটিশ গণমাধ্যম খুব একটা করে না। আরও কয়েকজনকে মারল না, সাতজনকে মারল, তারপর তো চুপ হয়ে গেল। আপনারা হলে তো এটি নিয়ে দুই সপ্তাহ হইচই করতেন। তবে ব্রিটিশরা এত করে না।’
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘এত তাড়াহুড়া কেন আপনাদের? আপনাদেরকে কি কেউ পয়সা দিয়েছে তাড়াতাড়ি করে ওদের রিকগনাইজ করার (স্বীকৃতি দেওয়ার) জন্য। আমরা বলেছি যে, আমরা অবজার্ভ করছি।’
এরই মধ্যে আফগানিস্তানে বিভিন্ন মানবিক সেবা দিতে বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ একটি সিদ্ধান্ত নেবে।
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা চাই না একজন মানুষও মারা যাক। একজন মানুষ মারা গিয়েছে, এ জন্য সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। তিনজন ধরা পড়েছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে।’ বাংলাদেশ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মুহিবুল্লাহ তাঁর দেশে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম আইনসিদ্ধ আন্দোলন করেছিলেন। কোনো মানুষ হয়তো এটি পছন্দ করেনি। তাই তাঁকে মেরে ফেলেছে। এ ধরনের দুর্ঘটনা যাতে আর না হয়, সে জন্য আমরা হত্যাকারীদের শনাক্ত করে শাস্তি দেব।’
রোহিঙ্গাদের পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সুরক্ষার পরিমাণ আরও বেড়েছে। সীমান্তগুলোর সুরক্ষা আরও বাড়ানো হবে, যাতে মাদক, মানবপাচারসহ অন্যান্য অপরাধ না হয়। আমরা শক্ত অবস্থান নেব। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হতে দেব না।’ কক্সবাজার অঞ্চলে অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শক্ত অবস্থানে যাব। প্রয়োজনে যা যা করা দরকার, করব।’ ভাসানচরে জাতিসংঘের যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবকিছু একেবারে চূড়ান্ত। সঠিক দিনক্ষণ জানা নেই। তবে ভাসানচরে কাজ করতে জাতিসংঘ রাজি।’
ভাসানচর ও আশ্রয় শিবির দুই জায়গা থেকেই রোহিঙ্গারা পালিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে নানা ফোরামে আলোচনা চলছে। তবে বিষয়টিকে স্বাভাবিকই মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পালিয়ে যাবে না কেন? এ দেশ তো তার দেশ না। সে তার দেশে চলে যেতে চায়। সে তার দেশ না হলে অন্য দেশে...। আর আমরা সব ইন্টারনেট খুলে দিয়েছি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সুপারিশে। তারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের আত্মীয়স্বজন অন্য দেশে আছে। সেই আত্মীয় ডাকাডাকি করছে যাওয়ার জন্য, তারা যাচ্ছে। তারা যদি যায় যাক, আমাদের কী? তারা অন্য দেশের লোক, আমরা তো তাদের দাওয়াত দিয়ে আনিনি।’
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের মধ্যেই অন্য জেলায় ধরা পড়ছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে অনেকগুলো বাড়াবাড়ি করে বলে লোকেরা। অন্য কোথাও গেলে আমরা ধরে ফেলি। ধরে আবার নিয়ে আসি।’
সৌদিতে ইয়াবাসহ বাংলাদেশি আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবে মাদকের আইন খুব কড়া। আগে ছিল কেউ মাদক নিয়ে গেলে তাকে জবাই করে ফেলত। বহু পাকিস্তানি মহিলা মারা গেছে। এই ছেলের তো ভালো, তার ২০ বছর জেল হয়েছে। বাকি নতুন তথ্য কী আসছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে বললে, সৌদি সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারি। সৌদির বিচারকেরা খুবই স্বাধীন ও ভালো। তাঁরা কোনো কিছুতে প্রভাবিত হন না। তাঁরা যা করেন, প্রমাণের ভিত্তিতে করেন। সেখানে শুধু কোনো উকিলের ব্যবস্থা নেই। পরিবার আদালতে বিষয়টি জানাতে পারে।’
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের পর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে হালনাগাদ তথ্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন। আমরা সব সময়ে আশাবাদী। এবার গণমাধ্যম খুব হইচই করল যে, আফগানিস্তান ইস্যু আসার পর রোহিঙ্গা সাইডলাইনে চলে গেছে। একেবারে উল্টো ঘটেছে। জাতিসংঘে যে বড় অনুষ্ঠানটি হলো সবগুলো বড় বড় দেশ সেখানে অংশ নিয়েছে। আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি।’
ব্রিটিশদের চেয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। ব্রিটেনে অপরাধ হলে সেখানকার সাংবাদিকেরা সে বিষয়ে যতটুকু সোচ্চার থাকেন, বাংলাদেশে অপরাধ হলে বাংলাদেশি সাংবাদিকেরা বেশি হইচই করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর দেশে ফিরে আজ বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ব্রিটিশ সংসদ সদস্য টিউলিপ সিদ্দিকের ওপর হামলা নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘অনেক সময়ে বলা হয়, আমাদের দেশেই এসব আক্রমণ হামলা হয়। দেখেন ব্রিটেনের মতো উন্নত দেশ, যেখানে ইলেকট্রনিকস সফিস্টিকেশন অনেক ভালো, তাদের পুলিশরা অনেক ওয়েল ট্রেইনড (প্রশিক্ষিত), সে সমস্ত জায়গায় একজন জনপ্রতিনিধির গ্লাস ভেঙে দেয়, ম্যাসেজ দিয়ে যায়, এটি খুবই দুঃখজনক। তবে আমি বিশ্বাস করি ব্রিটিশ সরকার উইল টেক রেসপন্সিবিলিটি; এবং যা যা করার, তারা তা করবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটেনে কিছুদিন আগে আরেক ভদ্রমহিলাকে জোর করে নিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। সব সমাজে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে; এগুলো দুঃখজনক। আমাদের দেশে হলে গণমাধ্যম হইচই শুরু করে।’ ব্রিটিশ গণমাধ্যমও হইচই করছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রিটিশ গণমাধ্যম খুব একটা করে না। আরও কয়েকজনকে মারল না, সাতজনকে মারল, তারপর তো চুপ হয়ে গেল। আপনারা হলে তো এটি নিয়ে দুই সপ্তাহ হইচই করতেন। তবে ব্রিটিশরা এত করে না।’
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করলে এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘এত তাড়াহুড়া কেন আপনাদের? আপনাদেরকে কি কেউ পয়সা দিয়েছে তাড়াতাড়ি করে ওদের রিকগনাইজ করার (স্বীকৃতি দেওয়ার) জন্য। আমরা বলেছি যে, আমরা অবজার্ভ করছি।’
এরই মধ্যে আফগানিস্তানে বিভিন্ন মানবিক সেবা দিতে বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ একটি সিদ্ধান্ত নেবে।
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা চাই না একজন মানুষও মারা যাক। একজন মানুষ মারা গিয়েছে, এ জন্য সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। তিনজন ধরা পড়েছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কাজ করছে।’ বাংলাদেশ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মুহিবুল্লাহ তাঁর দেশে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম আইনসিদ্ধ আন্দোলন করেছিলেন। কোনো মানুষ হয়তো এটি পছন্দ করেনি। তাই তাঁকে মেরে ফেলেছে। এ ধরনের দুর্ঘটনা যাতে আর না হয়, সে জন্য আমরা হত্যাকারীদের শনাক্ত করে শাস্তি দেব।’
রোহিঙ্গাদের পূর্ণ সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সুরক্ষার পরিমাণ আরও বেড়েছে। সীমান্তগুলোর সুরক্ষা আরও বাড়ানো হবে, যাতে মাদক, মানবপাচারসহ অন্যান্য অপরাধ না হয়। আমরা শক্ত অবস্থান নেব। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হতে দেব না।’ কক্সবাজার অঞ্চলে অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শক্ত অবস্থানে যাব। প্রয়োজনে যা যা করা দরকার, করব।’ ভাসানচরে জাতিসংঘের যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবকিছু একেবারে চূড়ান্ত। সঠিক দিনক্ষণ জানা নেই। তবে ভাসানচরে কাজ করতে জাতিসংঘ রাজি।’
ভাসানচর ও আশ্রয় শিবির দুই জায়গা থেকেই রোহিঙ্গারা পালিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে নানা ফোরামে আলোচনা চলছে। তবে বিষয়টিকে স্বাভাবিকই মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘পালিয়ে যাবে না কেন? এ দেশ তো তার দেশ না। সে তার দেশে চলে যেতে চায়। সে তার দেশ না হলে অন্য দেশে...। আর আমরা সব ইন্টারনেট খুলে দিয়েছি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সুপারিশে। তারা অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদের আত্মীয়স্বজন অন্য দেশে আছে। সেই আত্মীয় ডাকাডাকি করছে যাওয়ার জন্য, তারা যাচ্ছে। তারা যদি যায় যাক, আমাদের কী? তারা অন্য দেশের লোক, আমরা তো তাদের দাওয়াত দিয়ে আনিনি।’
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের মধ্যেই অন্য জেলায় ধরা পড়ছে জানালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে অনেকগুলো বাড়াবাড়ি করে বলে লোকেরা। অন্য কোথাও গেলে আমরা ধরে ফেলি। ধরে আবার নিয়ে আসি।’
সৌদিতে ইয়াবাসহ বাংলাদেশি আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবে মাদকের আইন খুব কড়া। আগে ছিল কেউ মাদক নিয়ে গেলে তাকে জবাই করে ফেলত। বহু পাকিস্তানি মহিলা মারা গেছে। এই ছেলের তো ভালো, তার ২০ বছর জেল হয়েছে। বাকি নতুন তথ্য কী আসছে, সেগুলো যাচাই-বাছাই করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে বললে, সৌদি সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারি। সৌদির বিচারকেরা খুবই স্বাধীন ও ভালো। তাঁরা কোনো কিছুতে প্রভাবিত হন না। তাঁরা যা করেন, প্রমাণের ভিত্তিতে করেন। সেখানে শুধু কোনো উকিলের ব্যবস্থা নেই। পরিবার আদালতে বিষয়টি জানাতে পারে।’
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের পর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে হালনাগাদ তথ্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন। আমরা সব সময়ে আশাবাদী। এবার গণমাধ্যম খুব হইচই করল যে, আফগানিস্তান ইস্যু আসার পর রোহিঙ্গা সাইডলাইনে চলে গেছে। একেবারে উল্টো ঘটেছে। জাতিসংঘে যে বড় অনুষ্ঠানটি হলো সবগুলো বড় বড় দেশ সেখানে অংশ নিয়েছে। আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসে দেশে গণপিটুনিতে ১১৯ জন নিহত এবং ৭৪ জন আহত হয়েছেন। এ সময় সারা দেশে গণপিটুনির অন্তত ১১৪টি ঘটনা ঘটেছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট
১৩ মিনিট আগেরমজান মাসে দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ঢাকা রাজধানীর সব সিএনজি ফিলিং স্টেশন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করে...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত ১৫ বছরে সংঘটিত জোরপূর্বক গুম ও পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সমাজের কাছ থেকে সহায়তা পাওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশে দেশটির সাবেক রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম আজ বুধবার ঢাকায় এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের লাখো শ্রমিকের জীবনমান উন্নয়নে শ্রম আইনকে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা আগামী ১০ থেকে ২০ মার্চ জেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ৩৫৩তম অধিবেশনের আগে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর
১ ঘণ্টা আগে