নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক্সপেক্টেশন ম্যানেজমেন্ট। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিতাড়িত করেছি রাষ্ট্র গঠনের জন্য। কিন্তু যত মানুষকে দেখি সব হচ্ছে দাবিদাওয়া ভিত্তিক। যে পদোন্নতি, বেতন বঞ্চিত, খারাপ জায়গায় বদলি করা হয়েছিল। বেতন বাড়াতে হবে, রাজস্ব খাতে নিতে হবে। সমস্ত কিছু হচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর দাবিদাওয়া কেন্দ্রিক। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে কেউ আসে না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ৩০ শতাংশ সময় যায় ব্যক্তিগত দাবিদাওয়া পূরণে। সবাই এসে বলে বঞ্চিত। আমি যাকে সারা জীবন জানতাম আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, সেও এসে কেঁদে দেয়, বলে আমিও বঞ্চিত। এখন আমি কাজ কী করব বলেন!’
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঐক্য হচ্ছে সরকারের স্বীকৃতি। এখানে কোনোভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হলে, ১৫ বছর কী দোজখে ছিলাম সেটা মনে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকেন। ছোটখাটো মতভেদ থাকবে, সেটা যেন অনৈক্য পর্যায়ে পর্যবসিত না হয়।’
সাইবার সুরক্ষা আইনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ আইন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। সাইবার বুলিং কেন রাখলাম? পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তদন্তের দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে। পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো কম্পিউটার রিলেটেড অপরাধ, দুইটা বক্তব্য সম্পর্কিত সেটার ক্ষেত্রেও বলা আছে এ মামলাগুলো হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিচারকের কাছে নথি দেবে। তাঁর কাছে মামলার সারবস্তু নেই মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিতে পারবেন। তদন্ত পর্যায়েও যাবে না। এ মামলার ডিলে হলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দেরি হবে।’
সরকারের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আগের সরকারের মতো কোনো অন্যায় উদ্দেশ্যে খবরদারি করি না। আমাদের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ ব্যক্তিগত স্বার্থে কাউকে কিছু বলেন না। আমাদের মধ্যে অসততা পাবেন না। আমরা সম্পদের হিসাব দেব। যেদিন আমার মেয়াদ শেষ হবে সেদিন দুর্নীতি দমন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম, তন্ন তন্ন করে তদন্ত করবেন। সাধারণ মানুষও তদন্ত করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমালোচনা করবেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের যেভাবে সমালোচনা করতেন ওইভাবে কইরেন না। একটু মায়া নিয়ে কইরেন!’
সরকারের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক্সপেক্টেশন ম্যানেজমেন্ট। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিতাড়িত করেছি রাষ্ট্র গঠনের জন্য। কিন্তু যত মানুষকে দেখি সব হচ্ছে দাবিদাওয়া ভিত্তিক। যে পদোন্নতি, বেতন বঞ্চিত, খারাপ জায়গায় বদলি করা হয়েছিল। বেতন বাড়াতে হবে, রাজস্ব খাতে নিতে হবে। সমস্ত কিছু হচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর দাবিদাওয়া কেন্দ্রিক। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে কেউ আসে না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ৩০ শতাংশ সময় যায় ব্যক্তিগত দাবিদাওয়া পূরণে। সবাই এসে বলে বঞ্চিত। আমি যাকে সারা জীবন জানতাম আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, সেও এসে কেঁদে দেয়, বলে আমিও বঞ্চিত। এখন আমি কাজ কী করব বলেন!’
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঐক্য হচ্ছে সরকারের স্বীকৃতি। এখানে কোনোভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হলে, ১৫ বছর কী দোজখে ছিলাম সেটা মনে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকেন। ছোটখাটো মতভেদ থাকবে, সেটা যেন অনৈক্য পর্যায়ে পর্যবসিত না হয়।’
সাইবার সুরক্ষা আইনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ আইন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। সাইবার বুলিং কেন রাখলাম? পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তদন্তের দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে। পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো কম্পিউটার রিলেটেড অপরাধ, দুইটা বক্তব্য সম্পর্কিত সেটার ক্ষেত্রেও বলা আছে এ মামলাগুলো হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিচারকের কাছে নথি দেবে। তাঁর কাছে মামলার সারবস্তু নেই মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিতে পারবেন। তদন্ত পর্যায়েও যাবে না। এ মামলার ডিলে হলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দেরি হবে।’
সরকারের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আগের সরকারের মতো কোনো অন্যায় উদ্দেশ্যে খবরদারি করি না। আমাদের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ ব্যক্তিগত স্বার্থে কাউকে কিছু বলেন না। আমাদের মধ্যে অসততা পাবেন না। আমরা সম্পদের হিসাব দেব। যেদিন আমার মেয়াদ শেষ হবে সেদিন দুর্নীতি দমন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম, তন্ন তন্ন করে তদন্ত করবেন। সাধারণ মানুষও তদন্ত করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমালোচনা করবেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের যেভাবে সমালোচনা করতেন ওইভাবে কইরেন না। একটু মায়া নিয়ে কইরেন!’
নিষিদ্ধ করার পর এক দশক চলে গেলেও নদীতে মাছ ধরায় কারেন্ট জালের ব্যবহার না কমে বরং বেড়েছে। প্রশাসনের অভিযানে নিষিদ্ধ এই জাল জব্দ করা এবং জেলেদের জরিমানার বহরও বেড়েছে; কিন্তু কারেন্ট জালের উৎপাদন থামেনি। উৎপাদন বন্ধ না করে নদীতে অভিযানে জোর দেওয়ার কারণে এই অবস্থা বলে মত সংশ্লিষ্টদের।
৭ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
৮ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাস্তবায়ন, আইন ও বিচারাঙ্গনে যথাযথ সংস্কার এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারকে বিনা মূল্যে আইনি সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ৬৮ জন তরুণ
৮ ঘণ্টা আগেআসিফ নজরুল বলেন, উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের নামে কী হয়েছে তার বহু উদাহরণ আছে। উচ্চ আদালতে এমন বিচারক নিয়োগ পেয়েছেন, যিনি নিম্ন আদালতের পরীক্ষায় ফেল করেছেন; এমন ব্যক্তি বিচারক হয়েছেন, যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন। ভয়াবহ সব ঘটনা ঘটে গেছে। তিনি বলেন, অতীতে দক্ষতার জন্য নয়, রাজনৈতিক
৯ ঘণ্টা আগে