নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত চারটি (১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮) নির্বাচন মোটামুটি গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। তাই সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার স্থায়ী রূপ রাখার দাবি করেছেন বিশিষ্টজনেরা।
আজ বৃহস্পতিবার দি ডেইলি স্টার ভবনে নাগরিক সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর উদ্যোগে বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারে করণীয় শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এমন দাবি করেন তাঁরা।
গোলটেবিল বৈঠকে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি মো. আব্দুর রউফ বলেন, ‘গণতন্ত্র ছাড়া আমাদের উপায় নেই। আমরা বারবার স্বৈরাচার তাড়াচ্ছি। কে স্বৈরাচার না? রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতান্ত্রিক করার এটিই সুযোগ। দলগুলোকে জোর করে হলেও গণতান্ত্রিক চর্চা করানোর চেষ্টা করতে হবে।’
মনোনয়ন প্রথা তুলে দিতে পারলে ৮০ ভাগ দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বাংলাদেশে দিতে হবে। জনগণ প্রার্থীকে নয়, দলকে ভোট দেবে। যত দিন মনোনয়নপ্রথা থাকবে তত দিন দুর্নীতি বন্ধ হবে না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. আব্দুল আলীম বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে এ টি এম শামসুল হুদা কমিশন ‘না’ ভোটের বিধান যুক্ত করেছিলেন। কিন্তু তা কার্যকর ছিল না। তারপরও বিধানটি বাতিল করা হয়েছে। তাই না ভোটকে কার্যকর করে পুনরায় বিধান যুক্ত করতে হবে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনাকালে সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা ছাত্ররাজনীতি চাই। তবে লেজুড়বৃত্তি ছাত্ররাজনীতি চাই না।’
সাংবাদিক আবু সাঈদ খান বলেন, কত শতাংশ ভোট না পড়লে সেই নির্বাচন বাতিল হবে, তা নির্ধারণ করা যেতে পারে। কারণ, বর্তমানে এক শতাংশ ভোট পেলেও জনপ্রতিনিধি হতে বাধা নেই।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী বলেন, জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে হলে দলগুলোকে নিজস্ব প্রতীকে ভোট করাতে হবে। জোটের প্রতীকে ভোট করা যাবে না, বিধান যুক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, কতজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হলে সেই নির্বাচন বৈধতা পাবে, তা স্পষ্ট করা প্রয়োজন বলে মত দেন তিনি।
নির্বাচনী ব্যয় মনিটরিং করার সিস্টেম নেই। এটি আইনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান টুলী।
প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যদি গণতান্ত্রিক না হয়, তাহলে আমাদের আলোচনা নিষ্ফল।’
বাংলাদেশ পৃথিবীর অষ্টম জনসংখ্যাবহুল দেশ। তাই ৩০০ আসনে সীমাবদ্ধ না থেকে এই সংখ্যা বাড়ানোর প্রস্তাব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস।
পাঁচ বছর ধরে না করে এক তফসিলে সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা যা কি না, তা ভেবে দেখার সুপারিশ করেন স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ।
এ ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে দেশের নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কারে বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো—গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৯০ (খ) ধারায় বর্ণিত রাজনৈতিক দলের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন না থাকার বিধান কার্যকর করা। এ ক্ষেত্রে ভ্রাতৃপ্রতিম, বন্ধুপ্রতিম ইত্যাদি শব্দকে সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন হিসেবেই গণ্য করা; আরপিওর ৯১ (ক) ধারায় ‘নির্বাচন’ শব্দ পরিবর্তন করে ‘ভোট’ শব্দ প্রতিস্থাপন কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। এখানে পুনরায় ‘নির্বাচন’ শব্দটি প্রতিস্থাপিত করা এবং নির্বাচনের যেকোনো পর্যায়ে নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ করার বিধান সমুন্নত রাখা; আরপিওর ৯২ ও ৯৩ ধারায় বর্ণিত দায়মুক্তির বিধান বাতিলের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া; সেনাবাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করা; ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণের বিষয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া; ভোটার তালিকায় জেন্ডার গ্যাপ নিরসনের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা; তালিকায় জেন্ডার গ্যাপ থাকলে তার কারণ অনুসন্ধান করা; নির্বাচনী হলফনামায় প্রার্থীদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তালিকার সঙ্গে অর্জনকালীন মূল্যসহ বর্তমান বাজারমূল্য বাধ্যতামূলকভাবে উল্লেখ করার বিধান করা; হলফনামা যাচাই-বাছাই করে অসত্য তথ্য দেওয়াদের প্রার্থিতা বাতিল করা; নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইনকে যথাযথ করা; ইসির নিজস্ব জনবল থেকে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা; নারীদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণ এবং উক্ত আসনে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা; দ্বি–কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট গঠনের ব্যাপারে বিবেচনা করা; নির্বাচন কমিশনারদের বয়স ন্যূনতম ৪৫ করা ইত্যাদি।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন ফেমা সভাপতি মুনিরা খান, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য নবগঠিত সরকারকে পরামর্শ দিতে গঠিত লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য আরিফুল ইসলাম প্রমুখ। গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার।
রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত চারটি (১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮) নির্বাচন মোটামুটি গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। তাই সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার স্থায়ী রূপ রাখার দাবি করেছেন বিশিষ্টজনেরা।
আজ বৃহস্পতিবার দি ডেইলি স্টার ভবনে নাগরিক সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)-এর উদ্যোগে বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারে করণীয় শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এমন দাবি করেন তাঁরা।
গোলটেবিল বৈঠকে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি মো. আব্দুর রউফ বলেন, ‘গণতন্ত্র ছাড়া আমাদের উপায় নেই। আমরা বারবার স্বৈরাচার তাড়াচ্ছি। কে স্বৈরাচার না? রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতান্ত্রিক করার এটিই সুযোগ। দলগুলোকে জোর করে হলেও গণতান্ত্রিক চর্চা করানোর চেষ্টা করতে হবে।’
মনোনয়ন প্রথা তুলে দিতে পারলে ৮০ ভাগ দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বাংলাদেশে দিতে হবে। জনগণ প্রার্থীকে নয়, দলকে ভোট দেবে। যত দিন মনোনয়নপ্রথা থাকবে তত দিন দুর্নীতি বন্ধ হবে না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. আব্দুল আলীম বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে এ টি এম শামসুল হুদা কমিশন ‘না’ ভোটের বিধান যুক্ত করেছিলেন। কিন্তু তা কার্যকর ছিল না। তারপরও বিধানটি বাতিল করা হয়েছে। তাই না ভোটকে কার্যকর করে পুনরায় বিধান যুক্ত করতে হবে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনাকালে সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা ছাত্ররাজনীতি চাই। তবে লেজুড়বৃত্তি ছাত্ররাজনীতি চাই না।’
সাংবাদিক আবু সাঈদ খান বলেন, কত শতাংশ ভোট না পড়লে সেই নির্বাচন বাতিল হবে, তা নির্ধারণ করা যেতে পারে। কারণ, বর্তমানে এক শতাংশ ভোট পেলেও জনপ্রতিনিধি হতে বাধা নেই।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী বলেন, জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে হলে দলগুলোকে নিজস্ব প্রতীকে ভোট করাতে হবে। জোটের প্রতীকে ভোট করা যাবে না, বিধান যুক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, কতজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হলে সেই নির্বাচন বৈধতা পাবে, তা স্পষ্ট করা প্রয়োজন বলে মত দেন তিনি।
নির্বাচনী ব্যয় মনিটরিং করার সিস্টেম নেই। এটি আইনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান টুলী।
প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যদি গণতান্ত্রিক না হয়, তাহলে আমাদের আলোচনা নিষ্ফল।’
বাংলাদেশ পৃথিবীর অষ্টম জনসংখ্যাবহুল দেশ। তাই ৩০০ আসনে সীমাবদ্ধ না থেকে এই সংখ্যা বাড়ানোর প্রস্তাব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস।
পাঁচ বছর ধরে না করে এক তফসিলে সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা যা কি না, তা ভেবে দেখার সুপারিশ করেন স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ।
এ ছাড়া গোলটেবিল বৈঠকে দেশের নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কারে বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো—গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৯০ (খ) ধারায় বর্ণিত রাজনৈতিক দলের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন না থাকার বিধান কার্যকর করা। এ ক্ষেত্রে ভ্রাতৃপ্রতিম, বন্ধুপ্রতিম ইত্যাদি শব্দকে সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন হিসেবেই গণ্য করা; আরপিওর ৯১ (ক) ধারায় ‘নির্বাচন’ শব্দ পরিবর্তন করে ‘ভোট’ শব্দ প্রতিস্থাপন কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। এখানে পুনরায় ‘নির্বাচন’ শব্দটি প্রতিস্থাপিত করা এবং নির্বাচনের যেকোনো পর্যায়ে নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ করার বিধান সমুন্নত রাখা; আরপিওর ৯২ ও ৯৩ ধারায় বর্ণিত দায়মুক্তির বিধান বাতিলের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া; সেনাবাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করা; ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণের বিষয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া; ভোটার তালিকায় জেন্ডার গ্যাপ নিরসনের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা; তালিকায় জেন্ডার গ্যাপ থাকলে তার কারণ অনুসন্ধান করা; নির্বাচনী হলফনামায় প্রার্থীদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তালিকার সঙ্গে অর্জনকালীন মূল্যসহ বর্তমান বাজারমূল্য বাধ্যতামূলকভাবে উল্লেখ করার বিধান করা; হলফনামা যাচাই-বাছাই করে অসত্য তথ্য দেওয়াদের প্রার্থিতা বাতিল করা; নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইনকে যথাযথ করা; ইসির নিজস্ব জনবল থেকে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা; নারীদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষণ এবং উক্ত আসনে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা; দ্বি–কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট গঠনের ব্যাপারে বিবেচনা করা; নির্বাচন কমিশনারদের বয়স ন্যূনতম ৪৫ করা ইত্যাদি।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন ফেমা সভাপতি মুনিরা খান, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য নবগঠিত সরকারকে পরামর্শ দিতে গঠিত লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য আরিফুল ইসলাম প্রমুখ। গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে