নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সন্জীদা খাতুনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বার্তা দিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আজ বৃহস্পতিবার এই শোকবার্তা দেন তিনি।
বার্তায় বলা হয়, ‘বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের যে উন্মেষ ও বিকাশ, সন্জীদা খাতুন ছিলেন সেই স্রোতোধারার সাহসী সৈনিক। রবীন্দ্র জন্মশত বার্ষিকী পালনে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের বাধাদান পরবর্তী সাংস্কৃতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে ‘ছায়ানট’ গঠিত হলো, সন্জীদা খাতুন তাঁর সঙ্গে যুক্ত হলেন। আবৃত্তি, অভিনয়, গানচর্চার পাশাপাশি থেকে সাংস্কৃতিক সংগ্রামের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা ও সক্রিয়তার শুরু। দেশের শিল্পী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদদের অনেকেই যখন রাজনীতিতে সকলের অংশগ্রহণের বিষয়টিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছিলেন, সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তে সন্জীদা খাতুন সংগীত চর্চাকেই মুখ্য বলে গণ্য করেছেন। ১৯৬৭ সালের পয়লা বৈশাখের প্রথম অনুষ্ঠান রবীন্দ্রনাথের ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো’ যখন দর্শকের কাছে উৎসবের আনন্দময় প্রকাশ হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পেল, গান ও সুরের প্রতি সন্জীদা খাতুনের পক্ষপাত, সেদিন থেকে সাংস্কৃতিক উদ্যাপনে নতুন মাত্রা যোগ করল।’
উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ তাঁর শোকবার্তায় আরও বলেন, ‘ছায়ানটের একজন সংগঠক হিসেবে সন্জীদা খাতুন একপর্যায়ে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে সঞ্জীবিত করবার পাশাপাশি শিক্ষাঙ্গনে মানবিক চেতনার বিকাশের কথা ভাবতে শুরু করেন। তাঁর উদ্যোগ যে বিদ্যায়তনের জন্ম হয়, তার পেছনে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা বিষয়ক চিন্তা যেমন অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে, তেমনই জার্মান স্পিরিচুয়ালিস্ট রুডলফ স্টেইনারের শিশুশিক্ষা ও শিশুর বিকাশ সংক্রান্ত ভাবনা অনায়াসে যুক্ত হয়েছে। তাঁর নাম আমাদের সংস্কৃতির একটি বিশেষ অধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কিত।’
শোকবার্তায় উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘একাত্তরের সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি পর্বে এবং স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে সংগীতের বিকাশ, এই দুই পর্বের তিনি মহিরুহ। তাঁর মৃত্যুতে জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি, তার প্রেক্ষিতেই তাঁর অবদানের মূল্যায়নের শুরু হতে হবে।’
বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সন্জীদা খাতুনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বার্তা দিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আজ বৃহস্পতিবার এই শোকবার্তা দেন তিনি।
বার্তায় বলা হয়, ‘বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের যে উন্মেষ ও বিকাশ, সন্জীদা খাতুন ছিলেন সেই স্রোতোধারার সাহসী সৈনিক। রবীন্দ্র জন্মশত বার্ষিকী পালনে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের বাধাদান পরবর্তী সাংস্কৃতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে ‘ছায়ানট’ গঠিত হলো, সন্জীদা খাতুন তাঁর সঙ্গে যুক্ত হলেন। আবৃত্তি, অভিনয়, গানচর্চার পাশাপাশি থেকে সাংস্কৃতিক সংগ্রামের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা ও সক্রিয়তার শুরু। দেশের শিল্পী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদদের অনেকেই যখন রাজনীতিতে সকলের অংশগ্রহণের বিষয়টিকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছিলেন, সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তে সন্জীদা খাতুন সংগীত চর্চাকেই মুখ্য বলে গণ্য করেছেন। ১৯৬৭ সালের পয়লা বৈশাখের প্রথম অনুষ্ঠান রবীন্দ্রনাথের ‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো’ যখন দর্শকের কাছে উৎসবের আনন্দময় প্রকাশ হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পেল, গান ও সুরের প্রতি সন্জীদা খাতুনের পক্ষপাত, সেদিন থেকে সাংস্কৃতিক উদ্যাপনে নতুন মাত্রা যোগ করল।’
উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ তাঁর শোকবার্তায় আরও বলেন, ‘ছায়ানটের একজন সংগঠক হিসেবে সন্জীদা খাতুন একপর্যায়ে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে সঞ্জীবিত করবার পাশাপাশি শিক্ষাঙ্গনে মানবিক চেতনার বিকাশের কথা ভাবতে শুরু করেন। তাঁর উদ্যোগ যে বিদ্যায়তনের জন্ম হয়, তার পেছনে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা বিষয়ক চিন্তা যেমন অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে, তেমনই জার্মান স্পিরিচুয়ালিস্ট রুডলফ স্টেইনারের শিশুশিক্ষা ও শিশুর বিকাশ সংক্রান্ত ভাবনা অনায়াসে যুক্ত হয়েছে। তাঁর নাম আমাদের সংস্কৃতির একটি বিশেষ অধ্যায়ের সঙ্গে সম্পর্কিত।’
শোকবার্তায় উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘একাত্তরের সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি পর্বে এবং স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে সংগীতের বিকাশ, এই দুই পর্বের তিনি মহিরুহ। তাঁর মৃত্যুতে জাতির যে অপূরণীয় ক্ষতি, তার প্রেক্ষিতেই তাঁর অবদানের মূল্যায়নের শুরু হতে হবে।’
ঢাকার ঈদ উৎসব কেবল একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি বহু শতাব্দীর ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং সামাজিক রীতিনীতির এক বর্ণিল প্রতিচ্ছবি। মুঘল আমল থেকে শুরু করে আধুনিক সময় পর্যন্ত এই উৎসবের রূপ ও রীতিতে অনেক পরিবর্তন এলেও এর মূল চেতনা আজও বহমান।
৩০ মিনিট আগেজাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮ টায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনূস,সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য বিচারপতিগণ,উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, রাজনীতিবিদসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮ টায় প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনূস,সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি অন্য বিচারপতিগণ,উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, রাজনীতিবিদসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগেরোববার রাজধানী ঢাকা থেকে তারাকান্দাগামী ৭৩৫ / ৭৩৬ অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনের ঠিকাদার মেসার্স টিপ টপ ক্যাটারারর্স এর ম্যানেজার টাকার বিনিময়ে খাবার গাড়িতে অবৈধভাবে টিকিটবিহীন যাত্রী ওঠায়। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে এলে তারা উক্ত প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজারসহ জড়িতদের গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়া হয় এবং পরবর্তী
১৫ ঘণ্টা আগে