আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থীদের দায়ী করে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেছেন। অন্যদিকে জুবায়েরপন্থীরা জানিয়েছেন, আসন্ন ইজতেমা তাদের নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সাদপন্থীরা ইজতেমা আয়োজনের চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করা হবে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থী নেতা মুফতি মুহাম্মদ শফিউল্লাহ মাক্কী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য ছয় দফা দাবি জানান।
মুফতি মাক্কী অভিযোগ করে বলেন, ‘গত ১৭ ডিসেম্বর টঙ্গীতে জোড়ের কাজ করতে যাওয়ার পথে সাদপন্থী তাবলিগ জামাতের সাথিরা জুবায়েরপন্থীদের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়। রাত আনুমানিক ২টার দিকে টঙ্গীর কামারপাড়ায় ইজতেমা ময়দানের পাশে গাড়িবহরে নৃশংস হামলায় বগুড়ার সাথি বেলা আহমদ (৬৫) নিহত হন।’
তিনি এই হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানান। একই সঙ্গে তিনি মামুনুল হকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের নিন্দা জানান।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষের পর সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর নির্যাতন নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাতে ঢাকার বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে হামলা চালানো হয়েছে। যার মধ্যে নিকুঞ্জ মাদ্রাসায় হেফাজত এবং জুবায়েরপন্থীদের হামলার ঘটনা উল্লেখযোগ্য। অনেক সাথি এখনো গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এমনকি ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আহত সাথিদের সেবা গ্রহণেও বাধা দেওয়া হচ্ছে।’
এ সময় তিনি ছয় দফা দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘আগামী বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের স্বাভাবিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার সুযোগ দিতে হবে। টঙ্গীর ইজতেমা মাঠ সরকার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সাদপন্থীদের ইজতেমার আগে বুঝিয়ে দিতে হবে। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুন্দরভাবে আয়োজনের জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সারা দেশে সাদপন্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং মসজিদে বাধা সৃষ্টির ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তাবলিগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।’
অন্যদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসলে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানান, জুবায়েরপন্থি তাবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি জানান, জুবায়েরপন্থীদের নেতৃত্বেই আসন্ন ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।
ইজতেমা নির্ধারিত সময়েই হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী জানুয়ারির ৩১, ফেব্রুয়ারির ১ ও ২ তারিখে ইজতেমা হবে এবং তা আমাদের নেতৃত্বেই হবে।’ সাদপন্থীরা ইজতেমা করতে পারবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তারা কীভাবে করবে? তারা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অমান্য করেছে। ওলামায়ে কেরাম এই বিষয়টি বিবেচনা করবেন কারণ দ্বীনের ধারক ও বাহক ওলামায়ে কেরাম।’
ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভী আসতে চাইলে জুবায়েরপন্থীরা বাধা দেবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বাধা আসতে পারে। একজন লোক এখানে এসে বারবার কোরআন-সুন্নাহবিরোধী বক্তব্য দেবেন, মানুষকে আকিদা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করবেন। ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে কি বাধা আসবে না? অবশ্যই বাধা আসবে।’
হাবিবুল্লাহ রায়হান আরও বলেন, ‘কোনো ধরনের সংঘর্ষ বা সংঘাত যাতে না হয়, সে বিষয়ে প্রশাসন থেকে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সাদপন্থীরা হঠাৎ জোড়ের ঘোষণা দেয়, যা প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বাইরে ছিল।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তারা সারা দেশ থেকে লোকজনকে আসার জন্য ডাকে এবং তাদের সঙ্গে টর্চলাইট নিয়ে আসতে বলে। যেখানে এখন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় নেই। সেখানে এই টর্চ দিয়ে তারা কী করবে? এটি স্পষ্ট করে যে, তারা রাতের গভীরে আমাদের লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকলে আক্রমণ করবে। তারা আমাদের তিনজন সদস্যকে হত্যা করেছে।’

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
এই বডি ক্যামেরা ব্যবস্থার মাধ্যমে বিমানের হোল্ড থেকে শুরু করে ব্যাগেজ বেল্ট হয়ে যাত্রীর হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পূর্ণ ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের আওতায় আসবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকুল হকের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোর্ট-মার্শাল গঠন করেছে সেনাবাহিনী।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই মোক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুমাইয়া জাফরিনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন ডিবি পুলিশের গুলশান জোনাল টিমের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক মামুন।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল সকালে গুলশান-১-এর জব্বার টাওয়ারের পাশে ৩০-৩৫ জন নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। আসামিরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা দেশবিরোধী স্লোগান দেন। পুলিশ সেখানে গিয়ে কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। কয়েকজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দিনই গুলশান থানায় মামলা করে।
আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিদের জবানবন্দি ও স্থানীয়ভাবে তদন্তে জানা যায়, সুমাইয়া মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অর্থ জোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা। তিনি সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। তিনি ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সদস্যদের অর্থ জোগান দিয়ে থাকেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই আসামি সারা দেশের আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছিলেন বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। পরে আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানায় করা মামলায় গত ৬ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭ আগস্ট তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড হয়। রিমান্ড শেষে ১২ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকুল হকের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত। এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে কোর্ট-মার্শাল গঠন করেছে সেনাবাহিনী।
আদালতে গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই মোক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সুমাইয়া জাফরিনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন ডিবি পুলিশের গুলশান জোনাল টিমের পরিদর্শক মোজাম্মেল হক মামুন।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল সকালে গুলশান-১-এর জব্বার টাওয়ারের পাশে ৩০-৩৫ জন নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন। আসামিরা দেশের সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা দেশবিরোধী স্লোগান দেন। পুলিশ সেখানে গিয়ে কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। কয়েকজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দিনই গুলশান থানায় মামলা করে।
আবেদনে বলা হয়, এ মামলায় গ্রেপ্তার আসামিদের জবানবন্দি ও স্থানীয়ভাবে তদন্তে জানা যায়, সুমাইয়া মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অর্থ জোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা। তিনি সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। তিনি ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত সদস্যদের অর্থ জোগান দিয়ে থাকেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই আসামি সারা দেশের আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছিলেন বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। পরে আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গেরিলা প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানায় করা মামলায় গত ৬ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭ আগস্ট তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড হয়। রিমান্ড শেষে ১২ আগস্ট সুমাইয়া জাফরিন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এরপর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
এই বডি ক্যামেরা ব্যবস্থার মাধ্যমে বিমানের হোল্ড থেকে শুরু করে ব্যাগেজ বেল্ট হয়ে যাত্রীর হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পূর্ণ ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের আওতায় আসবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমাকে যেটা ধারণা দেওয়া হয়েছে—বিভিন্ন সময়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জনের মতো আসবেন। এখন কে আগে আসবেন, তাঁদের সংখ্যা কত, তাঁরা কী কী দেখবেন, তাঁদের সঙ্গে পরবর্তীতে কেউ জয়েন করবেন কি না—এই সম্পর্কে কোনো প্রস্তাবনা এখন পর্যন্ত জানানো হয়নি।’
গত সোমবার চুক্তি হয়েছে জানিয়ে সচিব আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একটা ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। সেই চুক্তির আওতায় আমরা তাঁদের ফ্যাসিলিটিজ প্রোভাইড করব। তাঁদের যাতায়াত, চলাফেরা ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে তাঁদের লোকাল প্রটোকল কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানতে হবে।’
এখন পর্যন্ত ইইউ ও তুরস্ক থেকে পর্যবেক্ষক দল আসবে নিশ্চিত হয়েছে বলে জানান সচিব।
প্রার্থীর নিরাপত্তায় অস্ত্র দেওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন অনুমতি নিয়ে নির্দেশনা জারি করেছে কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহোদয় এটা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে করতে হবে। তাঁরা ভালো মনে করেছেন এবং আমরা সবাই এ বিষয়ে একমত।’
কীভাবে প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্নটা করলে বোধ হয় আমার জন্য ভালো হয়। আমার সঙ্গে উনার এ ব্যাপারে কোনো কথা হয়নি। কাজেই, আমি এর ব্যাখ্যা দিতে গেলে অপব্যাখ্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেটা আমি করতে চাই না।’
নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হতে পারে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটার ব্যাপারেও আমি কোনো মন্তব্য করব না। নিরাপত্তার বিষয়টা কখনো ভীতি হয়? আমি আপনাকে পাল্টা প্রশ্ন করি। নিরাপত্তার বিষয়টা নিশ্চিত করলে আবার ভীতি সঞ্চার হবে, এটা কোনো কথা হতে পারে? এটি তো সবারই চেষ্টা করা উচিত।’
আখতার আহমেদ আরও বলেন, বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার বিষয়টা যখন প্রাসঙ্গিক হবে, তখন সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমাকে যেটা ধারণা দেওয়া হয়েছে—বিভিন্ন সময়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জনের মতো আসবেন। এখন কে আগে আসবেন, তাঁদের সংখ্যা কত, তাঁরা কী কী দেখবেন, তাঁদের সঙ্গে পরবর্তীতে কেউ জয়েন করবেন কি না—এই সম্পর্কে কোনো প্রস্তাবনা এখন পর্যন্ত জানানো হয়নি।’
গত সোমবার চুক্তি হয়েছে জানিয়ে সচিব আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একটা ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। সেই চুক্তির আওতায় আমরা তাঁদের ফ্যাসিলিটিজ প্রোভাইড করব। তাঁদের যাতায়াত, চলাফেরা ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে তাঁদের লোকাল প্রটোকল কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানতে হবে।’
এখন পর্যন্ত ইইউ ও তুরস্ক থেকে পর্যবেক্ষক দল আসবে নিশ্চিত হয়েছে বলে জানান সচিব।
প্রার্থীর নিরাপত্তায় অস্ত্র দেওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন অনুমতি নিয়ে নির্দেশনা জারি করেছে কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহোদয় এটা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে করতে হবে। তাঁরা ভালো মনে করেছেন এবং আমরা সবাই এ বিষয়ে একমত।’
কীভাবে প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্নটা করলে বোধ হয় আমার জন্য ভালো হয়। আমার সঙ্গে উনার এ ব্যাপারে কোনো কথা হয়নি। কাজেই, আমি এর ব্যাখ্যা দিতে গেলে অপব্যাখ্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেটা আমি করতে চাই না।’
নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হতে পারে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটার ব্যাপারেও আমি কোনো মন্তব্য করব না। নিরাপত্তার বিষয়টা কখনো ভীতি হয়? আমি আপনাকে পাল্টা প্রশ্ন করি। নিরাপত্তার বিষয়টা নিশ্চিত করলে আবার ভীতি সঞ্চার হবে, এটা কোনো কথা হতে পারে? এটি তো সবারই চেষ্টা করা উচিত।’
আখতার আহমেদ আরও বলেন, বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়ার বিষয়টা যখন প্রাসঙ্গিক হবে, তখন সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
এই বডি ক্যামেরা ব্যবস্থার মাধ্যমে বিমানের হোল্ড থেকে শুরু করে ব্যাগেজ বেল্ট হয়ে যাত্রীর হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পূর্ণ ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের আওতায় আসবে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে রিয়াজ হামিদুল্লাহকে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। তাঁকে তলব করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (বিএম) বি শ্যাম।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছে। এ সময় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিশেষভাবে হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছে, ঢাকায় কিছু ‘চরমপন্থী উপাদান’ প্রকাশ্যে ঢাকায় ভারতীয় মিশনের আশেপাশে একটি নিরাপত্তা সংকট তৈরি করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ভারতের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, এই ধরনের হুমকি কূটনৈতিক সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিক—এমনটাই প্রত্যাশিত।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, বাংলাদেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা নিয়ে ‘চরমপন্থী উপাদানগুলো’র মাধ্যমে যে ‘মিথ্যা বয়ান’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে, ভারত তা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছে। তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্বেগজনক ঘটনাগুলোর কোনো পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করেনি বা ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো অর্থবহ প্রমাণ দেয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ঐতিহাসিকভাবে মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে গড়ে ওঠা ঘনিষ্ঠ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়, যা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক এবং মানুষে-মানুষে উদ্যোগের মাধ্যমে আরও জোরদার হয়েছে। এই সম্পর্কের ভিত্তিতেই নয়াদিল্লি বারবার বাংলাদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে মত দিয়েছে। ভারত সরকার ধারাবাহিক আহ্বান জানিয়েছে, একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশে যেন অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, বাংলাদেশ সরকার তাদের কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা বজায় রেখে সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় মিশন এবং অন্যান্য বিদেশি পোস্টগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে, এই তলবের মূল কারণ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক নেতার ‘উসকানিমূলক’ মন্তব্য বলে উল্লেখ করা হলেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে সে প্রসঙ্গ আনা হয়নি।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে রিয়াজ হামিদুল্লাহকে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। তাঁকে তলব করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (বিএম) বি শ্যাম।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছে। এ সময় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিশেষভাবে হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছে, ঢাকায় কিছু ‘চরমপন্থী উপাদান’ প্রকাশ্যে ঢাকায় ভারতীয় মিশনের আশেপাশে একটি নিরাপত্তা সংকট তৈরি করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ভারতের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, এই ধরনের হুমকি কূটনৈতিক সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিক—এমনটাই প্রত্যাশিত।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, বাংলাদেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা নিয়ে ‘চরমপন্থী উপাদানগুলো’র মাধ্যমে যে ‘মিথ্যা বয়ান’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে, ভারত তা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছে। তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্বেগজনক ঘটনাগুলোর কোনো পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করেনি বা ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো অর্থবহ প্রমাণ দেয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ঐতিহাসিকভাবে মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে গড়ে ওঠা ঘনিষ্ঠ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়, যা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক এবং মানুষে-মানুষে উদ্যোগের মাধ্যমে আরও জোরদার হয়েছে। এই সম্পর্কের ভিত্তিতেই নয়াদিল্লি বারবার বাংলাদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে মত দিয়েছে। ভারত সরকার ধারাবাহিক আহ্বান জানিয়েছে, একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশে যেন অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, বাংলাদেশ সরকার তাদের কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা বজায় রেখে সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় মিশন এবং অন্যান্য বিদেশি পোস্টগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে, এই তলবের মূল কারণ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক নেতার ‘উসকানিমূলক’ মন্তব্য বলে উল্লেখ করা হলেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে সে প্রসঙ্গ আনা হয়নি।

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
এই বডি ক্যামেরা ব্যবস্থার মাধ্যমে বিমানের হোল্ড থেকে শুরু করে ব্যাগেজ বেল্ট হয়ে যাত্রীর হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পূর্ণ ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের আওতায় আসবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের মালপত্রের (ব্যাগেজ) নিরাপত্তা নিশ্চিতে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উদ্যোগ নিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং এজেন্ট (জিএইচএ) হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী প্রতিষ্ঠানটি ব্যাগেজ পরিবহনপ্রক্রিয়ায় নিয়োজিত ট্রাফিক স্টাফদের জন্য বডি ক্যামেরা সংযোজন করেছে।
এই বডি ক্যামেরা ব্যবস্থার মাধ্যমে বিমানের হোল্ড থেকে শুরু করে ব্যাগেজ বেল্ট হয়ে যাত্রীর হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পূর্ণ ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের আওতায় আসবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের পাশাপাশি যেসব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের জন্য প্রতিষ্ঠানটি গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবা দেয়, তাদের ক্ষেত্রেও এই ব্যবস্থা কার্যকর থাকবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ জানায়, বডি ক্যামেরা সংযোজনের ফলে ব্যাগেজ চুরি, হারানো কিংবা ক্ষতির অভিযোগ দ্রুত ও নির্ভুলভাবে যাচাই করা সম্ভব হবে। কোনো অভিযোগ উত্থাপিত হলে সংশ্লিষ্ট ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনার মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা শনাক্ত করে দ্রুত সমাধান নিশ্চিত করা যাবে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে যাত্রীদের আস্থা ও সন্তুষ্টি আরও সুদৃঢ় হবে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা ও সেবার একটি অভিন্ন কাঠামো প্রতিষ্ঠায় এই উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং যাত্রীকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির বাস্তব উদাহরণ হিসেবে বডি ক্যামেরা উদ্যোগটি বিবেচিত হবে। যাত্রীদের নিরাপত্তা, সেবা ও আস্থাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যকর ও আধুনিক উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।

রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের মালপত্রের (ব্যাগেজ) নিরাপত্তা নিশ্চিতে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উদ্যোগ নিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং এজেন্ট (জিএইচএ) হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী প্রতিষ্ঠানটি ব্যাগেজ পরিবহনপ্রক্রিয়ায় নিয়োজিত ট্রাফিক স্টাফদের জন্য বডি ক্যামেরা সংযোজন করেছে।
এই বডি ক্যামেরা ব্যবস্থার মাধ্যমে বিমানের হোল্ড থেকে শুরু করে ব্যাগেজ বেল্ট হয়ে যাত্রীর হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সম্পূর্ণ ব্যাগেজ হ্যান্ডলিং প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের আওতায় আসবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের পাশাপাশি যেসব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসের জন্য প্রতিষ্ঠানটি গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবা দেয়, তাদের ক্ষেত্রেও এই ব্যবস্থা কার্যকর থাকবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ জানায়, বডি ক্যামেরা সংযোজনের ফলে ব্যাগেজ চুরি, হারানো কিংবা ক্ষতির অভিযোগ দ্রুত ও নির্ভুলভাবে যাচাই করা সম্ভব হবে। কোনো অভিযোগ উত্থাপিত হলে সংশ্লিষ্ট ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনার মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা শনাক্ত করে দ্রুত সমাধান নিশ্চিত করা যাবে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে যাত্রীদের আস্থা ও সন্তুষ্টি আরও সুদৃঢ় হবে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা ও সেবার একটি অভিন্ন কাঠামো প্রতিষ্ঠায় এই উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সেবায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং যাত্রীকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির বাস্তব উদাহরণ হিসেবে বডি ক্যামেরা উদ্যোগটি বিবেচিত হবে। যাত্রীদের নিরাপত্তা, সেবা ও আস্থাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ভবিষ্যতেও এ ধরনের কার্যকর ও আধুনিক উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।

আসন্ন বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে উভয় পক্ষের মধ্যে ইজতেমার মাঠ দখল নিয়ে সংঘর্ষে চারজন মারা গেছেন। এই ঘটনার পর গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষই সংবাদ সম্মেলন করেছে। সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা সংঘর্ষ ও নিহতের ঘটনায় জুবায়েরপন্থী
২০ ডিসেম্বর ২০২৪
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে গুলশান থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭৫ থেকে ২০০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আজ বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে