নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নিরসনে সাদপন্থী হিসেবে পরিচিত মাওলানা সাদের অনুসারীদের কাকরাইল মসজিদে সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে অন্য পক্ষকে কাকরাইল মসজিদের আশপাশে বড় জমায়েত করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব ইসরাত জাহান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদেশে বলা হয়, আগামীকাল (২৭ ডিসেম্বর) শুক্রবার কাকরাইল মসজিদের আশপাশে মাওলানা মোহাম্মদ জোবায়েরের অনুসারীদের কোনো রকমের বড় জমায়েত হতে বিরত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
সাদপন্থীদের কার্যক্রম হতে বিরত থাকার কথা জানিয়ে বলা হয়, তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ গ্রুপের অনুসারীদের আগামীকাল (২৭ ডিসেম্বর) শুক্রবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে শবগুজারিসহ (রাত্রিযাপন) সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
আদেশ জারির পর কাকরাইল মসজিদ প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলন করেন যোবায়েপন্থীরা। এ সময় তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ি নেজামের (জুবায়েরপন্থী) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, ‘আমরা চাই দেশে আর কোনো অরাজক পরিস্থিতি তৈরি না হোক।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘১ ডিসেম্বর সাদপন্থীরা টঙ্গী ময়দানে যে নির্মম হামলা চালিয়েছে এবং ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ সেটার পুনরাবৃত্তি করেছে, তখনো প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রজ্ঞাপন ছিল। আমরা এসব ঘটনার উপযুক্ত বিচার চাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, উনারা (সাদপন্থীরা) আর প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে অমান্য করবে না। তাবলিগের মেহনতকে আর প্রশ্নবিদ্ধ করবে না।’
শুক্রবার সকালে সাদপন্থীরা কাকরাইলে আসতে চাইলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে কি না জানতে চাইলে রায়হান বলেন, ‘এটা প্রশাসন দেখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংঘাত যেন না ঘটে সে কারণে প্রশাসন আদেশ জারি করেছে। এই আদেশের পর আশা করি, আইনশৃঙ্খলার কোনো অবনতি ঘটবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু তারা যদি আদেশ না মানে তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। তখন সেটার দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণ তাদের নিতে হবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ ও মসজিদের আশপাশের এলাকায় অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে জুবায়েরপন্থীরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কাকরাইল মসজিদের ভেতরেই ছোট আকারে অবস্থান করতে দেখা গেছে জুবায়েরপন্থীদের।
তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নিরসনে সাদপন্থী হিসেবে পরিচিত মাওলানা সাদের অনুসারীদের কাকরাইল মসজিদে সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে অন্য পক্ষকে কাকরাইল মসজিদের আশপাশে বড় জমায়েত করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব ইসরাত জাহান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আদেশে বলা হয়, আগামীকাল (২৭ ডিসেম্বর) শুক্রবার কাকরাইল মসজিদের আশপাশে মাওলানা মোহাম্মদ জোবায়েরের অনুসারীদের কোনো রকমের বড় জমায়েত হতে বিরত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
সাদপন্থীদের কার্যক্রম হতে বিরত থাকার কথা জানিয়ে বলা হয়, তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ গ্রুপের অনুসারীদের আগামীকাল (২৭ ডিসেম্বর) শুক্রবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে শবগুজারিসহ (রাত্রিযাপন) সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
আদেশ জারির পর কাকরাইল মসজিদ প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলন করেন যোবায়েপন্থীরা। এ সময় তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ি নেজামের (জুবায়েরপন্থী) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, ‘আমরা চাই দেশে আর কোনো অরাজক পরিস্থিতি তৈরি না হোক।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘১ ডিসেম্বর সাদপন্থীরা টঙ্গী ময়দানে যে নির্মম হামলা চালিয়েছে এবং ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ সেটার পুনরাবৃত্তি করেছে, তখনো প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রজ্ঞাপন ছিল। আমরা এসব ঘটনার উপযুক্ত বিচার চাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি, উনারা (সাদপন্থীরা) আর প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে অমান্য করবে না। তাবলিগের মেহনতকে আর প্রশ্নবিদ্ধ করবে না।’
শুক্রবার সকালে সাদপন্থীরা কাকরাইলে আসতে চাইলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে কি না জানতে চাইলে রায়হান বলেন, ‘এটা প্রশাসন দেখবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংঘাত যেন না ঘটে সে কারণে প্রশাসন আদেশ জারি করেছে। এই আদেশের পর আশা করি, আইনশৃঙ্খলার কোনো অবনতি ঘটবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু তারা যদি আদেশ না মানে তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। তখন সেটার দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণ তাদের নিতে হবে।’
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ ও মসজিদের আশপাশের এলাকায় অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে জুবায়েরপন্থীরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কাকরাইল মসজিদের ভেতরেই ছোট আকারে অবস্থান করতে দেখা গেছে জুবায়েরপন্থীদের।
ছাত্র-জনতার জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে সক্রিয় পাঁচজন আন্দোলনকারী সাত দিনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে একই কায়দায় কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিখোঁজ রয়েছেন দু-একজন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরও বেশ কয়েকজনকে নিয়মিত হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেদেশে কর্মজীবী মানুষ রয়েছেন ৭ কোটির বেশি। তাঁদের অনেকেই কাজ করেন রাজধানীর পুরান ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রাসায়নিক কারখানায়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রম জরিপ বলছে, দেশে ৬ শতাংশ শ্রমিক কর্মক্ষেত্রে রাসায়নিক বিস্ফোরণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। আরও ১৮ শতাংশের বেশি শ্রমিক..
৯ ঘণ্টা আগেসচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে গত বুধবার দিবাগত মধ্যরাতে আগুন লাগে। ভবনের দুই জায়গায় আগুনের সূত্রপাত। পুড়ে ছাই হয়েছে পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রসহ সব। ফায়ার সার্ভিসের ২১১ জন কর্মী ও ২০টি ইউনিটের আগুন নেভাতে সময় লেগেছে প্রায় ১০ ঘণ্টা।
৯ ঘণ্টা আগেবিশাল বড় এক ভবনে একসঙ্গে আগুন জ্বলছে তিন জায়গায়। আগুনও লাগল মধ্যরাতে। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকলেও আগুন নেভাতে সময় লেগে গেল ১০-১১ ঘণ্টা। সরকারের প্রশাসনযন্ত্রের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ের এই আগুন তাই যেন স্বাভাবিক ঠেকছে না কারও কাছেই। সরকারের কর্তাব্যক্তি থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলের নেতা ও...
৯ ঘণ্টা আগে