অর্চি হক, ঢাকা
‘আমার ছেলে নিয়মিত মাদ্রাসায় যেত। পারিবারিক সমস্যার কারণে একদিন যায়নি। এ কারণেই ছেলেকে বেত দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে জখম করেন শিক্ষক। এরপর তাকে হাসপাতালে না নিয়ে পাঠিয়ে দেন বাড়িতে।’ সম্প্রতি গণমাধ্যমের কাছে এমন অভিযোগ করেন শেরপুরের শ্রীবরদীর এক মাদ্রাসাছাত্রের বাবা। ওই মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছোটখাটো ভুলের শাস্তি হিসেবে প্রায়ই তাদের মারধর করা হয়।
কেবল এই মাদ্রাসায় নয়, নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও দেশের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখনো শিশুদের শাস্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া পরিবারেও শিশুরা মারধরের শিকার হয়। কর্মক্ষেত্রে শিশু শ্রমিকদের নির্যাতনের ভয়াবহতা তো আছেই। এমন পরিস্থিতেই আজ ৩০ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে শিশুর শারীরিক শাস্তি বিলোপ দিবস।
পরিসংখ্যান বলছে, বাড়ি ও বিদ্যালয়—এই জায়গা দুটোতে শিশুদের সবচেয়ে সুরক্ষিত থাকার কথা, অথচ সেখানেই তারা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়।
‘ইন্টিগ্রেটেড কমিউনিটি অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ’-এর এক জরিপের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ শিশু ঘরেবাইরে, স্কুলে ও কাজের ক্ষেত্রে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। ৫ হাজার ৭৪ জন শিশুর ওপর পরিচালিত এই জরিপ গত মার্চ মাসে প্রকাশ পায়। জরিপের ফলাফল বলছে, শারীরিকভাবে বাড়িতে ৮৬ দশমিক ৯ শতাংশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৮২ শতাংশ, নিজের লোকদের মাধ্যমে ৬৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং কাজের ক্ষেত্রে ৫৫ দশমিক ৩ শতাংশ শিশু নির্যাতিত হচ্ছে।
এদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও ইউনিসেফের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, দেশের ১ থেকে ১৪ বছর বয়সী ৮৯ শতাংশ শিশু জরিপ-পূর্ববর্তী এক মাসের মধ্যে শারীরিক শাস্তির শিকার হয়েছে।
বিশ্বের ৬৩টি দেশ সব ক্ষেত্রে (বাড়ি, বিদ্যালয়, কর্মক্ষেত্র, বিকল্প শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) শিশুদের শাস্তি নিষিদ্ধ করে আইন করেছে। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো এ ধরনের কোনো আইন নেই। তবে শিশু আইন, ২০১৩-এ বলা আছে, শিশুর শারীরিক ও মানসিক ক্ষতিসাধন করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আইনের এই বিধানও মানছেন না অনেকেই।
এ বিষয়ে শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘শিশুরাই সব’-এর আহ্বায়ক লায়লা খন্দকার বলেন, ‘আমাদের দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শাস্তি বন্ধের পরিপত্র হয়েছে, কিন্তু সব ক্ষেত্রে শাস্তি বন্ধের আইন হয়নি। এটা হওয়া প্রয়োজন।’
শিক্ষার্থীরা যেন কোনোভাবেই শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের
মুখোমুখি না হয়, বিষয়টি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০’-এ। শিক্ষার সব স্তরের জন্য পৃথক কমিটি গঠন করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর জন্য আচরণবিধি তৈরি করার কথাও বলা হয়েছে এতে। কিন্তু এই নীতিমালা প্রণয়নের এক দশক পেরিয়ে গেলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের সমস্যা অনেক, কিন্তু সমাধানের সামর্থ্য কম। তাই বড় সমস্যাগুলো আগে সমাধানের ব্যবস্থা করতে হয়। তা ছাড়া, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থীদের একেবারে শাস্তি দেওয়া হবে না, এটা তো অসম্ভবই বলা যায়।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুদের শাস্তি দেওয়া বন্ধ না হওয়ার আরও বড় কারণ অনেক অভিভাবক সন্তানকে শাস্তি দেওয়া সমর্থন করেন। তাঁরা মনে করেন, নিয়মানুবর্তিতার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুদের শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। অথচ ‘গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ টু অ্যান্ড অল করপোরাল পানিশমেন্ট অব চিলড্রেন’-এর ১৫০টির বেশি গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, শাস্তি স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে শিশুর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামগ্রিক বিকাশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর ফলে শিশুদের মধ্যে আগ্রাসী মনোভাব বেড়ে যায় এবং পারিবারিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ বিষয়ে লায়লা খন্দকার বলেন, বড়রা যখন শিশুদের কিছু শেখানোর নামে মারধর অথবা বকাবকি করেন, তখন শিশুরা শুধু শাস্তি এড়ানোর জন্যই কোনো আচরণ করতে শেখে। কিন্তু তারা এর কারণ উপলব্ধি করে না। এর ফলে পরবর্তী সময়ে তারা পুনরায় একই আচরণ করে। শেখানোর কৌশল হিসেবে শাস্তি একটি অকার্যকর পদ্ধতি। গত তিন দশকের বেশি সময়ের গবেষণা ও কাজের অভিজ্ঞতায় জানা যায়, শিশুদের সঠিকভাবে বড় করার জন্য প্রয়োজন ভালোবাসা এবং বয়স অনুযায়ী নির্দেশনা, শাস্তি নয়।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রতিবেদন বলছে, গত বছর ১ হাজার ৪২৬টি শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, গত বছর নির্যাতিত শিশুদের মধ্যে ২২ জন গৃহকর্মী। এই শিশু গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় গত বছর ১৩টি মামলা হয়েছে, যার একটিরও নিষ্পত্তি হয়নি।
‘আমার ছেলে নিয়মিত মাদ্রাসায় যেত। পারিবারিক সমস্যার কারণে একদিন যায়নি। এ কারণেই ছেলেকে বেত দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে জখম করেন শিক্ষক। এরপর তাকে হাসপাতালে না নিয়ে পাঠিয়ে দেন বাড়িতে।’ সম্প্রতি গণমাধ্যমের কাছে এমন অভিযোগ করেন শেরপুরের শ্রীবরদীর এক মাদ্রাসাছাত্রের বাবা। ওই মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছোটখাটো ভুলের শাস্তি হিসেবে প্রায়ই তাদের মারধর করা হয়।
কেবল এই মাদ্রাসায় নয়, নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও দেশের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখনো শিশুদের শাস্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া পরিবারেও শিশুরা মারধরের শিকার হয়। কর্মক্ষেত্রে শিশু শ্রমিকদের নির্যাতনের ভয়াবহতা তো আছেই। এমন পরিস্থিতেই আজ ৩০ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে শিশুর শারীরিক শাস্তি বিলোপ দিবস।
পরিসংখ্যান বলছে, বাড়ি ও বিদ্যালয়—এই জায়গা দুটোতে শিশুদের সবচেয়ে সুরক্ষিত থাকার কথা, অথচ সেখানেই তারা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়।
‘ইন্টিগ্রেটেড কমিউনিটি অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ’-এর এক জরিপের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৯৫ দশমিক ৮ শতাংশ শিশু ঘরেবাইরে, স্কুলে ও কাজের ক্ষেত্রে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। ৫ হাজার ৭৪ জন শিশুর ওপর পরিচালিত এই জরিপ গত মার্চ মাসে প্রকাশ পায়। জরিপের ফলাফল বলছে, শারীরিকভাবে বাড়িতে ৮৬ দশমিক ৯ শতাংশ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৮২ শতাংশ, নিজের লোকদের মাধ্যমে ৬৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং কাজের ক্ষেত্রে ৫৫ দশমিক ৩ শতাংশ শিশু নির্যাতিত হচ্ছে।
এদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও ইউনিসেফের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, দেশের ১ থেকে ১৪ বছর বয়সী ৮৯ শতাংশ শিশু জরিপ-পূর্ববর্তী এক মাসের মধ্যে শারীরিক শাস্তির শিকার হয়েছে।
বিশ্বের ৬৩টি দেশ সব ক্ষেত্রে (বাড়ি, বিদ্যালয়, কর্মক্ষেত্র, বিকল্প শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি) শিশুদের শাস্তি নিষিদ্ধ করে আইন করেছে। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো এ ধরনের কোনো আইন নেই। তবে শিশু আইন, ২০১৩-এ বলা আছে, শিশুর শারীরিক ও মানসিক ক্ষতিসাধন করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আইনের এই বিধানও মানছেন না অনেকেই।
এ বিষয়ে শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘শিশুরাই সব’-এর আহ্বায়ক লায়লা খন্দকার বলেন, ‘আমাদের দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শাস্তি বন্ধের পরিপত্র হয়েছে, কিন্তু সব ক্ষেত্রে শাস্তি বন্ধের আইন হয়নি। এটা হওয়া প্রয়োজন।’
শিক্ষার্থীরা যেন কোনোভাবেই শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের
মুখোমুখি না হয়, বিষয়টি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০’-এ। শিক্ষার সব স্তরের জন্য পৃথক কমিটি গঠন করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর জন্য আচরণবিধি তৈরি করার কথাও বলা হয়েছে এতে। কিন্তু এই নীতিমালা প্রণয়নের এক দশক পেরিয়ে গেলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের সমস্যা অনেক, কিন্তু সমাধানের সামর্থ্য কম। তাই বড় সমস্যাগুলো আগে সমাধানের ব্যবস্থা করতে হয়। তা ছাড়া, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থীদের একেবারে শাস্তি দেওয়া হবে না, এটা তো অসম্ভবই বলা যায়।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুদের শাস্তি দেওয়া বন্ধ না হওয়ার আরও বড় কারণ অনেক অভিভাবক সন্তানকে শাস্তি দেওয়া সমর্থন করেন। তাঁরা মনে করেন, নিয়মানুবর্তিতার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুদের শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। অথচ ‘গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ টু অ্যান্ড অল করপোরাল পানিশমেন্ট অব চিলড্রেন’-এর ১৫০টির বেশি গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, শাস্তি স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে শিশুর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামগ্রিক বিকাশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর ফলে শিশুদের মধ্যে আগ্রাসী মনোভাব বেড়ে যায় এবং পারিবারিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ বিষয়ে লায়লা খন্দকার বলেন, বড়রা যখন শিশুদের কিছু শেখানোর নামে মারধর অথবা বকাবকি করেন, তখন শিশুরা শুধু শাস্তি এড়ানোর জন্যই কোনো আচরণ করতে শেখে। কিন্তু তারা এর কারণ উপলব্ধি করে না। এর ফলে পরবর্তী সময়ে তারা পুনরায় একই আচরণ করে। শেখানোর কৌশল হিসেবে শাস্তি একটি অকার্যকর পদ্ধতি। গত তিন দশকের বেশি সময়ের গবেষণা ও কাজের অভিজ্ঞতায় জানা যায়, শিশুদের সঠিকভাবে বড় করার জন্য প্রয়োজন ভালোবাসা এবং বয়স অনুযায়ী নির্দেশনা, শাস্তি নয়।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রতিবেদন বলছে, গত বছর ১ হাজার ৪২৬টি শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, গত বছর নির্যাতিত শিশুদের মধ্যে ২২ জন গৃহকর্মী। এই শিশু গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় গত বছর ১৩টি মামলা হয়েছে, যার একটিরও নিষ্পত্তি হয়নি।
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
১ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১১ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১৩ ঘণ্টা আগে