নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সংবাদ করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও জাতীয় একটি দৈনিকের প্রতিনিধিকে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ আটজনকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। আগামী তিন দিনের মধ্যে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার না করলে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বুধবার দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রতিনিধি ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ইকবাল মনোয়ারের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে আইনি নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান।
উপাচার্য ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যানকেও ডাকযোগে এবং ইমেইলে নোটিশের অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।
আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে জানান, ইকবালকে বহিষ্কারের আদেশে কোনো আইন বা বিধির উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া তাঁর সংবাদে উপাচার্যের বক্তব্য বিকৃতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। মূলত উপাচার্য তাঁর ব্যক্তিগত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতেই ইকবালকে বহিষ্কার করেছেন।
তিনি আরও জানান, কোনো সংবাদে উপাচার্য সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকলে তাঁর প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করার অধিকার রয়েছে। তা না করে ইকবালকে বহিষ্কার করে উপাচার্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ইকবাল সংবাদকর্মী হিসেবে শুধু উপাচার্যের হুবহু বক্তব্য তুলে ধরেছেন, যার অডিও রেকর্ড তাঁর কাছে রয়েছে। ইকবালকে তাঁর অবস্থান ব্যাখ্যার জন্য নোটিশ না দিয়ে বহিষ্কারাদেশ ন্যায়বিচারের চূড়ান্ত লঙ্ঘন। এটি বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ (২) (খ) অনুচ্ছেদে উল্লেখিত গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মৌলিক অধিকারেরও পরিপন্থী।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই উপাচার্যের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়। এরপর ২ আগস্ট সাংবাদিক সমিতির অর্থ সম্পাদক ও যায়যায়দিনের প্রতিনিধি ইকবাল মনোয়ারকে উপাচার্যের নির্দেশে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সংবাদ করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও জাতীয় একটি দৈনিকের প্রতিনিধিকে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ আটজনকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। আগামী তিন দিনের মধ্যে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার না করলে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বুধবার দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রতিনিধি ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ইকবাল মনোয়ারের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে আইনি নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান।
উপাচার্য ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যানকেও ডাকযোগে এবং ইমেইলে নোটিশের অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।
আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে জানান, ইকবালকে বহিষ্কারের আদেশে কোনো আইন বা বিধির উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া তাঁর সংবাদে উপাচার্যের বক্তব্য বিকৃতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। মূলত উপাচার্য তাঁর ব্যক্তিগত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতেই ইকবালকে বহিষ্কার করেছেন।
তিনি আরও জানান, কোনো সংবাদে উপাচার্য সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকলে তাঁর প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করার অধিকার রয়েছে। তা না করে ইকবালকে বহিষ্কার করে উপাচার্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। ইকবাল সংবাদকর্মী হিসেবে শুধু উপাচার্যের হুবহু বক্তব্য তুলে ধরেছেন, যার অডিও রেকর্ড তাঁর কাছে রয়েছে। ইকবালকে তাঁর অবস্থান ব্যাখ্যার জন্য নোটিশ না দিয়ে বহিষ্কারাদেশ ন্যায়বিচারের চূড়ান্ত লঙ্ঘন। এটি বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ (২) (খ) অনুচ্ছেদে উল্লেখিত গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মৌলিক অধিকারেরও পরিপন্থী।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই উপাচার্যের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়। এরপর ২ আগস্ট সাংবাদিক সমিতির অর্থ সম্পাদক ও যায়যায়দিনের প্রতিনিধি ইকবাল মনোয়ারকে উপাচার্যের নির্দেশে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৭ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৮ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে