নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে নতুন একটি আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে পারেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আইনটি করা হচ্ছে।
‘রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার কারা হতে পারবেন এবং হতে পারবেন না তা নির্ধারণ করে দেওয়া।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হতে ৫০ বছর বয়স হতে হবে। সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি বা বিচার বিভাগীয় পদে কমপক্ষে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন যে কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন।
এরমধ্যে এই আইন পাস হলে পরবর্তী নির্বাচন কমিশনারদের এই আইনের অধীনে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে বলে জানান আনোয়ারুল।
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আইন করার কথা থাকলেও স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে তা হয়নি। সংবিধান অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির হাতে। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান ২০১২ সালে এবং বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ২০১৭ সালে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করে সার্চ কমিটির মাধ্যমে সর্বশেষ দুই নির্বাচন কমিশন গঠন করেছিলেন। এবারও সেই ধারাবাহিকতায় নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছেন রাষ্ট্রপতি।
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে নতুন একটি আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ সোমবার মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে পারেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আইনটি করা হচ্ছে।
‘রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার কারা হতে পারবেন এবং হতে পারবেন না তা নির্ধারণ করে দেওয়া।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হতে ৫০ বছর বয়স হতে হবে। সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি বা বিচার বিভাগীয় পদে কমপক্ষে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন যে কেউ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন।
এরমধ্যে এই আইন পাস হলে পরবর্তী নির্বাচন কমিশনারদের এই আইনের অধীনে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে বলে জানান আনোয়ারুল।
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আইন করার কথা থাকলেও স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে তা হয়নি। সংবিধান অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির হাতে। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান ২০১২ সালে এবং বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ২০১৭ সালে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করে সার্চ কমিটির মাধ্যমে সর্বশেষ দুই নির্বাচন কমিশন গঠন করেছিলেন। এবারও সেই ধারাবাহিকতায় নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছেন রাষ্ট্রপতি।
সংবিধান সংস্কার বিষয়ে ওয়েবসাইটে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ৪৭ হাজার ৯৭ জন মতামত দিয়েছে। একই সঙ্গে কমিশন ২৮টি সংগঠন, ২৩ জন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, ৫ জন সংবিধান বিশেষজ্ঞ এবং ১০ জন তরুণ চিন্তাবিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে। সোমবার সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৩ মিনিট আগেঅনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায় বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ সোমবার ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন
২১ মিনিট আগেহয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) বিশিষ্ট নেতা চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা ডিবি। ডিবিপ্রধান রেজাউল করিম মল্লিক বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) নির্বাহী কমিটির সকল কার্যক্রমের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের বিচারক তানিয়া শার্মী এ আদেশ দেন...
৩ ঘণ্টা আগে