অনলাইন ডেস্ক
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু একটি সামাজিক সমস্যা। সাঁতার না জানা এবং সচেতনতার অভাবে এটা ঘটে থাকে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে পানিতে ডুবে বছরে ১৪ হাজারের বেশি শিশু মারা যায়। সকাল থেকে দুপুরে শিশুমৃত্যু সবচেয়ে বেশি। বছরে যে সময়গুলোতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে, সে সময়ে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর ঘটনা বেড়ে যায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ইউনিসেফ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি) এই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনিসেফ বাংলাদেশের অফিসার ইনচার্জ এবং চাইল্ড প্রোটেকশন চিফ ড. এলিসা কল্পনা। তিনি বলেন, পানিতে ডুবে মৃত্যু একটা বৈশ্বিক স্বাস্থ্যগত বিষয় (গ্লোবাল হেলথ ইস্যু)। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এ দেশে ৯ শতাধিক নদ-নদী রয়েছে। তাই এখানে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বেশি। এটা প্রতিরোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মেয়েশিশুরা যেহেতু বেশি সুবিধাবঞ্চিত, তাই তাদের এ ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত করতে মনোযোগী হতে হবে।
বৈশ্বিক তথ্য অনুযায়ী, পানিতে ডুবে সবচেয়ে বেশি মারা যায় ১ থেকে ৪ বছরের শিশু এবং দ্বিতীয় ঝুঁকিপূর্ণ বয়স হলো ৫ থেকে ৯ বছর। বাংলাদেশে ১ থেকে ১৭ বছরের শিশুদের অপমৃত্যুর প্রধান কারণ পানিতে ডুবে মৃত্যু, যা নিউমোনিয়া, অপুষ্টি ও কলেরায় ভুগে মৃত্যুর চেয়ে বেশি।
ইউনিসেফের চাইল্ড প্রোটেকশন স্পেশালিস্ট মনিরা হাসান বলেন, ‘পানিতে ডুবে মৃত্যু একটি নীরব ঘাতক। করোনার সময় আমরা যেমন সচেতন ছিলাম। এটা প্রতিরোধে কথা বলতাম। কিন্তু পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর ক্ষেত্রে সেটা ঘটে না। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে মানুষকে সচেতন হতে হবে।’
কর্মশালায় জানানো হয়, সিআইপিআরবি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ‘সুইমসেফ’ প্রোগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জীবন রক্ষাকারী দক্ষতা শেখানো হচ্ছে। এই প্রোগ্রামের আওতায় দেশের ২৫ জেলায় ৬ লাখের বেশি শিশুকে সাঁতার শেখানো হয়েছে। ১০ হাজার কমিউনিটি ভলান্টিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং লক্ষাধিক অভিভাবক ও তত্ত্বাবধায়ককে সচেতন করা হয়েছে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সিআইপিআরবির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো. শিব্বির আহমেদ ওসমানী, শিশু একাডেমির আইসিবিসি প্রকল্পের প্রোগ্রাম ম্যানেজার তারিকুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ। সুইমসেফ প্রকল্পের মাধ্যমে সাঁতার শেখা শিশু ও কমিউনিটি ভলান্টিয়াররা কর্মশালায় অংশ নেন। তাঁরা কর্মশালার স্থলের সুইমিংপুলে পানিতে পড়ে যাওয়া শিশু উদ্ধার এবং তার জীবন রক্ষায় করণীয় কৌশল উপস্থাপন করেন।
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু একটি সামাজিক সমস্যা। সাঁতার না জানা এবং সচেতনতার অভাবে এটা ঘটে থাকে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে পানিতে ডুবে বছরে ১৪ হাজারের বেশি শিশু মারা যায়। সকাল থেকে দুপুরে শিশুমৃত্যু সবচেয়ে বেশি। বছরে যে সময়গুলোতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে, সে সময়ে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর ঘটনা বেড়ে যায়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ইউনিসেফ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি) এই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনিসেফ বাংলাদেশের অফিসার ইনচার্জ এবং চাইল্ড প্রোটেকশন চিফ ড. এলিসা কল্পনা। তিনি বলেন, পানিতে ডুবে মৃত্যু একটা বৈশ্বিক স্বাস্থ্যগত বিষয় (গ্লোবাল হেলথ ইস্যু)। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এ দেশে ৯ শতাধিক নদ-নদী রয়েছে। তাই এখানে পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বেশি। এটা প্রতিরোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মেয়েশিশুরা যেহেতু বেশি সুবিধাবঞ্চিত, তাই তাদের এ ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত করতে মনোযোগী হতে হবে।
বৈশ্বিক তথ্য অনুযায়ী, পানিতে ডুবে সবচেয়ে বেশি মারা যায় ১ থেকে ৪ বছরের শিশু এবং দ্বিতীয় ঝুঁকিপূর্ণ বয়স হলো ৫ থেকে ৯ বছর। বাংলাদেশে ১ থেকে ১৭ বছরের শিশুদের অপমৃত্যুর প্রধান কারণ পানিতে ডুবে মৃত্যু, যা নিউমোনিয়া, অপুষ্টি ও কলেরায় ভুগে মৃত্যুর চেয়ে বেশি।
ইউনিসেফের চাইল্ড প্রোটেকশন স্পেশালিস্ট মনিরা হাসান বলেন, ‘পানিতে ডুবে মৃত্যু একটি নীরব ঘাতক। করোনার সময় আমরা যেমন সচেতন ছিলাম। এটা প্রতিরোধে কথা বলতাম। কিন্তু পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর ক্ষেত্রে সেটা ঘটে না। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে মানুষকে সচেতন হতে হবে।’
কর্মশালায় জানানো হয়, সিআইপিআরবি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ‘সুইমসেফ’ প্রোগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জীবন রক্ষাকারী দক্ষতা শেখানো হচ্ছে। এই প্রোগ্রামের আওতায় দেশের ২৫ জেলায় ৬ লাখের বেশি শিশুকে সাঁতার শেখানো হয়েছে। ১০ হাজার কমিউনিটি ভলান্টিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং লক্ষাধিক অভিভাবক ও তত্ত্বাবধায়ককে সচেতন করা হয়েছে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সিআইপিআরবির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো. শিব্বির আহমেদ ওসমানী, শিশু একাডেমির আইসিবিসি প্রকল্পের প্রোগ্রাম ম্যানেজার তারিকুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ। সুইমসেফ প্রকল্পের মাধ্যমে সাঁতার শেখা শিশু ও কমিউনিটি ভলান্টিয়াররা কর্মশালায় অংশ নেন। তাঁরা কর্মশালার স্থলের সুইমিংপুলে পানিতে পড়ে যাওয়া শিশু উদ্ধার এবং তার জীবন রক্ষায় করণীয় কৌশল উপস্থাপন করেন।
শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের এক লাখের বেশি নেতা-কর্মী দিল্লিতে আশ্রয় নিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। শেখ হাসিনা এখনো ভারতে বসে চক্রান্ত করছে। আওয়ামী লীগ দল ছিল না, তারা ছিল মাফিয়া। তাদের কোনো দিন রাজনৈতিকভাবে দাঁড়াতে দেবো না
৪২ মিনিট আগেমার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউইয়র্ক টাইমস’–এ ‘অ্যাজ বাংলাদেশ রিইনভেন্ট ইটসেলফ, ইসলামিস্ট হার্ড–লাইনারস সি অ্যান ওপেনিং’ বা বাংলাদেশের নতুন পরিস্থিতিকে কট্টর ইসলামপন্থীরা মতাদর্শ কায়েমের সুযোগ হিসেবে দেখছে—এমন শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তবে এই নিবন্ধকে বিভ্রান্তিকর ও এটি একপক্ষীয় ধারণা তৈরি করছে
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ সামগ্রীর দ্বিতীয় মিশন পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে আজ মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তিনটি পরিবহন বিমানের মাধ্যমে এসব ত্রাণ পাঠানো হয়। এছাড়াও ত্রাণের সঙ্গে রয়েছেন ৫৫ সদস্যের উদ্ধারকারী দল।
৬ ঘণ্টা আগেভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের এই সময়ে বাংলাদেশ ও তুরস্কের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ক সাউথ-সাউথ তথা দক্ষিণ-দক্ষিণ (গ্লোবাল সাউথের দুটি দেশের মধ্যকার) সহযোগিতার এক চমৎকার উদাহরণ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছে। ঐতিহাসিক বন্ধন ও প্রায় একই রকমের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ এই দুটি দেশকে দীর্ঘকাল ধরে...
১০ ঘণ্টা আগে