অনলাইন ডেস্ক
অনলাইনের মাধ্যমে সারা দেশে ভূমি উন্নয়ন কর (জমির খাজনা) পরিশোধ ব্যবস্থা শুরু হয়েছে। শুক্রবার (১৩ এপ্রিল) পয়লা বৈশাখ থেকে কর দেওয়ার পর অনলাইন থেকে রসিদ সংগ্রহ করতে পারবেন করদাতারা। এর মাধ্যমে নগদ টাকা ছাড়া (ক্যাশলেস) ই-নামজারির মতো সারা দেশে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন করের ব্যবস্থা চালু হলো। এ বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণালয় একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৯ মার্চ ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় ভূমি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পয়লা বৈশাখ, ১৪৩০ থেকে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভূমি উন্নয়ন কর আদায় কার্যক্রমকে অধিকতর জনবান্ধব করার লক্ষ্যে পয়লা বৈশাখ, ১৪৩০ থেকে ভূমি উন্নয়ন কর অনলাইন তথা মোবাইল পেমেন্ট, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট বা ব্যাংকের মাধ্যমে আদায়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সেবাকে ক্যাশলেস হিসেবে পূর্ণাঙ্গভাবে ডিজিটালরূপে বাস্তবায়নে সব ভূমি মালিককে (ব্যক্তি ও সংস্থাসমূহ) যথাসময়ে ও নিয়মিতভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
গত বছরের ১ অক্টোবর থেকে ক্যাশলেস ই-নামজারি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন শুরু করে ভূমি মন্ত্রণালয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার থেকে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা চালু হলো।
যেভাবে নিবন্ধন করা যাবে
১. Land.gov.bd অথবা ldtax.gov.bd —এই পোর্টালে প্রবেশ করে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে।
২. ভূমি মন্ত্রণালয়ের কল সেন্টার ৩৩৩ অথবা ১৬১২২ নম্বরে ফোন করে এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ, ফোন নম্বর ও জমির তথ্য দিয়েও নিবন্ধন করা যাবে।
৩. এ ছাড়া যেকোনো ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে এনআইডি কার্ড, জন্ম তারিখ ও খতিয়ান নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন করা যাবে।
নিবন্ধন সম্পন্ন করা পর উল্লিখিত পোর্টালে লগইন করে অথবা ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে গিয়ে ভূমির উন্নয়ন কর দিতে পারবেন। এই সময় বিকাশ বা নগদের মতো মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করে করের টাকা পরিশোধ করা যাবে। টাকা পরিশোধের পর ই–মেইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি জমার রসিদ চলে আসবে। এটিই ভূমি উন্নয়ন করের রসিদ বলে বিবেচিত হবে।
অনলাইনের মাধ্যমে সারা দেশে ভূমি উন্নয়ন কর (জমির খাজনা) পরিশোধ ব্যবস্থা শুরু হয়েছে। শুক্রবার (১৩ এপ্রিল) পয়লা বৈশাখ থেকে কর দেওয়ার পর অনলাইন থেকে রসিদ সংগ্রহ করতে পারবেন করদাতারা। এর মাধ্যমে নগদ টাকা ছাড়া (ক্যাশলেস) ই-নামজারির মতো সারা দেশে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন করের ব্যবস্থা চালু হলো। এ বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণালয় একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৯ মার্চ ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় ভূমি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পয়লা বৈশাখ, ১৪৩০ থেকে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভূমি উন্নয়ন কর আদায় কার্যক্রমকে অধিকতর জনবান্ধব করার লক্ষ্যে পয়লা বৈশাখ, ১৪৩০ থেকে ভূমি উন্নয়ন কর অনলাইন তথা মোবাইল পেমেন্ট, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট বা ব্যাংকের মাধ্যমে আদায়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সেবাকে ক্যাশলেস হিসেবে পূর্ণাঙ্গভাবে ডিজিটালরূপে বাস্তবায়নে সব ভূমি মালিককে (ব্যক্তি ও সংস্থাসমূহ) যথাসময়ে ও নিয়মিতভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
গত বছরের ১ অক্টোবর থেকে ক্যাশলেস ই-নামজারি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন শুরু করে ভূমি মন্ত্রণালয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার থেকে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা চালু হলো।
যেভাবে নিবন্ধন করা যাবে
১. Land.gov.bd অথবা ldtax.gov.bd —এই পোর্টালে প্রবেশ করে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করা যাবে।
২. ভূমি মন্ত্রণালয়ের কল সেন্টার ৩৩৩ অথবা ১৬১২২ নম্বরে ফোন করে এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ, ফোন নম্বর ও জমির তথ্য দিয়েও নিবন্ধন করা যাবে।
৩. এ ছাড়া যেকোনো ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে এনআইডি কার্ড, জন্ম তারিখ ও খতিয়ান নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন করা যাবে।
নিবন্ধন সম্পন্ন করা পর উল্লিখিত পোর্টালে লগইন করে অথবা ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে গিয়ে ভূমির উন্নয়ন কর দিতে পারবেন। এই সময় বিকাশ বা নগদের মতো মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করে করের টাকা পরিশোধ করা যাবে। টাকা পরিশোধের পর ই–মেইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি জমার রসিদ চলে আসবে। এটিই ভূমি উন্নয়ন করের রসিদ বলে বিবেচিত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
২১ মিনিট আগেনবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে