অনলাইন ডেস্ক
দেশে প্রতিবছর ৩০ লাখ মেট্রিক টন ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে অব্যবহৃত মুঠোফোন থেকেই তৈরি হচ্ছে প্রায় ১১ লাখ মেট্রিক টন আর পুরোনো টেলিভিশন থেকে তৈরি হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার ম্যাট্রিক টন ই-বর্জ্য।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। সেই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পলিথিনের মতো ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার ইতিমধ্যে দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সারা দেশে অভিযান চলছে। কিন্তু পলিথিনের চেয়েও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিনষ্ট করছে ই-বর্জ্য। তাই পলিথিনের মতো ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ও বিধিমালা বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের টেলিযোগাযোগ, ইন্টারনেট, প্রযুক্তি ও ইলেকট্রিক-ইলেকট্রনিকস পণ্যের ব্যবহার এখন মানুষের জীবনের সঙ্গে মিশে গেছে। ধারণা করা হয়, দেশের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি ও ইলেকট্রিক ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার। মুঠোফোন প্রযুক্তি পণ্য ও ইলেকট্রিক ইলেকট্রনিকস ডিভাইসে ভারী ধাতু ব্যবহার করা হয়।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এসবের ফলে সৃষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়ার কারণে ক্যানসার, শ্বাসকষ্ট, শ্রবণ সমস্যা, শিশু মৃত্যু, জন্মগত সমস্যা, অর্থাৎ প্রতিবন্ধী হয়ে জন্ম নেওয়ার প্রবণতাও তৈরি হয়। পাশাপাশি পরিবেশ পানি ও বায়ু দূষণের কারণে জীববৈচিত্র্যের সঙ্গে সঙ্গে বন্যপ্রাণী ও জলজ প্রাণী ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২১ সালে ই-বর্জ্য বিধিমালা প্রণয়ন হলেও তা এখনো কেন বাস্তবায়ন হয়নি, তা আমাদের বোধগম্য নয়। বৈশ্বিক ই-ওয়েস্ট মনিটর রিপোর্ট ২০২৪ অনুযায়ী, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ই-বর্জ্য উৎপাদনকারী দেশ। বিশ্বের অন্যান্য দেশে গ্রাহকের নষ্ট বা অব্যবহৃত হ্যান্ডসেট বা ইলেকট্রনিকস ডিভাইস বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান সরাসরি সংগ্রহ করে থাকে। আর আমাদের দেশের সংগ্রহ করে ভাঙ্গারি দোকানদার।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এসডো বলেছে, ঢাকায় ই-বর্জ্যের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। আর এ সকল ই-বর্জ্য সংগ্রহ করছে শিশু-কিশোরেরা। এই বর্জ্যের দূষণের কারণে প্রতি বছর মারা যাচ্ছে ১৫ শতাংশ শিশু। বর্জ্য রিসাইক্লিং ও সংগ্রহে নিয়োজিত প্রায় ৫০ হাজার শিশু-কিশোর।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ই-বর্জ্যের বিষয়ে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) একটি মনিটরিং ডিপার্টমেন্ট করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কমিশনের কোনো উদ্যোগ দৃষ্টিগোচর হয়নি। কমিশনের কাছে ই-বর্জ্য সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া প্রস্তাবও বাস্তবায়ন হয়নি।
অন্তর্বর্তী সরকারের বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা পলিথিনের বিরুদ্ধে যেভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, একইভাবে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় গুরুত্ব আরোপের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে জনসচেতনতা তৈরিতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণেরও আহ্বান জানানো হয়।
দেশে প্রতিবছর ৩০ লাখ মেট্রিক টন ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে অব্যবহৃত মুঠোফোন থেকেই তৈরি হচ্ছে প্রায় ১১ লাখ মেট্রিক টন আর পুরোনো টেলিভিশন থেকে তৈরি হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার ম্যাট্রিক টন ই-বর্জ্য।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। সেই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পলিথিনের মতো ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার ইতিমধ্যে দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সারা দেশে অভিযান চলছে। কিন্তু পলিথিনের চেয়েও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিনষ্ট করছে ই-বর্জ্য। তাই পলিথিনের মতো ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ও বিধিমালা বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের টেলিযোগাযোগ, ইন্টারনেট, প্রযুক্তি ও ইলেকট্রিক-ইলেকট্রনিকস পণ্যের ব্যবহার এখন মানুষের জীবনের সঙ্গে মিশে গেছে। ধারণা করা হয়, দেশের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি ও ইলেকট্রিক ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকার। মুঠোফোন প্রযুক্তি পণ্য ও ইলেকট্রিক ইলেকট্রনিকস ডিভাইসে ভারী ধাতু ব্যবহার করা হয়।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এসবের ফলে সৃষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়ার কারণে ক্যানসার, শ্বাসকষ্ট, শ্রবণ সমস্যা, শিশু মৃত্যু, জন্মগত সমস্যা, অর্থাৎ প্রতিবন্ধী হয়ে জন্ম নেওয়ার প্রবণতাও তৈরি হয়। পাশাপাশি পরিবেশ পানি ও বায়ু দূষণের কারণে জীববৈচিত্র্যের সঙ্গে সঙ্গে বন্যপ্রাণী ও জলজ প্রাণী ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২১ সালে ই-বর্জ্য বিধিমালা প্রণয়ন হলেও তা এখনো কেন বাস্তবায়ন হয়নি, তা আমাদের বোধগম্য নয়। বৈশ্বিক ই-ওয়েস্ট মনিটর রিপোর্ট ২০২৪ অনুযায়ী, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ই-বর্জ্য উৎপাদনকারী দেশ। বিশ্বের অন্যান্য দেশে গ্রাহকের নষ্ট বা অব্যবহৃত হ্যান্ডসেট বা ইলেকট্রনিকস ডিভাইস বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান সরাসরি সংগ্রহ করে থাকে। আর আমাদের দেশের সংগ্রহ করে ভাঙ্গারি দোকানদার।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এসডো বলেছে, ঢাকায় ই-বর্জ্যের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। আর এ সকল ই-বর্জ্য সংগ্রহ করছে শিশু-কিশোরেরা। এই বর্জ্যের দূষণের কারণে প্রতি বছর মারা যাচ্ছে ১৫ শতাংশ শিশু। বর্জ্য রিসাইক্লিং ও সংগ্রহে নিয়োজিত প্রায় ৫০ হাজার শিশু-কিশোর।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ই-বর্জ্যের বিষয়ে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) একটি মনিটরিং ডিপার্টমেন্ট করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কমিশনের কোনো উদ্যোগ দৃষ্টিগোচর হয়নি। কমিশনের কাছে ই-বর্জ্য সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া প্রস্তাবও বাস্তবায়ন হয়নি।
অন্তর্বর্তী সরকারের বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা পলিথিনের বিরুদ্ধে যেভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, একইভাবে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় গুরুত্ব আরোপের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে জনসচেতনতা তৈরিতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণেরও আহ্বান জানানো হয়।
সম্প্রতি চীন সফরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে বাণিজ্য সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছেন। এই রাজ্যগুলোকে ল্যান্ডলকড বা স্থলবেষ্টিত উল্লেখ করে তাদের সমুদ্রপথে প্রবেশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ‘গার্ডিয়ান’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি। এ নিয়ে ভারতে
১ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৭ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য সহায়তা পাঠিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এসব খাদ্য ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে। আমেরিকান কৃষকদের উৎপাদিত এই খাদ্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির মাধ্যমে দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে জরুরি সহায়তা প্রদানের অংশ হিসেবে সরবরাহ করা হবে
১ ঘণ্টা আগেএর আগে আজ বিকেলের দিকে রোহিঙ্গা সংকট ও সরকারের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান এই দুই নেতার মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেন।
২ ঘণ্টা আগেআশুলিয়া ও রাজধানীর চানখাঁরপুলে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এরই মধ্যে খসড়া প্রতিবেদন পেয়েছি। সম্প্রতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা গণহত্যার মামলার খসড়া প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। আশা করছি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ হাতে পাবো। আর হাতে পাওয়া মাত্রই তা ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে...
২ ঘণ্টা আগে