নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ রোববার জাতীয় সংসদে উঠেছে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ বিল। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল, ২০২২’ সংসদে উত্থাপন করেন।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে রোববার সংসদ অধিবেশন শুরু হলে বিলটি উত্থাপন করা হয়।
বিল উত্থাপনের পক্ষে অধিকাংশ সদস্য কণ্ঠভোট দিলে তাতে অনুমতি দেন স্পিকার। পরে আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটিতে বিলটিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। সাত দিনের মধ্যে স্থায়ী কমিটি এসংক্রান্ত রিপোর্ট দেবে।
বিলটি সংসদে তোলার জন্য রোববারের বৈঠকের জন্য ওই দিনের কার্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর আগে গত সোমবার (১৭ জানুয়ারি) আইনটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংসদীয় কমিটির রিপোর্টের জন্য বিলটির সময় খুব কম দেওয়া হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব বিলটি পাস করা হবে। এটি পাস হওয়ার পরেই নতুন নির্বাচন কমিশন এর আলোকে নিয়োগ করা হবে।
সংবিধান অনুযায়ী আইন প্রণয়ন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা বলা থাকলেও স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসংক্রান্ত কোনো আইন গঠন করা হয়নি। রাষ্ট্রপতি তাঁর সাংবিধানিক ক্ষমতার অংশ হিসেবে ইসি নিয়োগ দিয়ে আসছেন। অবশ্য সর্বশেষ দুটি কমিশন নিয়োগের সময় রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়ার পাশাপাশি সার্চ কমিটি গঠন করে ইসি গঠন করেন। প্রস্তাবিত আইনেও সার্চ কমিটি গঠনের বিধান থাকছে।
এবারও ইসি নিয়োগে রাষ্ট্রপতি এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়েছেন। অবশ্য কয়েকটি রাজনৈতিক দল এই সংলাপ বর্জন করেছে। এদিকে এবার ইসি গঠন প্রক্রিয়ার শুরুতে রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের পক্ষ থেকে আইন করার প্রস্তাব করা হলেও সরকার শুরুতে সেদিকে গুরুত্ব দেয়নি। ইসি গঠনের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন এত কম সময়ের মধ্যে প্রণয়ন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে আগের অধিবেশনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছিলেন, নতুন কমিশন তারা সার্চ কমিটির মাধ্যমে গঠন করবেন। পরে তাঁরা আইনটি প্রণয়ন করবেন। তবে শেষ পর্যন্ত আইনটি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই নতুন আইনের ভিত্তিতে নতুন কমিশন গঠন করা হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
যা আছে ইসি গঠন আইনে
নির্বাচন কমিশন গঠন আইনে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যোগ্যতা ও যোগ্যতার পাশাপাশি সার্চ কমিটি গঠনের কথা বলা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ইতিপূর্বে সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি নিয়োগের বৈধতা দেওয়া হয়েছে।
বলা হয়েছে, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতঃপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটির ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলি এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্ত বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।’
সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা
সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার পদে কোনো ব্যক্তিকে সুপারিশ করার ক্ষেত্রে তিনটি যোগ্যতা থাকতে হবে—তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। ন্যূনতম ৫০ বছর বয়স হতে হবে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, বিচার বিভাগীয়, আধা সরকারি বা বেসরকারি পদে তাঁর অন্যূন ২০ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের অযোগ্যতা
প্রস্তাবিত আইনে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার পদের জন্য ছয়টি অযোগ্যতার কথা বলা হয়েছে। যদি আদালত কর্তৃক অপ্রকৃতিস্থ বলে ঘোষিত হন। দেউলিয়া হওয়ার পর দায় থেকে অব্যাহতি না পেয়ে থাকেন। কোনো বিদেশি রাষ্ট্র্রের নাগরিকত্ব নেন বা বিদেশি রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা বা স্বীকার করেন। নৈতিক স্খলনজনিত ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনালস) অ্যাক্ট, ১৯৭৩ বা বাংলাদেশ কোলাবরেটরস (স্পেশাল ট্রাইব্যুনালস) অর্ডার, ১৯৭২-এর অধীনে কোনো অপরাধের জন্য দণ্ডিত হয়ে থাকেন। আইনের দ্বারা পদাধিকারীকে অযোগ্য ঘোষণা করছে না এমন পদ ব্যতীত প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থাকেন।
বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ অনুসন্ধান কমিটির কাজে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
সার্চ কমিটি
আইনে সার্চ কমিটির (অনুসন্ধান কমিটি) কাজ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এই কমিটি স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণ করে দায়িত্ব পালন করবে। আইনে বর্ণিত যোগ্যতা, অযোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সুনাম বিবেচনা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার পদে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করবে।
এই অনুসন্ধান কমিটি সিইসি ও কমিশনারদের প্রতি পদের জন্য দুই জন করে ব্যক্তির নাম সুপারিশ করবে। কমিটি গঠনের দশ কার্যদিবসের মধ্যে সুপারিশ রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে বলে খসড়া আইনে বলা হয়েছে।
কারা থাকবেন সার্চ কমিটিতে
বিলে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের জন্য যোগ্য ব্যক্তিদের নাম সুপারিশের জন্য ছয় সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করবেন।
এই কমিটির সভাপতি হবেন প্রধান বিচারপতি মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারক। সদস্য হিসেবে থাকবেন প্রধান বিচারপতির মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুই জন বিশিষ্ট নাগরিক। তিনজন সদস্যের উপস্থিতিতে কমিটির সভার কোরাম হবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘প্রস্তাবিত বিলটি আইনে পরিণত হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদান স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হবে, গণতন্ত্র সুসংহত ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করবে এবং জনস্বার্থ সমুন্নত হবে মর্মে আশা করা যায়।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে উঠেছে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ বিল। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল, ২০২২’ সংসদে উত্থাপন করেন।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে রোববার সংসদ অধিবেশন শুরু হলে বিলটি উত্থাপন করা হয়।
বিল উত্থাপনের পক্ষে অধিকাংশ সদস্য কণ্ঠভোট দিলে তাতে অনুমতি দেন স্পিকার। পরে আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটিতে বিলটিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। সাত দিনের মধ্যে স্থায়ী কমিটি এসংক্রান্ত রিপোর্ট দেবে।
বিলটি সংসদে তোলার জন্য রোববারের বৈঠকের জন্য ওই দিনের কার্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর আগে গত সোমবার (১৭ জানুয়ারি) আইনটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংসদীয় কমিটির রিপোর্টের জন্য বিলটির সময় খুব কম দেওয়া হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব বিলটি পাস করা হবে। এটি পাস হওয়ার পরেই নতুন নির্বাচন কমিশন এর আলোকে নিয়োগ করা হবে।
সংবিধান অনুযায়ী আইন প্রণয়ন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা বলা থাকলেও স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসংক্রান্ত কোনো আইন গঠন করা হয়নি। রাষ্ট্রপতি তাঁর সাংবিধানিক ক্ষমতার অংশ হিসেবে ইসি নিয়োগ দিয়ে আসছেন। অবশ্য সর্বশেষ দুটি কমিশন নিয়োগের সময় রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়ার পাশাপাশি সার্চ কমিটি গঠন করে ইসি গঠন করেন। প্রস্তাবিত আইনেও সার্চ কমিটি গঠনের বিধান থাকছে।
এবারও ইসি নিয়োগে রাষ্ট্রপতি এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়েছেন। অবশ্য কয়েকটি রাজনৈতিক দল এই সংলাপ বর্জন করেছে। এদিকে এবার ইসি গঠন প্রক্রিয়ার শুরুতে রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের পক্ষ থেকে আইন করার প্রস্তাব করা হলেও সরকার শুরুতে সেদিকে গুরুত্ব দেয়নি। ইসি গঠনের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন এত কম সময়ের মধ্যে প্রণয়ন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে আগের অধিবেশনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছিলেন, নতুন কমিশন তারা সার্চ কমিটির মাধ্যমে গঠন করবেন। পরে তাঁরা আইনটি প্রণয়ন করবেন। তবে শেষ পর্যন্ত আইনটি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই নতুন আইনের ভিত্তিতে নতুন কমিশন গঠন করা হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
যা আছে ইসি গঠন আইনে
নির্বাচন কমিশন গঠন আইনে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যোগ্যতা ও যোগ্যতার পাশাপাশি সার্চ কমিটি গঠনের কথা বলা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ইতিপূর্বে সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি নিয়োগের বৈধতা দেওয়া হয়েছে।
বলা হয়েছে, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতঃপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটির ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলি এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্ত বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।’
সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতা
সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার পদে কোনো ব্যক্তিকে সুপারিশ করার ক্ষেত্রে তিনটি যোগ্যতা থাকতে হবে—তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। ন্যূনতম ৫০ বছর বয়স হতে হবে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, বিচার বিভাগীয়, আধা সরকারি বা বেসরকারি পদে তাঁর অন্যূন ২০ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের অযোগ্যতা
প্রস্তাবিত আইনে সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার পদের জন্য ছয়টি অযোগ্যতার কথা বলা হয়েছে। যদি আদালত কর্তৃক অপ্রকৃতিস্থ বলে ঘোষিত হন। দেউলিয়া হওয়ার পর দায় থেকে অব্যাহতি না পেয়ে থাকেন। কোনো বিদেশি রাষ্ট্র্রের নাগরিকত্ব নেন বা বিদেশি রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা বা স্বীকার করেন। নৈতিক স্খলনজনিত ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে অন্যূন দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনালস) অ্যাক্ট, ১৯৭৩ বা বাংলাদেশ কোলাবরেটরস (স্পেশাল ট্রাইব্যুনালস) অর্ডার, ১৯৭২-এর অধীনে কোনো অপরাধের জন্য দণ্ডিত হয়ে থাকেন। আইনের দ্বারা পদাধিকারীকে অযোগ্য ঘোষণা করছে না এমন পদ ব্যতীত প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থাকেন।
বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ অনুসন্ধান কমিটির কাজে সাচিবিক সহায়তা দেবে।
সার্চ কমিটি
আইনে সার্চ কমিটির (অনুসন্ধান কমিটি) কাজ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এই কমিটি স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণ করে দায়িত্ব পালন করবে। আইনে বর্ণিত যোগ্যতা, অযোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সুনাম বিবেচনা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার পদে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করবে।
এই অনুসন্ধান কমিটি সিইসি ও কমিশনারদের প্রতি পদের জন্য দুই জন করে ব্যক্তির নাম সুপারিশ করবে। কমিটি গঠনের দশ কার্যদিবসের মধ্যে সুপারিশ রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে বলে খসড়া আইনে বলা হয়েছে।
কারা থাকবেন সার্চ কমিটিতে
বিলে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সিইসি ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের জন্য যোগ্য ব্যক্তিদের নাম সুপারিশের জন্য ছয় সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করবেন।
এই কমিটির সভাপতি হবেন প্রধান বিচারপতি মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারক। সদস্য হিসেবে থাকবেন প্রধান বিচারপতির মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুই জন বিশিষ্ট নাগরিক। তিনজন সদস্যের উপস্থিতিতে কমিটির সভার কোরাম হবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘প্রস্তাবিত বিলটি আইনে পরিণত হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদান স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হবে, গণতন্ত্র সুসংহত ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করবে এবং জনস্বার্থ সমুন্নত হবে মর্মে আশা করা যায়।’
মেট্রোরেল চালানো কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পদে আর আমলা-নির্ভরতা থাকছে না। গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এমডি পদের জন্য সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৯ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
১১ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
১১ ঘণ্টা আগে