নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির উৎকর্ষতা বিবেচনায় নিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সভায় এ তথ্য জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইনটি নিয়ে প্রাথমিক আলাপ করা হচ্ছে। তবে এ আইন প্রণয়ন করার আগে অংশীজনদের সঙ্গে অবশ্যই আলাপ-আলোচনা করা হবে।’
আনিসুল হক আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সব সময় জনবান্ধব আইন প্রণয়ন করতে চায়। সে জন্যই তাঁর সরকার আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার সুযোগ রেখেছে।’
আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর নেতৃত্বে ‘সেন্টার ফর এনআরবি’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সেকিল চৌধুরীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশিরাও (এনআরবি) যাতে ভাচুর্য়ালি অংশ নিয়ে তাঁদের মতামত জানাতে পারেন, সে বিষয়ে তিনি পদক্ষেপ নেবেন।
আনিসুল হক বলেন, সময়ের চাহিদার কারণে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আদালত কতৃর্ক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার আইন প্রণয়ন করেছে। ভাচুর্য়াল আদালত প্রতিষ্ঠা করেছে। ব্রিটিশ আমলের সাক্ষ্য আইন যুগোপযোগী করা হয়েছে। এখন দেশি-বিদেশি সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সরকারের এসব কর্মকাণ্ডের সুফল পাচ্ছে।
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু আমাদেরকে একটি স্বাধীন দেশ দেননি, তিনি মাত্র সাড়ে তিন বছরে এই দেশকে সোনার বাংলা গড়ার রূপরেখা তৈরি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তাঁর দেখানো পথেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিগত ১৫ বছরে তাঁর সরকার অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশি ভাইবোনদেরও যথেষ্ট অবদান রয়েছে।’
বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির উৎকর্ষতা বিবেচনায় নিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সভায় এ তথ্য জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইনটি নিয়ে প্রাথমিক আলাপ করা হচ্ছে। তবে এ আইন প্রণয়ন করার আগে অংশীজনদের সঙ্গে অবশ্যই আলাপ-আলোচনা করা হবে।’
আনিসুল হক আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সব সময় জনবান্ধব আইন প্রণয়ন করতে চায়। সে জন্যই তাঁর সরকার আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার সুযোগ রেখেছে।’
আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর নেতৃত্বে ‘সেন্টার ফর এনআরবি’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সেকিল চৌধুরীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশিরাও (এনআরবি) যাতে ভাচুর্য়ালি অংশ নিয়ে তাঁদের মতামত জানাতে পারেন, সে বিষয়ে তিনি পদক্ষেপ নেবেন।
আনিসুল হক বলেন, সময়ের চাহিদার কারণে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আদালত কতৃর্ক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার আইন প্রণয়ন করেছে। ভাচুর্য়াল আদালত প্রতিষ্ঠা করেছে। ব্রিটিশ আমলের সাক্ষ্য আইন যুগোপযোগী করা হয়েছে। এখন দেশি-বিদেশি সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সরকারের এসব কর্মকাণ্ডের সুফল পাচ্ছে।
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু আমাদেরকে একটি স্বাধীন দেশ দেননি, তিনি মাত্র সাড়ে তিন বছরে এই দেশকে সোনার বাংলা গড়ার রূপরেখা তৈরি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে তাঁর দেখানো পথেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিগত ১৫ বছরে তাঁর সরকার অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশি ভাইবোনদেরও যথেষ্ট অবদান রয়েছে।’
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
২ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৩ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৪ ঘণ্টা আগে