নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ।
আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের বহির্গমন-৪ শাখার উপসচিব মো. কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক পত্রে এই নীতিমালার কথা বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পত্রে বলা হয়েছে, বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালা জারি করেছে সুরক্ষা সেবা বিভাগ। সাবেক প্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, মন্ত্রিসভার সদস্য, বিলুপ্ত জাতীয় সংসদের সব সদস্যসহ যেসব ব্যক্তি কোনো পদে অধিষ্ঠিত থাকায় কূটনৈতিক পাসপোর্ট পেয়েছেন। ওই পদে তাঁদের নিয়োগ বা কর্মকালের অবসান ঘটলে তাঁদের এবং তাঁদের স্বামী বা স্ত্রীদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
পাসপোর্ট প্রত্যাহার করা ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা সাধারণ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন, তাঁদের অন্তত দুটি তদন্ত সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাঁদের অনুকূলে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করা যেতে পারে।
সাধারণত পুরান পাসপোর্ট থাকলে নবায়নের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কূটনৈতিক পাসপোর্ট থাকায় সাধারণ পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে কেন এমন নির্দেশনা বা নীতিমাল করা হলো জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্গমন বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৯৭৩ সালের পাসপোর্ট আইনের ৫ ধারায় বলা আছে, কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের সাধারণ পাসপোর্ট করতে হলে সংস্থার প্রতিবেদন সাপেক্ষে নতুন পাসপোর্ট ইস্যু করার ক্ষমতা পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশনের মহাপরিচালকের কাছে ক্ষমতা দেওয়া রয়েছে।
বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ।
আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের বহির্গমন-৪ শাখার উপসচিব মো. কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক পত্রে এই নীতিমালার কথা বলা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পত্রে বলা হয়েছে, বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালা জারি করেছে সুরক্ষা সেবা বিভাগ। সাবেক প্রধানমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, মন্ত্রিসভার সদস্য, বিলুপ্ত জাতীয় সংসদের সব সদস্যসহ যেসব ব্যক্তি কোনো পদে অধিষ্ঠিত থাকায় কূটনৈতিক পাসপোর্ট পেয়েছেন। ওই পদে তাঁদের নিয়োগ বা কর্মকালের অবসান ঘটলে তাঁদের এবং তাঁদের স্বামী বা স্ত্রীদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
পাসপোর্ট প্রত্যাহার করা ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা সাধারণ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন, তাঁদের অন্তত দুটি তদন্ত সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাঁদের অনুকূলে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করা যেতে পারে।
সাধারণত পুরান পাসপোর্ট থাকলে নবায়নের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কূটনৈতিক পাসপোর্ট থাকায় সাধারণ পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে কেন এমন নির্দেশনা বা নীতিমাল করা হলো জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহির্গমন বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৯৭৩ সালের পাসপোর্ট আইনের ৫ ধারায় বলা আছে, কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের সাধারণ পাসপোর্ট করতে হলে সংস্থার প্রতিবেদন সাপেক্ষে নতুন পাসপোর্ট ইস্যু করার ক্ষমতা পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশনের মহাপরিচালকের কাছে ক্ষমতা দেওয়া রয়েছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে