ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হত্যা ও নাশকতা
আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
পুলিশের করা নাশকতার মামলায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছিল। কোনো কোনো নিহতের পরিবার মামলা করলেও অভিযোগ রয়েছে, সেগুলোর এজাহার নিজেদের ইচ্ছেমতো তৈরি করেছিল পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) বলেছে, অসত্য তথ্য দিয়ে এসব মামলা করা হয়েছিল। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার যেভাবে চেয়েছিল, সেভাবেই মামলা হয়েছে। বিএনপি, জামায়াত এবং কোটাবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীসহ লক্ষাধিক আসামি করা হয়েছিল এসব মামলায়। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের মাধ্যমে তাঁরা এসব মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এসব মামলা প্রত্যাহার ও সমাধানের উদ্যোগ নেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, অসত্য তথ্য দিয়ে ইচ্ছেমতো এসব মামলার আসামি করা হয়েছিল। হতাহতের স্বজনেরা কেবল স্বাক্ষর করতেন। তাই এগুলোর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। মামলাগুলোর বেশির ভাগে জ্ঞাত, অজ্ঞাত—উভয় ধরনের আসামি ছিল। প্রতিটি মামলায় আসামি ছিল ৩৫০ থেকে ৫০০ জন পর্যন্ত। রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অনেক সাধারণ মানুষও মামলায় অন্তর্ভুক্ত হয়।
ডিএমপি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মামলাগুলোর চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তার আলোকে তদন্ত ও পর্যালোচনার পর পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে। এতে লক্ষাধিক মানুষ এসব মামলার জটিলতা থেকে মুক্তি পেয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীতে প্রথম নিহতের ঘটনা ঘটে ১৬ জুলাই। সেদিন মিরপুর রোডে হকার শাহজাহান আলীসহ দুজন নিহত হন। শাহজাহানের মা আয়েশা বেগমকে বাদী করে নিউমার্কেট থানায় ১৭ জুলাই হত্যা মামলা করানো হয়। এতে বিএনপি এবং জামায়াতের নেতা ও অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, কোটাবিরোধী অজ্ঞাতনামা আন্দোলনকারী, জামায়াত-শিবির ও বিএনপির সশস্ত্র লোকজন এক হয়ে শাহজাহানকে আক্রমণ করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গত ১৭ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত কথিত নাশকতা ও হত্যার ঘটনায় রাজধানীতে করা ২৮৬টি মামলার এজাহারের বক্তব্য প্রায় অভিন্ন। এজাহার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এতে নাশকতা, হত্যা ইত্যাদিতে বিএনপি, জামায়াত এবং তাদের অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারা জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁদের নির্দেশেই সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারীরা পুলিশকে আক্রমণ করে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কর্মসূচিতে সাধারণত পুলিশের পাশাপাশি সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা হামলা করলেও মামলা হয়েছে উল্টো আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। ২৮৬টি মামলার মধ্যে ৬১টি হত্যা মামলা।
নিহতদের স্বজনেরা এখন অভিযোগ করছেন, এসব এজাহার তাঁরা দেননি। নামীয় ও অজ্ঞাতনামা বিএনপি, জামায়াত ও কোটা আন্দোলনকারীদের সবার নামও তাঁরা জানেন না। সব এজাহার পুলিশ নিজেদের ইচ্ছেমতো দিয়েছে।
ডিএমপির তথ্যানুযায়ী, চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া ২৬৫টি মামলার মধ্যে ৪০টি হত্যা এবং ২২৫টি নাশকতার মামলা। তবে এখনো ২১টি হত্যা মামলা তদন্তাধীন। কয়েকটিতে সংশোধিত ও সম্পূরক এজাহার দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে। শীর্ষ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাকে ওই সংশোধিত এজাহার অনুযায়ী গ্রেপ্তারও দেখানো হয়েছে। সম্পূরক এজাহারের মধ্যে নিউমার্কেট থানায় শাহজাহান হত্যা মামলা একটি। এ মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে শাহজাহানের মা আয়েশা বেগম বলেন, তাঁর ছেলেকে সরকারি দলের লোকজন হত্যা করেছে। পুলিশ তাকে না জানিয়ে অন্য লোকদের আসামি করেছিল।
একইভাবে গত ১৯ জুলাই পল্টনে রিকশাচালক কামাল মিয়া নিহতের ঘটনায় পরদিন পল্টন থানায় মামলা করেন তাঁর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২০ আগস্ট সম্পূরক এজাহার দেন বাদী। এতে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আইজিসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা মিলিয়ে ১৩ জনকে আসামি করা হয়। নতুন এজাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে ফাতেমা খাতুন বলেন, আগের মামলার বিষয়ে তিনি জানতেন না। এবার ‘জেনে বুঝে’ এজাহার দিয়েছেন।
ডিএমপির জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপপুলিশ কমিশনার তালিবুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, কোনো মামলার ঘটনা ও আসামি সত্যি না হলে পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা তা উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেন। আর যদি সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে সেভাবেই প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এসব মামলার ক্ষেত্রে ভুল আসামি ও ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছিল। তাই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলের শেষ পর্যায়ে রাজধানীতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ডিএমপিভুক্ত এলাকায় করা হত্যা ও নাশকতার ২৮৬টি মামলার মধ্যে ২৬৫টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২২৫টি নাশকতার মামলা এবং ৪০টি হত্যা মামলা।
পুলিশের করা নাশকতার মামলায় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছিল। কোনো কোনো নিহতের পরিবার মামলা করলেও অভিযোগ রয়েছে, সেগুলোর এজাহার নিজেদের ইচ্ছেমতো তৈরি করেছিল পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) বলেছে, অসত্য তথ্য দিয়ে এসব মামলা করা হয়েছিল। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার যেভাবে চেয়েছিল, সেভাবেই মামলা হয়েছে। বিএনপি, জামায়াত এবং কোটাবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীসহ লক্ষাধিক আসামি করা হয়েছিল এসব মামলায়। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদনের মাধ্যমে তাঁরা এসব মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এসব মামলা প্রত্যাহার ও সমাধানের উদ্যোগ নেয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, অসত্য তথ্য দিয়ে ইচ্ছেমতো এসব মামলার আসামি করা হয়েছিল। হতাহতের স্বজনেরা কেবল স্বাক্ষর করতেন। তাই এগুলোর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। মামলাগুলোর বেশির ভাগে জ্ঞাত, অজ্ঞাত—উভয় ধরনের আসামি ছিল। প্রতিটি মামলায় আসামি ছিল ৩৫০ থেকে ৫০০ জন পর্যন্ত। রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অনেক সাধারণ মানুষও মামলায় অন্তর্ভুক্ত হয়।
ডিএমপি জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে মামলাগুলোর চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তার আলোকে তদন্ত ও পর্যালোচনার পর পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে। এতে লক্ষাধিক মানুষ এসব মামলার জটিলতা থেকে মুক্তি পেয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীতে প্রথম নিহতের ঘটনা ঘটে ১৬ জুলাই। সেদিন মিরপুর রোডে হকার শাহজাহান আলীসহ দুজন নিহত হন। শাহজাহানের মা আয়েশা বেগমকে বাদী করে নিউমার্কেট থানায় ১৭ জুলাই হত্যা মামলা করানো হয়। এতে বিএনপি এবং জামায়াতের নেতা ও অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, কোটাবিরোধী অজ্ঞাতনামা আন্দোলনকারী, জামায়াত-শিবির ও বিএনপির সশস্ত্র লোকজন এক হয়ে শাহজাহানকে আক্রমণ করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গত ১৭ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত কথিত নাশকতা ও হত্যার ঘটনায় রাজধানীতে করা ২৮৬টি মামলার এজাহারের বক্তব্য প্রায় অভিন্ন। এজাহার বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এতে নাশকতা, হত্যা ইত্যাদিতে বিএনপি, জামায়াত এবং তাদের অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারা জড়িত বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তাঁদের নির্দেশেই সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারীরা পুলিশকে আক্রমণ করে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কর্মসূচিতে সাধারণত পুলিশের পাশাপাশি সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা হামলা করলেও মামলা হয়েছে উল্টো আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে। ২৮৬টি মামলার মধ্যে ৬১টি হত্যা মামলা।
নিহতদের স্বজনেরা এখন অভিযোগ করছেন, এসব এজাহার তাঁরা দেননি। নামীয় ও অজ্ঞাতনামা বিএনপি, জামায়াত ও কোটা আন্দোলনকারীদের সবার নামও তাঁরা জানেন না। সব এজাহার পুলিশ নিজেদের ইচ্ছেমতো দিয়েছে।
ডিএমপির তথ্যানুযায়ী, চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া ২৬৫টি মামলার মধ্যে ৪০টি হত্যা এবং ২২৫টি নাশকতার মামলা। তবে এখনো ২১টি হত্যা মামলা তদন্তাধীন। কয়েকটিতে সংশোধিত ও সম্পূরক এজাহার দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে। শীর্ষ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতাকে ওই সংশোধিত এজাহার অনুযায়ী গ্রেপ্তারও দেখানো হয়েছে। সম্পূরক এজাহারের মধ্যে নিউমার্কেট থানায় শাহজাহান হত্যা মামলা একটি। এ মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে শাহজাহানের মা আয়েশা বেগম বলেন, তাঁর ছেলেকে সরকারি দলের লোকজন হত্যা করেছে। পুলিশ তাকে না জানিয়ে অন্য লোকদের আসামি করেছিল।
একইভাবে গত ১৯ জুলাই পল্টনে রিকশাচালক কামাল মিয়া নিহতের ঘটনায় পরদিন পল্টন থানায় মামলা করেন তাঁর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ২০ আগস্ট সম্পূরক এজাহার দেন বাদী। এতে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আইজিসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা মিলিয়ে ১৩ জনকে আসামি করা হয়। নতুন এজাহারের বিষয়ে জানতে চাইলে ফাতেমা খাতুন বলেন, আগের মামলার বিষয়ে তিনি জানতেন না। এবার ‘জেনে বুঝে’ এজাহার দিয়েছেন।
ডিএমপির জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপপুলিশ কমিশনার তালিবুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, কোনো মামলার ঘটনা ও আসামি সত্যি না হলে পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা তা উল্লেখ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেন। আর যদি সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে সেভাবেই প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এসব মামলার ক্ষেত্রে ভুল আসামি ও ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছিল। তাই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গুমের শিকার হওয়া ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা এবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
৩১ মিনিট আগেরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৯৪ বাংলাদেশি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, লেবাননের বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের...
১ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ বুধবার সকাল সোয়া ১১টার পর সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই বৈঠক শুরু হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেচলতি সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশের জেলে আটক ৯৫ জন মৎস্যজীবীর মুক্তি নিশ্চিত করতে চান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে সেখানে আটক বাংলাদেশি জেলেদেরও মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে তাঁর সরকার।
৪ ঘণ্টা আগে