নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সয়াবিন তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠনে করা রিটের আদেশ হবে সোমবার। রোববার হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই দিন ধার্য করেন।
রোববার আদালতে রিটের শুনানিতে রিটকারীদের পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ মহিদুল কবির বলেন, ‘নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ। ভোক্তা অধিকার আইনে আমরা প্রতিকার পাচ্ছি না। ভোক্তার অধিকার রক্ষা হচ্ছে না। সারা দেশের মানুষ কষ্টে আছে। তাঁরা সহনীয় দামে তেল কিনতে পারছেন না। এসব বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো আমরা আবেদনে যুক্ত করে দিয়েছি। একটি নীতিমালা থাকা দরকার।’
এ সময় আদালত রিটকারী আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি রসিদ আনেননি কেন? দাম যে বাড়ল তার জন্য তো আট-দশটি রসিদ আনতে পারতেন। আর কেবল তেল কেন? সামনে রমজান মাস—পেঁয়াজসহ আরও অনেক পণ্য আছে, সেগুলোও অন্তর্ভুক্ত করেন। আপনি ভ্রাম্যমাণ আদালতের আইনটিও ভালো করে দেখে আসুন। আমরা এমন আদেশ দিতে চাই, যাতে করে দেশের মানুষের উপকারে আসে। সয়াবিন তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যারা কুক্ষিগত রেখে জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলে, সেই সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে।’
গত ৬ মার্চ ভোজ্য তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন ও নীতিমালা তৈরি করতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনির হোসেন, সৈয়দ মহিদুল কবীর ও মোহাম্মদ উল্লাহ ওই রিট দায়ের করেন। রিটে বাণিজ্যসচিব, ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
এর আগে, ৩ মার্চ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন তিন আইনজীবী। তাঁরা সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন। আদালত আইনজীবীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় রিট করার পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী রিট করেন তিন আইনজীবী।
সয়াবিন তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং সেল গঠনে করা রিটের আদেশ হবে সোমবার। রোববার হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই দিন ধার্য করেন।
রোববার আদালতে রিটের শুনানিতে রিটকারীদের পক্ষে আইনজীবী সৈয়দ মহিদুল কবির বলেন, ‘নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ। ভোক্তা অধিকার আইনে আমরা প্রতিকার পাচ্ছি না। ভোক্তার অধিকার রক্ষা হচ্ছে না। সারা দেশের মানুষ কষ্টে আছে। তাঁরা সহনীয় দামে তেল কিনতে পারছেন না। এসব বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো আমরা আবেদনে যুক্ত করে দিয়েছি। একটি নীতিমালা থাকা দরকার।’
এ সময় আদালত রিটকারী আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি রসিদ আনেননি কেন? দাম যে বাড়ল তার জন্য তো আট-দশটি রসিদ আনতে পারতেন। আর কেবল তেল কেন? সামনে রমজান মাস—পেঁয়াজসহ আরও অনেক পণ্য আছে, সেগুলোও অন্তর্ভুক্ত করেন। আপনি ভ্রাম্যমাণ আদালতের আইনটিও ভালো করে দেখে আসুন। আমরা এমন আদেশ দিতে চাই, যাতে করে দেশের মানুষের উপকারে আসে। সয়াবিন তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যারা কুক্ষিগত রেখে জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলে, সেই সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে।’
গত ৬ মার্চ ভোজ্য তেলসহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং সেল গঠন ও নীতিমালা তৈরি করতে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনির হোসেন, সৈয়দ মহিদুল কবীর ও মোহাম্মদ উল্লাহ ওই রিট দায়ের করেন। রিটে বাণিজ্যসচিব, ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
এর আগে, ৩ মার্চ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি হাইকোর্টের নজরে আনেন তিন আইনজীবী। তাঁরা সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন। আদালত আইনজীবীদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় রিট করার পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী রিট করেন তিন আইনজীবী।
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) করার প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রথম ধাপে এমপিওভুক্ত হচ্ছে দেড় হাজারের বেশি মাদ্রাসা। এরপর বাকি মাদ্রাসাগুলো ধাপে ধাপে এমপিওভুক্ত করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২৮ মিনিট আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটকেন্দ্র নীতিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছে এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এটি সংশোধন হলে নির্বাচন-সংক্রান্ত কমিটির নেতৃত্ব থেকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) বাদ দেওয়া হতে পারে।
২৮ মিনিট আগেচলতি রমজানে মানুষকে লোডশেডিংয়ের ভোগান্তি থেকে মুক্ত রাখতে চাহিদার সমান বিদ্যুৎ উৎপাদনে জোর দিয়েছে সরকার। বায়ুতে তাপমাত্রা কম থাকায় বর্তমানে পিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদা ১৩ হাজার মেগাওয়াটের মধ্যে রয়েছে। কিন্তু মার্চের শেষের দিকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে তাপমাত্রা।
৩৮ মিনিট আগেপবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সড়ক-মহাসড়ক প্রস্তুতির কাজ চলছে অনেক স্থানেই। ২০ মার্চের মধ্যে সড়কের মেরামতকাজ শেষ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদ যাত্রায় যানজট কমানোর পাশাপাশি সড়কগুলোর নিরাপত্তা বাড়ানো হবে, যাতে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারেন।
৩৮ মিনিট আগে