ঢামেক প্রতিনিধি
খিলগাঁওয়ে ট্রেনের চাকায় কাটা পড়ে পায়ের আঙুল হারানো অধ্যাপক আনু মুহাম্মদকে দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে এসেছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীও সার্বক্ষণিক তাঁর চিকিৎসার খোঁজখবর রাখছেন।
আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আসেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা।
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের শারীরিক অবস্থা ভালো রয়েছে। তাঁকে ঢাকা মেডিকেল থেকে বার্ন ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়েছে। এখানে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করছি। খুব দ্রুতই তাঁর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করব। এরপর তাঁর পায়ে অপারেশন করা হবে। আশা করছি খুব দ্রুতই তিনি তাঁর কর্মক্ষেত্রে ফিরে যেতে পারবেন।’
এ ছাড়া সারা দেশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের বিষয়ে সবাইকে সচেতন ও নিরাপদে থাকার পরামর্শ দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই পরিস্থিত সামাল দিতে আমরা নানান প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। গতকাল আমরা সারা দেশের হাসপাতালগুলো ও সিভিল সার্জনদের সঙ্গে জুমে কথা বলেছি। জরুরি রোগী ছাড়া অন্য রোগীদের অপারেশন পরবর্তীতে সময় নিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছি। হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া অন্য রোগী ভর্তি করতে না করা হয়েছে। যাতে শিশু, বয়স্ক রোগী যারা এই সময় বিভিন্ন রোগী আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের ভর্তি করানো যায়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মহাখালীর ডিএনসিসি হাসপাতাল আমরা প্রস্তুত করে রেখেছি। এই অতিষ্ঠ তাপদাহে মেডিকেল স্টুডেন্টরা অনলাইনে ক্লাস করবে, এ ছাড়া হাসপাতালগুলোতে এসি রুমে স্বল্প পরিসরে তাদের ক্লাস করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, গতকাল রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেটে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে বাঁ পায়ের পাঁচটি আঙুল কাটা পড়ে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের (৬০)। এরপরই তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
খিলগাঁওয়ে ট্রেনের চাকায় কাটা পড়ে পায়ের আঙুল হারানো অধ্যাপক আনু মুহাম্মদকে দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে এসেছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তাঁর অবস্থা আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীও সার্বক্ষণিক তাঁর চিকিৎসার খোঁজখবর রাখছেন।
আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আসেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা।
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের শারীরিক অবস্থা ভালো রয়েছে। তাঁকে ঢাকা মেডিকেল থেকে বার্ন ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়েছে। এখানে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করছি। খুব দ্রুতই তাঁর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করব। এরপর তাঁর পায়ে অপারেশন করা হবে। আশা করছি খুব দ্রুতই তিনি তাঁর কর্মক্ষেত্রে ফিরে যেতে পারবেন।’
এ ছাড়া সারা দেশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের বিষয়ে সবাইকে সচেতন ও নিরাপদে থাকার পরামর্শ দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই পরিস্থিত সামাল দিতে আমরা নানান প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। গতকাল আমরা সারা দেশের হাসপাতালগুলো ও সিভিল সার্জনদের সঙ্গে জুমে কথা বলেছি। জরুরি রোগী ছাড়া অন্য রোগীদের অপারেশন পরবর্তীতে সময় নিয়ে করার পরামর্শ দিয়েছি। হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া অন্য রোগী ভর্তি করতে না করা হয়েছে। যাতে শিশু, বয়স্ক রোগী যারা এই সময় বিভিন্ন রোগী আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের ভর্তি করানো যায়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মহাখালীর ডিএনসিসি হাসপাতাল আমরা প্রস্তুত করে রেখেছি। এই অতিষ্ঠ তাপদাহে মেডিকেল স্টুডেন্টরা অনলাইনে ক্লাস করবে, এ ছাড়া হাসপাতালগুলোতে এসি রুমে স্বল্প পরিসরে তাদের ক্লাস করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, গতকাল রোববার (২১ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর খিলগাঁও রেলগেটে চলন্ত ট্রেন থেকে নামতে গিয়ে বাঁ পায়ের পাঁচটি আঙুল কাটা পড়ে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের (৬০)। এরপরই তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ মো. বাবুকে (৩৬) উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে পাঠানো হয়েছে। সেখানে ভেজথানি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
১ few সেকেন্ড আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে একটি ভালো নির্দেশনা আসবে বলে আশা করছি। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করব...
৭ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলের ‘ব্লকড লিস্ট’ এর কারণে এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাটি ঘটেছে। এ তালিকায় কয়েক হাজার লোককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যাতে করে তাদের বিদেশ সফরের সময় আটকে দেওয়া যায় বা বিদেশ ভ্রমণ থেকে বিরত রাখা যায়...
২৭ মিনিট আগে২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে স্বাক্ষরিত বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি পর্যালোচনায় সহায়তার জন্য একটি স্বনামধন্য আইন ও তদন্তকারী সংস্থাকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি।
৩৮ মিনিট আগে