নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের তথ্য চেয়ে বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো চিঠিতে মতিউর রহমান, তাঁর দুই স্ত্রী ও পাঁচ সন্তানের নামে পৃথক চিঠি পাঠায় সংস্থাটি। দুদকের তদন্ত সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
সূত্রটি জানায়, মতিউরের পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য চেয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এবং পাসপোর্টের তথ্য চেয়ে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া, মতিউর রহমানের স্ত্রী কানিজ লায়লার নামে থাকা নরসিংদীর ওয়ান্ডার ইকো রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট আপন ভুবনের তথ্য চেয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) চিঠি দিয়েছে দুদক। এসব চিঠিতে তাঁদের নামে থাকা সম্পদ কেনাবেচা ও নামজারিসহ বিস্তারিত নথি চাওয়া হয়েছে।
গত ২ জুলাই অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মতিউর ও তাঁর দুই স্ত্রী এবং দুই সন্তানের সম্পদের বিবরণ জমা দিতে নোটিশ দেয় দুদক। দুদকের নোটিশে ২১ কর্মদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়।
গত ৪ জুন মতিউর রহমানের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য অনুসন্ধানে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত ২৩ জুন অপসারিত এই রাজস্ব কর্মকর্তার অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের টিম গঠন করা হয়। টিমের নেতৃত্বে রয়েছেন সংস্থাটির উপপরিচালক আনোয়ার হোসেন।
এ বিষয়ে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনবিআরের সাবেক সদস্য ড. মো. মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানে টিম গঠন করার পর দুদকের টিম কাজ শুরু করেছে। বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য চেয়ে দপ্তরে দপ্তরে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। এর বেশি কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এনবিআরের সাবেক সদস্য মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান ইফাত সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ১২ লাখ টাকায় একটি ছাগল কেনা বাবদ বায়না ও ৭০ লাখ টাকার গরু কেনার ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে এই রাজস্ব কর্মকর্তা আলোচনায় আসেন।
এরপর থেকে মতিউর রহমানের ছেলের দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি, গাড়ি, বিলাসী জীবনযাপন, মতিউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলো বাড়ি, জমিসহ নামে–বেনামে সম্পত্তির খবর বেরিয়ে আসতে থাকে।
প্রসঙ্গত, গত ৪ জুলাই মতিউর ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা চারটি ফ্ল্যাট, একটি বহুতল ভবন ও ১ হাজার ২৭ শতাংশ স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়। তবে তিনি বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে নানা সূত্রে খবর এসেছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের তথ্য চেয়ে বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো চিঠিতে মতিউর রহমান, তাঁর দুই স্ত্রী ও পাঁচ সন্তানের নামে পৃথক চিঠি পাঠায় সংস্থাটি। দুদকের তদন্ত সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
সূত্রটি জানায়, মতিউরের পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য চেয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এবং পাসপোর্টের তথ্য চেয়ে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া, মতিউর রহমানের স্ত্রী কানিজ লায়লার নামে থাকা নরসিংদীর ওয়ান্ডার ইকো রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট আপন ভুবনের তথ্য চেয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) চিঠি দিয়েছে দুদক। এসব চিঠিতে তাঁদের নামে থাকা সম্পদ কেনাবেচা ও নামজারিসহ বিস্তারিত নথি চাওয়া হয়েছে।
গত ২ জুলাই অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মতিউর ও তাঁর দুই স্ত্রী এবং দুই সন্তানের সম্পদের বিবরণ জমা দিতে নোটিশ দেয় দুদক। দুদকের নোটিশে ২১ কর্মদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়।
গত ৪ জুন মতিউর রহমানের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য অনুসন্ধানে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত ২৩ জুন অপসারিত এই রাজস্ব কর্মকর্তার অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের টিম গঠন করা হয়। টিমের নেতৃত্বে রয়েছেন সংস্থাটির উপপরিচালক আনোয়ার হোসেন।
এ বিষয়ে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনবিআরের সাবেক সদস্য ড. মো. মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানে টিম গঠন করার পর দুদকের টিম কাজ শুরু করেছে। বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য চেয়ে দপ্তরে দপ্তরে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। এর বেশি কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এনবিআরের সাবেক সদস্য মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান ইফাত সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ১২ লাখ টাকায় একটি ছাগল কেনা বাবদ বায়না ও ৭০ লাখ টাকার গরু কেনার ঘটনা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে এই রাজস্ব কর্মকর্তা আলোচনায় আসেন।
এরপর থেকে মতিউর রহমানের ছেলের দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি, গাড়ি, বিলাসী জীবনযাপন, মতিউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলো বাড়ি, জমিসহ নামে–বেনামে সম্পত্তির খবর বেরিয়ে আসতে থাকে।
প্রসঙ্গত, গত ৪ জুলাই মতিউর ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা চারটি ফ্ল্যাট, একটি বহুতল ভবন ও ১ হাজার ২৭ শতাংশ স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার আদেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়। তবে তিনি বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে নানা সূত্রে খবর এসেছে।
জনগুরুত্বপূর্ণ সব নাগরিক সেবা এক ছাতার নিচে আনতে নতুন একটি কমিশন গঠন করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। স্বাধীন এই কমিশনের অধীনে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ ও বিবাহবিচ্ছেদ নিবন্ধন, ইউনিক আইডিসহ নাগরিক সেবার গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ হবে।
৩ ঘণ্টা আগেজনস্বার্থে প্রয়োজনীয় না হলেও দলীয় সরকারের সময় অনুগত কর্মকর্তাদের অবসরে যাওয়ার ঠিক আগে পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলে যাওয়ার পর আসা অন্তর্বর্তী সরকারও সে ধারা অব্যাহত রেখেছে। অবসরে যাওয়ার ঠিক আগে পদোন্নতি পেয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মীর কিছু প্রাপ্তিযোগ ঘটলেও স
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট অনলাইনে বিক্রি শুরু হতে পারে ১৪ মার্চ। এবারও সব অগ্রিম টিকিট বিক্রি হবে অনলাইনে। কাউন্টারে কোনো অগ্রিম টিকিট বিক্রি হবে না।
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসই করবেন বলে জানিয়েছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে