নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও কলকাতা প্রতিনিধি
এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক কেলেঙ্কারির মূল হোতা প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদারের সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে ভারতের অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা ইডি।
আজ শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে পিকে হালদার সংশ্লিষ্ট ১০টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে সংস্থাটি।
পরে সংস্থার পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের নাগরিক প্রশান্ত কুমার হালদার, প্রীতিশ কুমার হালদার, প্রাণেশ কুমার হালদার এবং তাঁদের সহযোগীদের সম্পদের খোঁজে বেশ কয়েকটি স্থানে ইডি অভিযান চালিয়েছে।
প্রশান্ত কুমার হালদার এখানে শিবশঙ্কর হালদার নাম ধারণ করে অবস্থান করেন। নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দেন। এই ভুয়া পরিচয়ে তিনি ভারতে সরকারি পরিচয়পত্র যেমন— পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, পিএএন এবং আধার কার্ডের মালিক হয়েছেন। একইভাবে প্রশান্ত কুমার হালদারের সহযোগীরাও এ ধরনের সরকারি কার্ড সংগ্রহ করেছেন।
ইডি অনুসন্ধানে আরও জানতে পেরেছে, এই বাংলাদেশি নাগরিকেরা ভারতে জালিয়াতির মাধ্যমে সংগৃহীত বিভিন্ন সরকারি পরিচয়পত্র ব্যবহার করে একাধিক কোম্পানি খুলেছেন। পাশাপাশি কলকাতা মহানগরীর অভিজাত এলাকায় বেশ কয়েকটি স্থাবর সম্পত্তি কিনেছেন।
প্রশান্ত কুমার হালদার এবং তাঁর সহযোগীরা বাংলাদেশে কোটি কোটি টাকা জালিয়াতির ঘটনায় অভিযুক্ত। তাঁরা বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার ভারতের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে পাচার করেছেন বলেও উল্লেখ করেছে ইডি।
এ পর্যন্ত ১০টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে ইডি। এ ব্যাপারে অধিকতর তদন্ত চলমান।
এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক কেলেঙ্কারির মূল হোতা প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদারের সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে ভারতের অর্থ গোয়েন্দা সংস্থা ইডি।
আজ শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে পিকে হালদার সংশ্লিষ্ট ১০টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে সংস্থাটি।
পরে সংস্থার পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের নাগরিক প্রশান্ত কুমার হালদার, প্রীতিশ কুমার হালদার, প্রাণেশ কুমার হালদার এবং তাঁদের সহযোগীদের সম্পদের খোঁজে বেশ কয়েকটি স্থানে ইডি অভিযান চালিয়েছে।
প্রশান্ত কুমার হালদার এখানে শিবশঙ্কর হালদার নাম ধারণ করে অবস্থান করেন। নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দেন। এই ভুয়া পরিচয়ে তিনি ভারতে সরকারি পরিচয়পত্র যেমন— পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, পিএএন এবং আধার কার্ডের মালিক হয়েছেন। একইভাবে প্রশান্ত কুমার হালদারের সহযোগীরাও এ ধরনের সরকারি কার্ড সংগ্রহ করেছেন।
ইডি অনুসন্ধানে আরও জানতে পেরেছে, এই বাংলাদেশি নাগরিকেরা ভারতে জালিয়াতির মাধ্যমে সংগৃহীত বিভিন্ন সরকারি পরিচয়পত্র ব্যবহার করে একাধিক কোম্পানি খুলেছেন। পাশাপাশি কলকাতা মহানগরীর অভিজাত এলাকায় বেশ কয়েকটি স্থাবর সম্পত্তি কিনেছেন।
প্রশান্ত কুমার হালদার এবং তাঁর সহযোগীরা বাংলাদেশে কোটি কোটি টাকা জালিয়াতির ঘটনায় অভিযুক্ত। তাঁরা বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকার ভারতের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে পাচার করেছেন বলেও উল্লেখ করেছে ইডি।
এ পর্যন্ত ১০টি স্থানে অভিযান চালিয়েছে ইডি। এ ব্যাপারে অধিকতর তদন্ত চলমান।
অনুমতির ক্ষেত্রে দুর্নীতি, বিদ্যুতের বেশি দাম ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে পরিযায়ী পাখির ক্ষতি হবে–এমন দাবির মুখে শ্রীলঙ্কা সরকার ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ চুক্তি বাতিল করেছিল। তবে এই আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি নিয়ে অনেক...
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হলে আগে স্থানীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা প্রয়োজন। যদি স্থানীয় নির্বাচন ঠিকভাবে না হয়, তাহলে জাতীয় নির্বাচনও সুষ্ঠু করা সম্ভব হবে না। তাই জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে আগে সুষ্ঠু স্থানীয় নির্বাচন নিশ্চিত করা দরকার।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম জায়ান্ট স্টারলিংক, বাংলাদেশে গ্রাউন্ড আর্থ স্টেশন স্থাপনে সহায়তা দিতে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছে। স্টারলিংক দলের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে বাংলাদেশ সফরে রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেপিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১৫ জনকে সাক্ষ্য দিতে ডেকেছে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন। আজ শনিবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কমিশন। আগামী সাত দিনের মধ্যে কমিশনের ধানমন্ডি কার্যালয়ে হাজির হয়ে বা অনলাইনে সাক্ষ্য দিতে বলা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে