নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিগত সময়ের নির্বাচনে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা অনিয়ম করেছেন। এ জন্য তাঁরা নগদ টাকা পেয়েছেন। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানিয়েছেন। বৈঠক সূত্রে এসব জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে পুলিশ কর্মকর্তা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসার ও ভিডিপির মাঠপর্যায় থেকে উচ্চপর্যায়ের অন্তত ৩০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং তাঁদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার সুপারিশ করেন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বদিউল আলম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং যাঁরা এখনো মাঠপর্যায়ে কর্মরত আছেন, তাঁদের সঙ্গে সংস্কার কমিশনের বৈঠক হয়েছে। নির্বাচনের সময় তাঁরা নিজেরা ব্যবহৃত হয়েছেন বলে কেউ কেউ অকপটে স্বীকার করেছেন। নির্বাচনের সময় অর্থের লেনদেন হয়েছে বলেও তাঁরা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলেছেন, দেশের স্বার্থে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থে তাঁরা আর অতীতের অনিয়মের পুনরাবৃত্তি চান না। একই সঙ্গে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের রক্ত যাতে বৃথা না যায়, সেই প্রত্যয়ও তাঁরা জানান।
সূত্র জানায়, বৈঠকে পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা বিগত নির্বাচনে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা দেওয়ার কথা জানান। কমিশন ওই টাকা প্রদানকারীর পরিচয় জানতে চাইলে তাঁরা বলেছেন, নগদ টাকা দেওয়ায় চিহ্নিত করা যায়নি। তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের চাপে কাজ করেছেন। তাঁদের উপায়ও ছিল না। কারণ, ঊর্ধ্বতনদের কথা না শুনলে নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে তাঁদের বিরুদ্ধে বদলিসহ নানা ব্যবস্থা নেওয়া হতো। বৈঠকে মাঠপর্যায়ে কর্মকর্তারা নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে তাঁদের নিরাপত্তা বিধানের দাবি জানান। বৈঠকে জানানো হয়, পুলিশ সদস্যদের এমপিদের সার্বক্ষণিক প্রটোকল দিতে হয়, এ জন্য তাঁরা সঠিকভাবে কাজ করতে পারেন না।
সূত্র জানায়, বাইরের লোকদের নির্বাচনের দায়িত্ব না দিয়ে নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল থেকে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার পক্ষে মত এসেছে বৈঠকে। কারণ, বাইরে থেকে যাঁরা আসেন, তাঁদের ওপর সরকারের প্রভাব থাকে বেশি। তাঁদের কথামতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের কাজ করতে হয়।
অবশ্য ৯ ডিসেম্বর এই সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিগত তিন (দশম, একাদশ, দ্বাদশ) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তারা বলেছেন, ওই তিনটি সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের কথা শোনেনি। তাঁদের কলকাঠি অন্য জায়গা থেকে নাড়ানো হয়েছে। সংসদ নির্বাচনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও) সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন।
সূত্র বলেছে, বৈঠকে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ভোটকেন্দ্রে পুলিশের সংখ্যা কম এবং আনসারের সংখ্যা বেশি থাকে। তাই দু-একজন পুলিশের পক্ষে কেন্দ্রের অনিয়ম ঠেকানো কষ্টকর।
বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাজনৈতিক সদিচ্ছা অর্থাৎ নির্বাচনকালীন যে সরকার দায়িত্বে থাকে, তারা যদি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে চায়, তাহলে নির্বাচন ৭০ শতাংশ এমনিতেই সুষ্ঠু হয়। বাকি ৩০ শতাংশ ম্যাকানিজমের বিষয়। নির্বাচনে ওসিদের বড় ভূমিকা থাকে। কে বিজয়ী হবে তা তাঁরা আগেই বুঝে গিয়ে বিজয়ীর পক্ষে কাজ করেন। বৈঠকে ২০১৮ সালের নির্বাচনে রাতে ব্যালট পেপারে সিল মারার বিষয়টিও ওঠে।
বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচনে জাল ভোট ঠেকাতে কেন্দ্রে প্রবেশের আগেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে ভোটার শনাক্ত করা, ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার এবং গণমাধ্যমের জন্য নির্বাচনী দায়িত্ব পালন উন্মুক্ত করার সুপারিশ করা হয়।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনকালে আপ্যায়ন ভাতা সবার জন্য সমান করার সুপারিশ করা হয়। ভাতা কেন দিতে হবে–কমিশন এ প্রশ্ন করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানায়, না দিলে কাউকে না দেওয়া হোক। আর দিলে বৈষম্য দূর করে সবাইকে সমান দেওয়া হোক।
গত ৩ অক্টোবর নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। কমিশন ইতিমধ্যে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং সবার কাছে মতামত চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। কমিশন ইতিমধ্যে অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারকে দিয়েছে।
কমিশনের প্রধান জানান, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
বিগত সময়ের নির্বাচনে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা অনিয়ম করেছেন। এ জন্য তাঁরা নগদ টাকা পেয়েছেন। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানিয়েছেন। বৈঠক সূত্রে এসব জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে পুলিশ কর্মকর্তা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসার ও ভিডিপির মাঠপর্যায় থেকে উচ্চপর্যায়ের অন্তত ৩০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং তাঁদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার সুপারিশ করেন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বদিউল আলম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং যাঁরা এখনো মাঠপর্যায়ে কর্মরত আছেন, তাঁদের সঙ্গে সংস্কার কমিশনের বৈঠক হয়েছে। নির্বাচনের সময় তাঁরা নিজেরা ব্যবহৃত হয়েছেন বলে কেউ কেউ অকপটে স্বীকার করেছেন। নির্বাচনের সময় অর্থের লেনদেন হয়েছে বলেও তাঁরা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলেছেন, দেশের স্বার্থে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থে তাঁরা আর অতীতের অনিয়মের পুনরাবৃত্তি চান না। একই সঙ্গে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের রক্ত যাতে বৃথা না যায়, সেই প্রত্যয়ও তাঁরা জানান।
সূত্র জানায়, বৈঠকে পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা বিগত নির্বাচনে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা দেওয়ার কথা জানান। কমিশন ওই টাকা প্রদানকারীর পরিচয় জানতে চাইলে তাঁরা বলেছেন, নগদ টাকা দেওয়ায় চিহ্নিত করা যায়নি। তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের চাপে কাজ করেছেন। তাঁদের উপায়ও ছিল না। কারণ, ঊর্ধ্বতনদের কথা না শুনলে নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে তাঁদের বিরুদ্ধে বদলিসহ নানা ব্যবস্থা নেওয়া হতো। বৈঠকে মাঠপর্যায়ে কর্মকর্তারা নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে তাঁদের নিরাপত্তা বিধানের দাবি জানান। বৈঠকে জানানো হয়, পুলিশ সদস্যদের এমপিদের সার্বক্ষণিক প্রটোকল দিতে হয়, এ জন্য তাঁরা সঠিকভাবে কাজ করতে পারেন না।
সূত্র জানায়, বাইরের লোকদের নির্বাচনের দায়িত্ব না দিয়ে নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল থেকে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার পক্ষে মত এসেছে বৈঠকে। কারণ, বাইরে থেকে যাঁরা আসেন, তাঁদের ওপর সরকারের প্রভাব থাকে বেশি। তাঁদের কথামতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের কাজ করতে হয়।
অবশ্য ৯ ডিসেম্বর এই সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিগত তিন (দশম, একাদশ, দ্বাদশ) জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তারা বলেছেন, ওই তিনটি সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের কথা শোনেনি। তাঁদের কলকাঠি অন্য জায়গা থেকে নাড়ানো হয়েছে। সংসদ নির্বাচনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও) সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন।
সূত্র বলেছে, বৈঠকে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ভোটকেন্দ্রে পুলিশের সংখ্যা কম এবং আনসারের সংখ্যা বেশি থাকে। তাই দু-একজন পুলিশের পক্ষে কেন্দ্রের অনিয়ম ঠেকানো কষ্টকর।
বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাজনৈতিক সদিচ্ছা অর্থাৎ নির্বাচনকালীন যে সরকার দায়িত্বে থাকে, তারা যদি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে চায়, তাহলে নির্বাচন ৭০ শতাংশ এমনিতেই সুষ্ঠু হয়। বাকি ৩০ শতাংশ ম্যাকানিজমের বিষয়। নির্বাচনে ওসিদের বড় ভূমিকা থাকে। কে বিজয়ী হবে তা তাঁরা আগেই বুঝে গিয়ে বিজয়ীর পক্ষে কাজ করেন। বৈঠকে ২০১৮ সালের নির্বাচনে রাতে ব্যালট পেপারে সিল মারার বিষয়টিও ওঠে।
বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচনে জাল ভোট ঠেকাতে কেন্দ্রে প্রবেশের আগেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে ভোটার শনাক্ত করা, ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার এবং গণমাধ্যমের জন্য নির্বাচনী দায়িত্ব পালন উন্মুক্ত করার সুপারিশ করা হয়।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনকালে আপ্যায়ন ভাতা সবার জন্য সমান করার সুপারিশ করা হয়। ভাতা কেন দিতে হবে–কমিশন এ প্রশ্ন করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানায়, না দিলে কাউকে না দেওয়া হোক। আর দিলে বৈষম্য দূর করে সবাইকে সমান দেওয়া হোক।
গত ৩ অক্টোবর নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। কমিশন ইতিমধ্যে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং সবার কাছে মতামত চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। কমিশন ইতিমধ্যে অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারকে দিয়েছে।
কমিশনের প্রধান জানান, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
দীর্ঘ আড়াই বছর পর কলকাতার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেলেন বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারে প্রধান অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদার ওরফে শিব শংকর হালদার। গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময়
৩১ মিনিট আগেপ্রশাসন ক্যাডারের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের প্রতিবাদ সভায় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীর পদত্যাগের দাবি উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কারকে ভিন্নপথে পরিচালিত করে দেশকে অস্থিতিশীল করার গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়েছেন প্রশাসন ক্যাডারের বর্তমান ও সাবেক বিপুলসংখ্যক কর্মকর্তা। রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে আজ বুধবার বেলা ১১টায় এই প্রতিবাদ সভা শুরু হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাঁকে ফেরত পেতে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে ভারতকে। রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তাঁকে আনা গেলে বিচারের কাজটি ভালোভাবে এগিয়ে নেওয়া যাবে।
১১ ঘণ্টা আগে