অনলাইন ডেস্ক
টু ফিঙ্গার টেস্ট (টিএফটি), যা একজন নারীর যৌন ইতিহাস বা ধর্ষণ-সংক্রান্ত অভিযোগ যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি অমানবিক, অবৈজ্ঞানিক এবং অপমানজনক প্রক্রিয়া হিসেবে পরিচিত। এই পদ্ধতির মাধ্যমে নারীদের সম্মানহানি এবং তাদের প্রতি বিভিন্নভাবে অবিচার করা হয়। ২০১৮ সালে ধর্ষণ প্রমাণের ক্ষেত্রে টু ফিঙ্গার টেস্ট (টিএফটি) নিষিদ্ধ করে রায় দেন উচ্চ আদালত। এরপর পেরিয়ে গেছে ৬ বছর। কিন্তু এখনো ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়ায় ‘টু ফিঙ্গার টেস্ট’ ব্যবহৃত হচ্ছে।
গবেষণা প্রতিবেদন থেকে দেখা গেছে, ঢাকায় যারা কাজ করছেন তাদের প্রায় সবাই টিএফটি নিষিদ্ধ সম্পর্কে জানলেও প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় এ সম্পর্কে ধারণা নেই। ঢাকায় স্থাস্থ্য খাতে কাজ করছেন এমন ৮ জনের মধ্যে ৭ জনই টিএফটি নিষিদ্ধ সম্পর্কে জানেন। কিন্তু রংপুরে ৯ জনের মধ্যে ৮ জনই এ সম্পর্কে জানেন না। আর দিনাজপুরে ৭ জনের মধ্যে একজনও এ সম্পর্কে জানেন না।
টিএফটি যেভাবে নারীকে অপদস্থ করে:-
ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন: নারীর শারীরিক গোপনীয়তা এবং মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুণ্ন হয়।
লজ্জার অনুভূতি: এই পরীক্ষা নারীর মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুতরভাবে আঘাত করে, যা তাকে লজ্জা এবং হীনমন্যতার দিকে ঠেলে দেয়।
যৌনতার অপব্যাখ্যা: একটি শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে যৌন অভিজ্ঞতার অনুমান করা ভুল, যা একজন নারীর মানবাধিকার লঙ্ঘন করে।
আত্মমর্যাদায় আঘাত: নারীর ওপর দোষারোপ করার প্রবণতা তার আত্মমর্যাদায় গভীর আঘাত হানে।
মানসিক চাপ সৃষ্টি: এই ধরনের পরীক্ষা নারীর মনে দীর্ঘমেয়াদী ট্রমা এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।
সামাজিক অসম্মান: এই পরীক্ষা নারীর সামাজিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করে এবং তাকে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে।
শারীরিক অসুবিধা ও ব্যথা: এই পরীক্ষা শারীরিকভাবে অস্বস্তিকর এবং কখনো কখনো ব্যথার কারণ হয়।
পুনঃআঘাত: যৌন সহিংসতার শিকার হওয়া নারীকে আবারও মানসিকভাবে আঘাত দেওয়া হয়।
নারীর স্বাধীনতার প্রতি হুমকি: এই পরীক্ষা নারীর স্বাধীনতা, মর্যাদা, এবং ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে হ্রাস করে।
নতুন অপরাধ সংঘটনের সম্ভাবনা: এই প্রক্রিয়ার কারণে নারীরা অনেক সময় ধর্ষণের অভিযোগ করতে ভয় পান, যা অপরাধীদের উৎসাহিত করে।
টু ফিঙ্গার টেস্ট (টিএফটি), যা একজন নারীর যৌন ইতিহাস বা ধর্ষণ-সংক্রান্ত অভিযোগ যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি অমানবিক, অবৈজ্ঞানিক এবং অপমানজনক প্রক্রিয়া হিসেবে পরিচিত। এই পদ্ধতির মাধ্যমে নারীদের সম্মানহানি এবং তাদের প্রতি বিভিন্নভাবে অবিচার করা হয়। ২০১৮ সালে ধর্ষণ প্রমাণের ক্ষেত্রে টু ফিঙ্গার টেস্ট (টিএফটি) নিষিদ্ধ করে রায় দেন উচ্চ আদালত। এরপর পেরিয়ে গেছে ৬ বছর। কিন্তু এখনো ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়ায় ‘টু ফিঙ্গার টেস্ট’ ব্যবহৃত হচ্ছে।
গবেষণা প্রতিবেদন থেকে দেখা গেছে, ঢাকায় যারা কাজ করছেন তাদের প্রায় সবাই টিএফটি নিষিদ্ধ সম্পর্কে জানলেও প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় এ সম্পর্কে ধারণা নেই। ঢাকায় স্থাস্থ্য খাতে কাজ করছেন এমন ৮ জনের মধ্যে ৭ জনই টিএফটি নিষিদ্ধ সম্পর্কে জানেন। কিন্তু রংপুরে ৯ জনের মধ্যে ৮ জনই এ সম্পর্কে জানেন না। আর দিনাজপুরে ৭ জনের মধ্যে একজনও এ সম্পর্কে জানেন না।
টিএফটি যেভাবে নারীকে অপদস্থ করে:-
ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন: নারীর শারীরিক গোপনীয়তা এবং মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুণ্ন হয়।
লজ্জার অনুভূতি: এই পরীক্ষা নারীর মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুতরভাবে আঘাত করে, যা তাকে লজ্জা এবং হীনমন্যতার দিকে ঠেলে দেয়।
যৌনতার অপব্যাখ্যা: একটি শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে যৌন অভিজ্ঞতার অনুমান করা ভুল, যা একজন নারীর মানবাধিকার লঙ্ঘন করে।
আত্মমর্যাদায় আঘাত: নারীর ওপর দোষারোপ করার প্রবণতা তার আত্মমর্যাদায় গভীর আঘাত হানে।
মানসিক চাপ সৃষ্টি: এই ধরনের পরীক্ষা নারীর মনে দীর্ঘমেয়াদী ট্রমা এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।
সামাজিক অসম্মান: এই পরীক্ষা নারীর সামাজিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করে এবং তাকে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে।
শারীরিক অসুবিধা ও ব্যথা: এই পরীক্ষা শারীরিকভাবে অস্বস্তিকর এবং কখনো কখনো ব্যথার কারণ হয়।
পুনঃআঘাত: যৌন সহিংসতার শিকার হওয়া নারীকে আবারও মানসিকভাবে আঘাত দেওয়া হয়।
নারীর স্বাধীনতার প্রতি হুমকি: এই পরীক্ষা নারীর স্বাধীনতা, মর্যাদা, এবং ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে হ্রাস করে।
নতুন অপরাধ সংঘটনের সম্ভাবনা: এই প্রক্রিয়ার কারণে নারীরা অনেক সময় ধর্ষণের অভিযোগ করতে ভয় পান, যা অপরাধীদের উৎসাহিত করে।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের মৌলিক স্বাধীনতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সার্বিক পরিস্থিতি ও সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার ইস্যুতে...
৭ ঘণ্টা আগেভারতের ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকায় আগুন দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে উত্তাপ ছড়িয়েছে, তা এখনো কমছে না। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারতের সঙ্গে লাগোয়া সীমান্তে এক বাংলাদেশিকে হত্যা ও এক তরুণকে নির্যাতন এবং আগরতলায় এক বাংলাদেশিকে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগেমত-পথ ও আদর্শের ভিন্নতা থাকলেও দেশের সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্ব, স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষায় এবং অপপ্রচার ও উসকানির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার কথা জানিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। গতকাল বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সংলাপে এমন অঙ্গীকার করেন রাজনৈতিক দলগুলোর..
৮ ঘণ্টা আগেবিচার বিভাগের জন্য প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান বিচারপতি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে এমন প্রশংসা করেন তিনি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে...
৯ ঘণ্টা আগে