নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ তারকা হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও ও রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনসহ রাজধানীর ছয়টি বিলাসবহুল হোটেলে ন্যূনতম অর্ধেক ছাড়ে থাকতে পারবেন পুলিশ সদস্যরা। এসব হোটেলসহ ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ এলাকায় আরও ২৫টি হোটেলে ২০ শতাংশ ছাড়ে খাওয়ার সুযোগ পাবেন তাঁরা।
গত ২৬ এপ্রিল টুরিস্ট পুলিশের ঢাকা অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) নাইমুল হক এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন সদর দপ্তরে (টুরিস্ট পুলিশ)।
ওই চিঠির ‘বিষয়’ লেখা রয়েছে, ‘বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের জন্য বিভিন্ন হোটেল–রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট ও ট্যুর অপারেটরদের কাছ থেকে ডিসকাউন্ট অফার (প্রস্তাব) প্রাপ্তি প্রসঙ্গে।’
চিঠিতে ২৬টি হোটেল ও রেস্তোরাঁর তালিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২টি হোটেল ও রেস্তোরাঁ এবং ১৪টি রেস্তোরাঁ রয়েছে। হোটেলে সর্বনিম্ন ৫০ শতাংশ ডিসকাউন্টে থাকতে পারবেন পুলিশ সদস্যরা। আর রেস্তোরাঁয় খাওয়ার ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ ছাড় পাবেন।
তবে সরকারি প্রয়োজনে এবং দায়িত্ব পালনের জন্য বাইরে থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জে আসা পুলিশ সদস্যরাই শুধু এ ধরনের সুবিধা পাবেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই পুলিশ সদস্যদের পরিচয়পত্র দেখাতে হবে।
পুলিশ কেন এ ধরনের সুবিধা পাবেন জানতে চাইলে টুরিস্ট পুলিশের ডিআইজি মো. আবুল কালাম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কথা বলা ঠিক হবে না।’
তবে চিঠিতে সই করা টুরিস্ট পুলিশের ঢাকা অঞ্চলের এসপি নাইমুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, এটা অনেকটা করপোরেট চুক্তির মতো। নানা প্রয়োজনে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পুলিশ সদস্যদের ঢাকায় আসতে হয়, রাতে থাকতে হয়। সরকারিভাবে তাঁদের যে ভাতা দেওয়া হয়, সেটি প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। তাই হোটেল ও রেস্তোরাঁর সঙ্গে চুক্তি থাকলে দেখা যায়, তাঁরা একটু কম খরচে থাকা–খাওয়ার সুযোগ পান। এতে পুলিশ সদস্যদের সুবিধা হয়।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাঁচ তারকা হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও ও রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনসহ রাজধানীর ছয়টি বিলাসবহুল হোটেলে ন্যূনতম অর্ধেক ছাড়ে থাকতে পারবেন পুলিশ সদস্যরা। এসব হোটেলসহ ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ এলাকায় আরও ২৫টি হোটেলে ২০ শতাংশ ছাড়ে খাওয়ার সুযোগ পাবেন তাঁরা।
গত ২৬ এপ্রিল টুরিস্ট পুলিশের ঢাকা অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) নাইমুল হক এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন সদর দপ্তরে (টুরিস্ট পুলিশ)।
ওই চিঠির ‘বিষয়’ লেখা রয়েছে, ‘বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের জন্য বিভিন্ন হোটেল–রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট ও ট্যুর অপারেটরদের কাছ থেকে ডিসকাউন্ট অফার (প্রস্তাব) প্রাপ্তি প্রসঙ্গে।’
চিঠিতে ২৬টি হোটেল ও রেস্তোরাঁর তালিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২টি হোটেল ও রেস্তোরাঁ এবং ১৪টি রেস্তোরাঁ রয়েছে। হোটেলে সর্বনিম্ন ৫০ শতাংশ ডিসকাউন্টে থাকতে পারবেন পুলিশ সদস্যরা। আর রেস্তোরাঁয় খাওয়ার ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ ছাড় পাবেন।
তবে সরকারি প্রয়োজনে এবং দায়িত্ব পালনের জন্য বাইরে থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জে আসা পুলিশ সদস্যরাই শুধু এ ধরনের সুবিধা পাবেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই পুলিশ সদস্যদের পরিচয়পত্র দেখাতে হবে।
পুলিশ কেন এ ধরনের সুবিধা পাবেন জানতে চাইলে টুরিস্ট পুলিশের ডিআইজি মো. আবুল কালাম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কথা বলা ঠিক হবে না।’
তবে চিঠিতে সই করা টুরিস্ট পুলিশের ঢাকা অঞ্চলের এসপি নাইমুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, এটা অনেকটা করপোরেট চুক্তির মতো। নানা প্রয়োজনে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পুলিশ সদস্যদের ঢাকায় আসতে হয়, রাতে থাকতে হয়। সরকারিভাবে তাঁদের যে ভাতা দেওয়া হয়, সেটি প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। তাই হোটেল ও রেস্তোরাঁর সঙ্গে চুক্তি থাকলে দেখা যায়, তাঁরা একটু কম খরচে থাকা–খাওয়ার সুযোগ পান। এতে পুলিশ সদস্যদের সুবিধা হয়।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৬ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১০ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৬ ঘণ্টা আগে