নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
ইফতারপূর্ব বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে এমন সময় আমরা এই ইফতার মাহফিলে উপস্থিত হয়েছি, যখন সারা দেশে একটা গণতন্ত্রহীন অবস্থা বিরাজ করছে। যখন আমাদের বুকের ওপর একটা বেআইনি, জোর-জবরদখলকারী সরকার, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। ক্ষমতা দখল করার পরে তারা একে একে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে এবং বাংলাদেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।’
সরকারের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ এনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সবার আগে তারা (সরকার) হাত দিয়েছে, সেটা হচ্ছে বিচার বিভাগ। জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, প্রয়োজনের সময়, যখন নির্যাতিত হবে, তখন যেন সে বিচার বিভাগের কাছে গিয়ে একটা আশ্রয় পায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কথা আজকে সেই বিচার বিভাগকে তারা দলীয়করণ করে, নিয়ন্ত্রণ করে এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে বেশির ভাগ রায়, বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে যে রায়গুলো হয়, সবগুলো রায়ই হচ্ছে একেবারেই জনগণের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের লিভ টু আপিল খারিজ প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘তিনি (জোবাইদা রহমান) রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি কখনোই জড়িত হননি। তাঁর বিরুদ্ধেও একটি মিথ্যা মামলা দুদক দিয়েছে। আমরা মনে করি এটা অত্যন্ত বেআইনি কাজ। আমরা মনে করি এটা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা শুধু নয়, বিচার বিভাগকেই নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
দলের চেয়ারপারসন সরকারের রোষানলের শিকার—এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমরা যখন এই ইফতার মাহফিলে আছি, তখন বারবার যে কথাটি আমাদের মনে পড়ছে আজ থেকে বছর তিনেক আগে প্রত্যেকটি ইফতারে আমাদের দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত থাকতেন। কিন্তু আজকে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতনে, রোষানলে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে। আজকে তারেক রহমানকে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করেছে। দেশের বিচার বিভাগকেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করছে। এভাবে দেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
ইফতারপূর্ব বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে এমন সময় আমরা এই ইফতার মাহফিলে উপস্থিত হয়েছি, যখন সারা দেশে একটা গণতন্ত্রহীন অবস্থা বিরাজ করছে। যখন আমাদের বুকের ওপর একটা বেআইনি, জোর-জবরদখলকারী সরকার, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। ক্ষমতা দখল করার পরে তারা একে একে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে এবং বাংলাদেশের জনগণকে একটা অন্ধকার গহ্বরের দিকে নিয়ে গেছে।’
সরকারের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ এনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সবার আগে তারা (সরকার) হাত দিয়েছে, সেটা হচ্ছে বিচার বিভাগ। জনগণের যে আশা-আকাঙ্ক্ষা, প্রয়োজনের সময়, যখন নির্যাতিত হবে, তখন যেন সে বিচার বিভাগের কাছে গিয়ে একটা আশ্রয় পায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কথা আজকে সেই বিচার বিভাগকে তারা দলীয়করণ করে, নিয়ন্ত্রণ করে এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে বেশির ভাগ রায়, বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে যে রায়গুলো হয়, সবগুলো রায়ই হচ্ছে একেবারেই জনগণের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের লিভ টু আপিল খারিজ প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘তিনি (জোবাইদা রহমান) রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি কখনোই জড়িত হননি। তাঁর বিরুদ্ধেও একটি মিথ্যা মামলা দুদক দিয়েছে। আমরা মনে করি এটা অত্যন্ত বেআইনি কাজ। আমরা মনে করি এটা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা শুধু নয়, বিচার বিভাগকেই নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।’
দলের চেয়ারপারসন সরকারের রোষানলের শিকার—এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘আমরা যখন এই ইফতার মাহফিলে আছি, তখন বারবার যে কথাটি আমাদের মনে পড়ছে আজ থেকে বছর তিনেক আগে প্রত্যেকটি ইফতারে আমাদের দলের চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া উপস্থিত থাকতেন। কিন্তু আজকে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতনে, রোষানলে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে। আজকে তারেক রহমানকে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে