নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর হামলাকে নৃশংস, নির্দয়, নির্মম ও চরম অমানবিক উল্লেখ করে এ বর্বর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তিনি বলেছেন, ‘স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
রেজাউল করীম বলেন, ‘দীর্ঘ প্রায় আট দশক ধরে দখলদার ইসরায়েল গাজা দখল করে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আসছে। আর ইসরায়েলকে সহায়তা করছে পশ্চিমাগোষ্ঠী। পশ্চিমারা ইসরায়েলকে দিয়ে পুরো মধ্যপ্রাচ্য অশান্ত করে রেখেছে। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দখলদার ও মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়াখ্যাত ইসরায়েলের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে।’
চলমান হামলা ও সহিংসতার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার অর্জন, সম্মানজনক জীবন লাভের সংগ্রামে, তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে এবং ন্যায়সংগত ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে অতীতে ছিলাম ভবিষ্যতেও থাকব।’
অবিলম্বে ফিলিস্তিনে আগ্রাসন বন্ধের আহ্বান জানিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মানবিক সাহায্য দেওয়ার জন্য জাতিসংঘসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। এ ছাড়াও তিনি মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা পালন করার জন্য ওআইসি, জাতিসংঘ, শান্তিকামী বিশ্ববাসী ও মুসলিম দেশগুলোর প্রতিও আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রিন্সিপাল মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেন, দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শান্তিকামী ফিলিস্তিনি জনতা আত্মরক্ষার জন্য প্রতিরোধ গড়ে তুললে পশ্চিমাগোষ্ঠী তাদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করে। অথচ ইসরায়েলিরা যে অবৈধভাবে জেরুজালেম দখল করে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে তখন পশ্চিমারা নীরব ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়।
সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ইসরায়েল নামে কোনো রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না। পশ্চিমা বিশ্ব মানবতার দোহাই দিয়ে আশ্রয়ের নামে বসবাসের জন্য সামান্য জায়গা দেয়। কিন্তু আজ আশ্রিত হয়ে পুরো একটি স্বাধীন দেশকে তারা গিলে ফেলেছে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান প্রমুখ।
স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর হামলাকে নৃশংস, নির্দয়, নির্মম ও চরম অমানবিক উল্লেখ করে এ বর্বর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তিনি বলেছেন, ‘স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
রেজাউল করীম বলেন, ‘দীর্ঘ প্রায় আট দশক ধরে দখলদার ইসরায়েল গাজা দখল করে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আসছে। আর ইসরায়েলকে সহায়তা করছে পশ্চিমাগোষ্ঠী। পশ্চিমারা ইসরায়েলকে দিয়ে পুরো মধ্যপ্রাচ্য অশান্ত করে রেখেছে। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না। সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দখলদার ও মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়াখ্যাত ইসরায়েলের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে।’
চলমান হামলা ও সহিংসতার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার অর্জন, সম্মানজনক জীবন লাভের সংগ্রামে, তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে এবং ন্যায়সংগত ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে অতীতে ছিলাম ভবিষ্যতেও থাকব।’
অবিলম্বে ফিলিস্তিনে আগ্রাসন বন্ধের আহ্বান জানিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মানবিক সাহায্য দেওয়ার জন্য জাতিসংঘসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। এ ছাড়াও তিনি মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা পালন করার জন্য ওআইসি, জাতিসংঘ, শান্তিকামী বিশ্ববাসী ও মুসলিম দেশগুলোর প্রতিও আহ্বান জানান।
সমাবেশে প্রিন্সিপাল মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেন, দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শান্তিকামী ফিলিস্তিনি জনতা আত্মরক্ষার জন্য প্রতিরোধ গড়ে তুললে পশ্চিমাগোষ্ঠী তাদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করে। অথচ ইসরায়েলিরা যে অবৈধভাবে জেরুজালেম দখল করে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে তখন পশ্চিমারা নীরব ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়।
সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ইসরায়েল নামে কোনো রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না। পশ্চিমা বিশ্ব মানবতার দোহাই দিয়ে আশ্রয়ের নামে বসবাসের জন্য সামান্য জায়গা দেয়। কিন্তু আজ আশ্রিত হয়ে পুরো একটি স্বাধীন দেশকে তারা গিলে ফেলেছে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে