নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে ক্ষমতাসীনেরা জড়িত থাকে। তাই নির্যাতিত সংখ্যালঘুরা সঠিক বিচারও পায় না। সংখ্যালঘুদের জমি ও সম্পদ দখলের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের নেতারাই জড়িত থাকে। এ কারণে দেবোত্তর সম্পত্তি আইন পাস করছে না সরকার।
আজ শনিবার বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন সন্ধ্যায় বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আসেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা। জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন, বৈষম্য বিলোপ আইন প্রণয়ন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন ও পার্বত্য ভূমি কমিশন গঠন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের বাস্তবায়ন এবং দেবোত্তর সম্পত্তি আইন প্রণয়নের দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের অংশ হিসেবে জাপার চেয়ারম্যানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তাঁরা।
এ সময় জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই বলে কোথাও জবাবদিহি নেই। জবাবদিহি না থাকলে মানুষের কোনো অধিকার আশা করা যায় না। দেশের ক্ষমতা এখন এক ব্যক্তির হাতে। বর্তমান সরকার দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করেছে।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত বলেন, নির্বাচন এলেই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হতে পারে। এর কয়েক দিন পরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করে বিএনপির ওপর দোষারোপ করতে পারে। এমন বাস্তবতায় সংখ্যালঘুদের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মিলন কান্তি দত্ত ও রঞ্জন কর্মকার, জাপা চেয়ারম্যানের প্রেস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারি এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায় এবং চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে ক্ষমতাসীনেরা জড়িত থাকে। তাই নির্যাতিত সংখ্যালঘুরা সঠিক বিচারও পায় না। সংখ্যালঘুদের জমি ও সম্পদ দখলের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের নেতারাই জড়িত থাকে। এ কারণে দেবোত্তর সম্পত্তি আইন পাস করছে না সরকার।
আজ শনিবার বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন সন্ধ্যায় বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আসেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা। জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন, বৈষম্য বিলোপ আইন প্রণয়ন, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন ও পার্বত্য ভূমি কমিশন গঠন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের বাস্তবায়ন এবং দেবোত্তর সম্পত্তি আইন প্রণয়নের দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের অংশ হিসেবে জাপার চেয়ারম্যানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তাঁরা।
এ সময় জাপা চেয়ারম্যান বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই বলে কোথাও জবাবদিহি নেই। জবাবদিহি না থাকলে মানুষের কোনো অধিকার আশা করা যায় না। দেশের ক্ষমতা এখন এক ব্যক্তির হাতে। বর্তমান সরকার দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করেছে।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত বলেন, নির্বাচন এলেই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হতে পারে। এর কয়েক দিন পরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা করে বিএনপির ওপর দোষারোপ করতে পারে। এমন বাস্তবতায় সংখ্যালঘুদের মাঝে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মিলন কান্তি দত্ত ও রঞ্জন কর্মকার, জাপা চেয়ারম্যানের প্রেস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারি এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায় এবং চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে