নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিচার ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণভাবে দলীয়করণ করে বিরোধী নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিনিয়ত কারারুদ্ধ করা হচ্ছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাধারণ মানুষ ও গণমাধ্যমকর্মীদের কথা বলার ও লেখার স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। আগামী নির্বাচনেও প্রতিপক্ষকে সরকার আইন দিয়ে ঘায়েল করে পার হতে চায়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপি আয়োজিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক কাঠামো’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিচার বিভাগের বিচার পাওয়া এখন একটা ভাগ্যের ব্যাপার। সামনে নির্বাচনকে রেখে তারা (সরকার) নতুন নতুন আইন করছে। যাতে কেউ রুখে দাঁড়াতে না পারে, প্রতিবাদ না করতে পারে। নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে আইন দিয়ে ঘায়েল করে এরা পার হতে চায়।’ এ সময় তিনি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানান।
সরকার জাতিকে ভয়াবহ সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, কীভাবে নাগরিককে ভয়ভীতি দেখিয়ে দাস করে রাখা যায়; তারই প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে। এরা রাজতন্ত্র কায়েম করতে চায়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে দেশের জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানতেই চায় না। তারা বলে এটা বাতিল হয়েছে, কবর হয়েছে। আপনারা যখন এই ব্যবস্থার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন তখন কি এটা জীবন্ত ছিল? আমরা তো আপনাদের দাবি মেনেছিলাম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছিল।’
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য রাষ্ট্রের সব যন্ত্র ব্যবহার করছে। এর একটি যন্ত্র হচ্ছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। এই আইন গণতন্ত্র পরিপন্থী। আমাদের কণ্ঠ রোধ করতে তারা সব যন্ত্র ব্যবহার করছে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, বরকত উল্লা বুলু, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া, সদস্যসচিব নুরুল হক নুর প্রমুখ।
দেশের বিচার ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণভাবে দলীয়করণ করে বিরোধী নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিনিয়ত কারারুদ্ধ করা হচ্ছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাধারণ মানুষ ও গণমাধ্যমকর্মীদের কথা বলার ও লেখার স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। আগামী নির্বাচনেও প্রতিপক্ষকে সরকার আইন দিয়ে ঘায়েল করে পার হতে চায়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপি আয়োজিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, গণতন্ত্র এবং সাংবিধানিক কাঠামো’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, বিচার বিভাগের বিচার পাওয়া এখন একটা ভাগ্যের ব্যাপার। সামনে নির্বাচনকে রেখে তারা (সরকার) নতুন নতুন আইন করছে। যাতে কেউ রুখে দাঁড়াতে না পারে, প্রতিবাদ না করতে পারে। নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে আইন দিয়ে ঘায়েল করে এরা পার হতে চায়।’ এ সময় তিনি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানান।
সরকার জাতিকে ভয়াবহ সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, কীভাবে নাগরিককে ভয়ভীতি দেখিয়ে দাস করে রাখা যায়; তারই প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে। এরা রাজতন্ত্র কায়েম করতে চায়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে দেশের জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানতেই চায় না। তারা বলে এটা বাতিল হয়েছে, কবর হয়েছে। আপনারা যখন এই ব্যবস্থার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন তখন কি এটা জীবন্ত ছিল? আমরা তো আপনাদের দাবি মেনেছিলাম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছিল।’
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য রাষ্ট্রের সব যন্ত্র ব্যবহার করছে। এর একটি যন্ত্র হচ্ছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। এই আইন গণতন্ত্র পরিপন্থী। আমাদের কণ্ঠ রোধ করতে তারা সব যন্ত্র ব্যবহার করছে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, বরকত উল্লা বুলু, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া, সদস্যসচিব নুরুল হক নুর প্রমুখ।
সংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যারা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
৩৩ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগে