নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শর্তযুক্ত কোনো সংলাপে বসবে না আওয়ামী লীগ। তবে শর্তহীন সংলাপ করতে চাইলে তাতে আওয়ামী লীগ রাজি হতে পারে। আজ রোববার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সংলাপ শব্দটি নিয়ে কোনো আলাপ-আলোচনা হয়নি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিএনপি চায় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন বাতিল করা এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। এই চার শর্তে তারা সংলাপ করতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শর্ত নিয়ে সংলাপে বসবে না। শর্তহীন সংলাপ করতে চাইলে আওয়ামী লীগ বিবেচনা করবে।
এর আগে সংলাপের পথ বিএনপি বন্ধ করেছে—ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের জবাবে গত ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা বাজে কথা, এটা কত বড় মিথ্যা কথা আপনারা ভালো করেই জানেন। আমরা বরাবরই বলে এসেছি, একটা বিষয়ে আলোচনা হতে পারে, অন্য কোনো বিষয়ে না। সেটা হচ্ছে, নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে আলোচনা ছাড়া আর কোনো বিষয়ে আলোচনা হতে পারে না। তবে সেটা অবশ্যই সরকারকে আগে ঘোষণা দিতে হবে যে, আমরা মেনে নেব, এবার আসো নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের বিষয়ে কথা বলি, কীভাবে হতে পারে। বাট শি মাস্ট রিজাইন।’
মির্জা ফখরুল তখন আরও বলেন, ‘আমরা খুব পরিষ্কার করে বলে দিয়েছি, এভাবে শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হতে পারে না। এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, এই সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। দাবি একটাই, এই সরকারকে সরতে হবে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শর্তযুক্ত কোনো সংলাপে বসবে না আওয়ামী লীগ। তবে শর্তহীন সংলাপ করতে চাইলে তাতে আওয়ামী লীগ রাজি হতে পারে। আজ রোববার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সংলাপ শব্দটি নিয়ে কোনো আলাপ-আলোচনা হয়নি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিএনপি চায় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচন কমিশন বাতিল করা এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। এই চার শর্তে তারা সংলাপ করতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শর্ত নিয়ে সংলাপে বসবে না। শর্তহীন সংলাপ করতে চাইলে আওয়ামী লীগ বিবেচনা করবে।
এর আগে সংলাপের পথ বিএনপি বন্ধ করেছে—ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের জবাবে গত ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা বাজে কথা, এটা কত বড় মিথ্যা কথা আপনারা ভালো করেই জানেন। আমরা বরাবরই বলে এসেছি, একটা বিষয়ে আলোচনা হতে পারে, অন্য কোনো বিষয়ে না। সেটা হচ্ছে, নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে আলোচনা ছাড়া আর কোনো বিষয়ে আলোচনা হতে পারে না। তবে সেটা অবশ্যই সরকারকে আগে ঘোষণা দিতে হবে যে, আমরা মেনে নেব, এবার আসো নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের বিষয়ে কথা বলি, কীভাবে হতে পারে। বাট শি মাস্ট রিজাইন।’
মির্জা ফখরুল তখন আরও বলেন, ‘আমরা খুব পরিষ্কার করে বলে দিয়েছি, এভাবে শেখ হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হতে পারে না। এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, এই সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। দাবি একটাই, এই সরকারকে সরতে হবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে