নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করাসহ তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নৈরাজ্য সৃষ্টির দায়ে সরকারেরও পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ছাত্রলীগের হামলায় আহত ছাত্রদলের নেতাদের এবং পরে ধানমন্ডির পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালে মুন্সিগঞ্জে সংঘর্ষে আহত জাহাঙ্গীরকে দেখতে যান বিএনপির মহাসচিব। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব দাবি জানান।
ঢাবির হামলা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই আক্রমণ এবং ছাত্রদলের নেতাদের আহত করার মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো যে, আওয়ামী লীগ একটা সন্ত্রাসী দল, ছাত্রলীগ হচ্ছে তাদের পেটোয়া বাহিনী। জন্মের পর থেকেই সব সময় সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে আছে এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমেই তারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য সরকারকে দায়ী করে ফখরুল বলেন, জনগণের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে ভোটের অধিকারের জন্য, স্বাধিকারের জন্য, বেঁচে থাকার অধিকারের জন্য; এই আন্দোলনকে দমন করার জন্য আজকে এইভাবে সর্বত্র সন্ত্রাস ছড়িয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে। শিক্ষাব্যবস্থাকে তারা ধ্বংস করে ফেলেছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেখতে পাচ্ছি ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা একই কায়দায় ভিন্নমতাবলম্বীদের আক্রমণ করছে। নিজেদের মধ্যে যে বিরোধ আছে, সেই বিরোধে তারা ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। ইডেন কলেজে আমরা সেটা দেখেছি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা দেখেছি, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা একই ঘটনা ঘটিয়েছে। আজকে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হচ্ছে, নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হয়েছে।’
এর আগে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ঢাবিতে ছাত্রদলের নেতাদের ওপর হামলার দায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যেরও পদত্যাগ দাবি করেন বিএনপির মহাসচিব।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় ছাত্রদলের ৭ জন আহত হন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করাসহ তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নৈরাজ্য সৃষ্টির দায়ে সরকারেরও পদত্যাগ দাবি করেছেন তিনি।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ছাত্রলীগের হামলায় আহত ছাত্রদলের নেতাদের এবং পরে ধানমন্ডির পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালে মুন্সিগঞ্জে সংঘর্ষে আহত জাহাঙ্গীরকে দেখতে যান বিএনপির মহাসচিব। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব দাবি জানান।
ঢাবির হামলা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই আক্রমণ এবং ছাত্রদলের নেতাদের আহত করার মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো যে, আওয়ামী লীগ একটা সন্ত্রাসী দল, ছাত্রলীগ হচ্ছে তাদের পেটোয়া বাহিনী। জন্মের পর থেকেই সব সময় সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে আছে এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমেই তারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য সরকারকে দায়ী করে ফখরুল বলেন, জনগণের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে ভোটের অধিকারের জন্য, স্বাধিকারের জন্য, বেঁচে থাকার অধিকারের জন্য; এই আন্দোলনকে দমন করার জন্য আজকে এইভাবে সর্বত্র সন্ত্রাস ছড়িয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে। শিক্ষাব্যবস্থাকে তারা ধ্বংস করে ফেলেছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেখতে পাচ্ছি ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা একই কায়দায় ভিন্নমতাবলম্বীদের আক্রমণ করছে। নিজেদের মধ্যে যে বিরোধ আছে, সেই বিরোধে তারা ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। ইডেন কলেজে আমরা সেটা দেখেছি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা দেখেছি, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা একই ঘটনা ঘটিয়েছে। আজকে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হচ্ছে, নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হয়েছে।’
এর আগে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ঢাবিতে ছাত্রদলের নেতাদের ওপর হামলার দায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যেরও পদত্যাগ দাবি করেন বিএনপির মহাসচিব।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় ছাত্রদলের ৭ জন আহত হন।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
২ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে