নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার পতনের বিএনপির এক দফা আন্দোলনকে ভুয়া বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি রাজনৈতিক খেলায় ব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাসী করছে। তাদের এক দফা ভুয়া।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড়ে আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রার আগে করা সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সমাবেশ সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাদের প্রতিহত করতে হবে। নির্বাচনে না আসলে, সেটা তাদের ব্যাপার। তবে নির্বাচনে বাধা দিতে আসলে আমরা প্রতিহত করব। তারা (বিএনপি) একবার দাবি জানিয়েছে ২৭ দফা, আরেকবার ১০ দফা। এখন আবার বলে এক দফা। এক দফা ভুয়া। ২৭ দফা, ৩২ দফা ভুয়া। বাঙালি জাতি বিএনপির ভুয়া রাজনীতি চায় না।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আসল খবর হচ্ছে বিএনপির নেতারা আশার মালা গেঁথে ঘর বুনেছে, কখন আসবে উজরা জেয়া। কখন আসবে ইউরোপীয় প্রতিনিধিরা। আশার মালা গেঁথে বসে ছিল, চোখে-মুখে আনন্দের ধারা। ইউরোপ এল, এখনো যায়নি, যায় যায়। আমেরিকা এসে চলে গেল। বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলামসহ বিএনপির নেতাদের আমেরিকা বলে গেছে, বাংলাদেশের নিয়ম, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। ইউরোপও বলেছে, আমেরিকাও বলেছে। বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাদের আশা পূরণ হয়নি।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা মাথা গরম করবেন না। ওদের (বিএনপির) মাথা গরম। ওরা এখন পায়ে পাড়া দিয়ে ঝামেলা করতে চায়। আমরা ক্ষমতায়, আমরা গোলমাল কেন করব। শান্তি যত থাকবে, তত আমাদের ভোট বাড়বে। খেলা হবে, ডিসেম্বরে খেলা হবে। আসল খেলা। আসেন বিএনপির নেতারা। জনগণের শক্তি একদিকে অন্যদিকে আপনাদের সন্ত্রাসী শক্তি।’
ক্ষমতাসীন দলের এই কর্মসূচি বিকেলে শুরুর কথা থাকলেও বেলা ১টা থেকেই সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। ‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে মুখরিত হয় সমাবেশস্থল। সরকারের উন্নয়নের নানা চিত্র তুলে ধরে কারও হাতে ব্যানার, কারও হাতে ফেস্টুন, কেউবা প্লাকার্ড নিয়ে হাজির হয়েছেন এই শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায়।’
শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা সাতরাস্তা থেকে তিব্বত, নাবিস্কো, মহাখালী বাস টার্মিনাল হয়ে বনানী গিয়ে শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টায়। এ সময় বনানী থেকে মগবাজার সড়ক পর্যন্ত তীব্র যানজট তৈরি হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর পর্যন্ত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করে।
সরকার পতনের বিএনপির এক দফা আন্দোলনকে ভুয়া বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি রাজনৈতিক খেলায় ব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাসী করছে। তাদের এক দফা ভুয়া।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড়ে আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রার আগে করা সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সমাবেশ সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাদের প্রতিহত করতে হবে। নির্বাচনে না আসলে, সেটা তাদের ব্যাপার। তবে নির্বাচনে বাধা দিতে আসলে আমরা প্রতিহত করব। তারা (বিএনপি) একবার দাবি জানিয়েছে ২৭ দফা, আরেকবার ১০ দফা। এখন আবার বলে এক দফা। এক দফা ভুয়া। ২৭ দফা, ৩২ দফা ভুয়া। বাঙালি জাতি বিএনপির ভুয়া রাজনীতি চায় না।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আসল খবর হচ্ছে বিএনপির নেতারা আশার মালা গেঁথে ঘর বুনেছে, কখন আসবে উজরা জেয়া। কখন আসবে ইউরোপীয় প্রতিনিধিরা। আশার মালা গেঁথে বসে ছিল, চোখে-মুখে আনন্দের ধারা। ইউরোপ এল, এখনো যায়নি, যায় যায়। আমেরিকা এসে চলে গেল। বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলামসহ বিএনপির নেতাদের আমেরিকা বলে গেছে, বাংলাদেশের নিয়ম, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। ইউরোপও বলেছে, আমেরিকাও বলেছে। বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাদের আশা পূরণ হয়নি।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা মাথা গরম করবেন না। ওদের (বিএনপির) মাথা গরম। ওরা এখন পায়ে পাড়া দিয়ে ঝামেলা করতে চায়। আমরা ক্ষমতায়, আমরা গোলমাল কেন করব। শান্তি যত থাকবে, তত আমাদের ভোট বাড়বে। খেলা হবে, ডিসেম্বরে খেলা হবে। আসল খেলা। আসেন বিএনপির নেতারা। জনগণের শক্তি একদিকে অন্যদিকে আপনাদের সন্ত্রাসী শক্তি।’
ক্ষমতাসীন দলের এই কর্মসূচি বিকেলে শুরুর কথা থাকলেও বেলা ১টা থেকেই সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। ‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে মুখরিত হয় সমাবেশস্থল। সরকারের উন্নয়নের নানা চিত্র তুলে ধরে কারও হাতে ব্যানার, কারও হাতে ফেস্টুন, কেউবা প্লাকার্ড নিয়ে হাজির হয়েছেন এই শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায়।’
শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা সাতরাস্তা থেকে তিব্বত, নাবিস্কো, মহাখালী বাস টার্মিনাল হয়ে বনানী গিয়ে শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টায়। এ সময় বনানী থেকে মগবাজার সড়ক পর্যন্ত তীব্র যানজট তৈরি হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর পর্যন্ত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে