অনলাইন ডেস্ক
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানি আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার আংশিক শুনানি শেষে বুধবার পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আজ আজহারের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিক। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এ সময় আপিল বিভাগ সিনিয়র আইনজীবী প্রবীর নিয়োগীর মতামত শোনেন।
শুনানিতে এহসান এ সিদ্দিক বলেন, এটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার। অথচ এখানে আন্তর্জাতিক আইন মানা হয়নি। এখানে শোনা সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। অথচ সাক্ষ্য আইন ও ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসরণ করা হয়নি।
এর আগে, গত ২৩ জানুয়ারি আপিল বিভাগ শুনানির জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন। তবে ওই দিন ৯ নম্বর ক্রমিকে থাকলেও ক্রম অনুসারে আগে থাকা মামলা শুনানির মধ্য দিয়ে আদালতের কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ায় আজহারের আবেদন শুনানি হয়নি।
গত রোববার সকালে রিভিউ আবেদন শুনানির বিষয়টি উত্থাপন করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ওই সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, শুনানি করতে তাঁদের আপত্তি নেই। পরে আপিল বিভাগ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দিন ধার্য করে দেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। এরপর ওই রায়ের রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এদিকে এই জামায়াত নেতার দ্রুত মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অন্যায়ভাবে এ টি এম আজহারকে ১৩ বছর ধরে কারাগারে রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। আওয়ামী লীগের পতনের পর ছয় মাস পার হলেও তাঁর মুক্তি না মেলায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের পক্ষে আপিল বিভাগে শুনানি করবেন সিনিয়ার আইনজীবী ও জামায়াতের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ফিরেছেন তিনি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানি আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার আংশিক শুনানি শেষে বুধবার পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
আজ আজহারের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিক। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এ সময় আপিল বিভাগ সিনিয়র আইনজীবী প্রবীর নিয়োগীর মতামত শোনেন।
শুনানিতে এহসান এ সিদ্দিক বলেন, এটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার। অথচ এখানে আন্তর্জাতিক আইন মানা হয়নি। এখানে শোনা সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। অথচ সাক্ষ্য আইন ও ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসরণ করা হয়নি।
এর আগে, গত ২৩ জানুয়ারি আপিল বিভাগ শুনানির জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন। তবে ওই দিন ৯ নম্বর ক্রমিকে থাকলেও ক্রম অনুসারে আগে থাকা মামলা শুনানির মধ্য দিয়ে আদালতের কর্মঘণ্টা শেষ হওয়ায় আজহারের আবেদন শুনানি হয়নি।
গত রোববার সকালে রিভিউ আবেদন শুনানির বিষয়টি উত্থাপন করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ওই সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, শুনানি করতে তাঁদের আপত্তি নেই। পরে আপিল বিভাগ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দিন ধার্য করে দেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। এরপর ওই রায়ের রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এদিকে এই জামায়াত নেতার দ্রুত মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অন্যায়ভাবে এ টি এম আজহারকে ১৩ বছর ধরে কারাগারে রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। আওয়ামী লীগের পতনের পর ছয় মাস পার হলেও তাঁর মুক্তি না মেলায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের পক্ষে আপিল বিভাগে শুনানি করবেন সিনিয়ার আইনজীবী ও জামায়াতের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ফিরেছেন তিনি।
অর্ধযুগেরও বেশি সময় পর এবার নিজ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আনন্দে ঈদ উদ্যাপন করছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে তাঁর বড় ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের কালিবাড়ি এলাকার নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেআগামীতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। একে অপরকে সহযোগিতা করতে হবে। সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে
১ দিন আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমানকে দেশছাড়া করার হুমকি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আসলাম চৌধুরী। সীতাকুণ্ড সরকারি আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ে মাঠে গতকাল সোমবার সকালে ঈদুল ফিতরের জামাতে মুসল্লিদের উদ্দেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে আসলাম এ হুমকি দেন।
১ দিন আগে