নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে গতকাল সোমবার শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এর প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট দেওয়া হয়েছে।
দীর্ঘ ওই পোস্টে বলা হয়, গতকাল বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সরকারের উপদেষ্টারা নিজেরা ছবি সরানোর কাজে নেতৃত্ব দিয়েছে। অথচ এই সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার উপদেষ্টারা যে সংবিধানের অধীনে শপথ গ্রহণ করেছে সেই সংবিধানে ৪(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির কার্যালয় এবং সকল সরকারি ও বেসরকারি অফিস, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের প্রধান ও শাখা কার্যালয়, সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনসমূহে সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বঙ্গভবনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয় থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে এই সরকার ও তার উপদেষ্টারা শপথ ভঙ্গ করেছেন। তাদের দ্বারা সংঘটিত শিষ্টাচার বহির্ভূত এই হীন কর্মকাণ্ড একই সাথে অসাংবিধানিক এবং দেশের প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আবার মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাসভবনে কোথায় কোন জিনিস থাকবে এটা তদারকির দায়িত্ব একমাত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতির। রাষ্ট্রপতি সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ে তাঁর নিকট শপথ গ্রহণ করা উপদেষ্টাদের তদারকি রাষ্ট্রাচারের রীতিনীতি পরিপন্থী এবং চরম ধৃষ্টতার শামিল। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সাংবিধানিক বিধান না মানাই প্রমাণ করে এই সরকার সংবিধান ও আইন কোনো কিছুকে তোয়াক্কা করে না। তারা সাধারণ মানুষের আবেগ পুঁজি করে এবং তাদেরকে জিম্মি করে সমগ্র রাষ্ট্রকে একটা খেলা ঘরে রূপান্তরিত করেছে।
অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার আইনের শাসনের প্রতি কোনো প্রকার শ্রদ্ধা প্রদর্শন করছে না। ফলে দেশের আইন-শৃঙ্খলার নাজুক পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এই সরকারের জনগণকে শান্তি ও স্বস্তি দেওয়ার কোনো অভিপ্রায় নেই। তারা বাংলাদেশের মানুষের সম্মিলিত অর্জনের ইতিহাস, ঐতিহ্য মুছে ফেলতে এবং ভিন্নমত দমনে অধিক সোচ্চার।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী অবিসংবাদিত নেতা। বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং বঙ্গবন্ধু এক ও অবিচ্ছেদ্য। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর বঙ্গবন্ধুকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা করা হয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল।
কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে এ দেশের সাধারণ মানুষ হৃদয়ের গহীনে ধারণ করেছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধ এদেশের মানুষের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। আর সেই ইতিহাসের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যত দিন বাঙালি জাতি থাকবে তত দিন এ জাতিগোষ্ঠীর স্মৃতিতে ও অনুপ্রেরণায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অনুকরণীয় ও অমলিন হয়ে থাকবে, ইনশাল্লাহ।
বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে গতকাল সোমবার শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এর প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট দেওয়া হয়েছে।
দীর্ঘ ওই পোস্টে বলা হয়, গতকাল বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সরকারের উপদেষ্টারা নিজেরা ছবি সরানোর কাজে নেতৃত্ব দিয়েছে। অথচ এই সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার উপদেষ্টারা যে সংবিধানের অধীনে শপথ গ্রহণ করেছে সেই সংবিধানে ৪(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির কার্যালয় এবং সকল সরকারি ও বেসরকারি অফিস, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের প্রধান ও শাখা কার্যালয়, সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনসমূহে সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বঙ্গভবনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয় থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরিয়ে এই সরকার ও তার উপদেষ্টারা শপথ ভঙ্গ করেছেন। তাদের দ্বারা সংঘটিত শিষ্টাচার বহির্ভূত এই হীন কর্মকাণ্ড একই সাথে অসাংবিধানিক এবং দেশের প্রচলিত আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আবার মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাসভবনে কোথায় কোন জিনিস থাকবে এটা তদারকির দায়িত্ব একমাত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতির। রাষ্ট্রপতি সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ে তাঁর নিকট শপথ গ্রহণ করা উপদেষ্টাদের তদারকি রাষ্ট্রাচারের রীতিনীতি পরিপন্থী এবং চরম ধৃষ্টতার শামিল। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সাংবিধানিক বিধান না মানাই প্রমাণ করে এই সরকার সংবিধান ও আইন কোনো কিছুকে তোয়াক্কা করে না। তারা সাধারণ মানুষের আবেগ পুঁজি করে এবং তাদেরকে জিম্মি করে সমগ্র রাষ্ট্রকে একটা খেলা ঘরে রূপান্তরিত করেছে।
অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার আইনের শাসনের প্রতি কোনো প্রকার শ্রদ্ধা প্রদর্শন করছে না। ফলে দেশের আইন-শৃঙ্খলার নাজুক পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জানমালের নিরাপত্তাহীনতায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এই সরকারের জনগণকে শান্তি ও স্বস্তি দেওয়ার কোনো অভিপ্রায় নেই। তারা বাংলাদেশের মানুষের সম্মিলিত অর্জনের ইতিহাস, ঐতিহ্য মুছে ফেলতে এবং ভিন্নমত দমনে অধিক সোচ্চার।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী অবিসংবাদিত নেতা। বাঙালি জাতি, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং বঙ্গবন্ধু এক ও অবিচ্ছেদ্য। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর বঙ্গবন্ধুকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা করা হয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল।
কিন্তু বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে এ দেশের সাধারণ মানুষ হৃদয়ের গহীনে ধারণ করেছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধ এদেশের মানুষের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। আর সেই ইতিহাসের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যত দিন বাঙালি জাতি থাকবে তত দিন এ জাতিগোষ্ঠীর স্মৃতিতে ও অনুপ্রেরণায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অনুকরণীয় ও অমলিন হয়ে থাকবে, ইনশাল্লাহ।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৬ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
২০ ঘণ্টা আগে