নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত কয়েক মাসে কারাগারে নির্যাতন চালিয়ে বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত ও তাঁদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ রোববার জনস্বার্থে এই রিট করা হয় বলে জানান বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘কারাগারে থেকে মৃত্যুর দায় রাষ্ট্র ও কারা কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে না। আমরা আবেদনে সংশ্লিষ্ট কারা কর্তৃপক্ষকে আদালতে এসে তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে নির্দেশনা চেয়েছি। সেই সঙ্গে মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার সমন্বয়ে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়েছি। তবে সেখানে যাতে পুলিশ ও কারা কর্তৃপক্ষকে না রাখা হয়।’
ব্যারিস্টার কায়সার আরও বলেন, ‘স্বাধীনতা-উত্তর ইতিহাসে এত রাজবন্দী এত দ্রুত মারা যাননি। যেসব রাজবন্দী মারা গেছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই সুস্থ অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।’
এর আগে গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে নেতা-কর্মীদের হত্যা করা হয়েছে দাবি করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
এদিন রিজভী বলেন, ‘কারা হেফাজতে নির্মম নির্যাতনের শিকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের কারও না কারও মৃত্যুর সংবাদ আসছে প্রায়ই। গত তিন মাসে কারাগারে নির্যাতনে বিএনপির অন্তত ১৩ জন নেতার মৃত্যু হয়েছে। প্রত্যেকটি মৃত্যু পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’
রংপুর কারাগারে বন্দী গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারি মহিপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনা তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘মনোয়ারুলের বাবা ফজলে রহমান, ছোট ভাই হারুনসহ স্বজনেরা বলেছেন, ১৩ জানুয়ারি সুস্থ-সবল মনোয়ারুলকে পুলিশ দিনের বেলায় বাসা থেকে তুলে থানায় নিয়ে যায়। এরপর সেই দিন আদালতে চালান না দিয়ে পরের দিন রাত পর্যন্ত থানায় আটকে রেখে বর্বরোচিত কায়দায় অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। যেটা আইনের চরম বরখেলাপ। তার সমস্ত শরীরে, পায়ে, পিঠে ও মাথায় আঘাতের গভীর চিহ্ন দেখা গেছে।’
রিজভী বলেন, ‘পুলিশ নির্যাতন চালিয়ে মনোয়ারুলকে বিনা চিকিৎসায় হত্যা করেছে। মনোয়ারুলসহ কারা হেফাজতে মৃত্যুর প্রতিটি ঘটনার আমরা আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি করছি।’
গত কয়েক মাসে কারাগারে নির্যাতন চালিয়ে বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত ও তাঁদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ রোববার জনস্বার্থে এই রিট করা হয় বলে জানান বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘কারাগারে থেকে মৃত্যুর দায় রাষ্ট্র ও কারা কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে না। আমরা আবেদনে সংশ্লিষ্ট কারা কর্তৃপক্ষকে আদালতে এসে তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে নির্দেশনা চেয়েছি। সেই সঙ্গে মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার সমন্বয়ে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়েছি। তবে সেখানে যাতে পুলিশ ও কারা কর্তৃপক্ষকে না রাখা হয়।’
ব্যারিস্টার কায়সার আরও বলেন, ‘স্বাধীনতা-উত্তর ইতিহাসে এত রাজবন্দী এত দ্রুত মারা যাননি। যেসব রাজবন্দী মারা গেছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই সুস্থ অবস্থায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।’
এর আগে গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে নেতা-কর্মীদের হত্যা করা হয়েছে দাবি করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
এদিন রিজভী বলেন, ‘কারা হেফাজতে নির্মম নির্যাতনের শিকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের কারও না কারও মৃত্যুর সংবাদ আসছে প্রায়ই। গত তিন মাসে কারাগারে নির্যাতনে বিএনপির অন্তত ১৩ জন নেতার মৃত্যু হয়েছে। প্রত্যেকটি মৃত্যু পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’
রংপুর কারাগারে বন্দী গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারি মহিপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনা তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘মনোয়ারুলের বাবা ফজলে রহমান, ছোট ভাই হারুনসহ স্বজনেরা বলেছেন, ১৩ জানুয়ারি সুস্থ-সবল মনোয়ারুলকে পুলিশ দিনের বেলায় বাসা থেকে তুলে থানায় নিয়ে যায়। এরপর সেই দিন আদালতে চালান না দিয়ে পরের দিন রাত পর্যন্ত থানায় আটকে রেখে বর্বরোচিত কায়দায় অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। যেটা আইনের চরম বরখেলাপ। তার সমস্ত শরীরে, পায়ে, পিঠে ও মাথায় আঘাতের গভীর চিহ্ন দেখা গেছে।’
রিজভী বলেন, ‘পুলিশ নির্যাতন চালিয়ে মনোয়ারুলকে বিনা চিকিৎসায় হত্যা করেছে। মনোয়ারুলসহ কারা হেফাজতে মৃত্যুর প্রতিটি ঘটনার আমরা আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি করছি।’
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৬ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে