নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ কুচক্রীরা, আওয়ামী লীগ প্রেতাত্মারা বাংলাদেশের এই সরকারকে অস্থিতিশীল করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের আকাশে একটা নক্ষত্র। যিনি বাংলাদেশের মানুষকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল করে তুলেছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও আওয়ামী দোসরদের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘যেভাবে ১৯৭১ সালে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র পৃথিবীতে স্থায়ীভাবে ওঠানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছি, সেই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ মুজিবুর রহমান আপনি স্বাধীনতার কোথায় যুদ্ধ করেছিলেন? আপনার দল কোথায় যুদ্ধ করেছে? কোন সেক্টরে আপনার লোক যুদ্ধ করেছে? আপনার লোকেরা কলকাতায় বসেছিল। সেই লোকেরাই ১৬ বছর এই দেশের মানুষের ওপর চেপে বসে মানুষের কণ্ঠকে চিবিয়ে চিবিয়ে হত্যা করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে আমাদের প্রিয় নেতা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। যারা মায়ের বুক খালি করেছে, আবু সাঈদের রক্ত বৃথা যাবে না। আপনারা যতই ষড়যন্ত্র করেন না কেন, আপনারা বাংলাদেশের মাটিতে কোনো দিনও আওয়ামী লীগের নাম নিয়ে আসতে পারবেন না।’
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘আপনি মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করে ভারতের সঙ্গে আঁতাত করেছেন। সীমান্তে যখন আমার ভাইদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, সেই কথাগুলো আপনি কখনোই আমাদের সংসদে বলার সুযোগ দেননি। আপনি এখন দাপটের সঙ্গে হিন্দুস্তানে বসে আছেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নাই, কিন্তু আপনার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কথা বলে। বাংলাদেশকে কোনো কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। বাংলাদেশের মানুষ সজাগ। ২০১৩ সালে যে চুক্তি করেছেন, সেই চুক্তি অনুযায়ী শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিতে হবে। যদি স্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রী আপনি হয়ে থাকেন, বন্দী চুক্তি যদি স্বাক্ষর করে থাকেন, তাহলে শেখ হাসিনাকে দেশে হস্তান্তর করুন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ শর অধিক মামলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দিল্লিতে বসে মা-মেয়ে যুক্তি করে বাংলাদেশে ড. ইউনূসের সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে, বাংলাদেশের মানুষ সেটা কখনোই মেনে নেবে না। বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে আওয়ামী লীগকে ঘৃণা করে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে, ভারতের বিরুদ্ধেও মানুষ সজাগ হচ্ছে।’
নির্বাচনের বিষয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ড. ইউনূস কয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দেবে, কখন নির্বাচন হবে, সেটা রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। আমাদের আত্মবিশ্বাস হচ্ছে বিএনপি। আমাদের নেতা তারেক রহমান। আমাদের নেতা বলেছেন, বাংলাদেশে এমন একটি নির্বাচনের মাধ্যমে আমি বাংলাদেশের বিএনপিকে ক্ষমতায় নিতে চাই. যে নির্বাচন দিনে হবে, যে নির্বাচনে মৃত ব্যক্তি ভোট দেবে না, যে নির্বাচন কমিশন হাসিনার কথায় নির্বাচন করেছে, এমন নির্বাচন কমিশন যাতে বাংলাদেশে আর কোনো দিন না হয়।’
তারেক রহমান ও খালেদা জিয়াকে ভয় করার কারণ জানিয়ে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘১৯৮০ সালে যখন জিয়াউর রহমান ভারত সফরে যান। তখন ইন্দিরা গান্ধী জিয়াউর রহমানকে রিকোয়েস্ট করেছিলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত নেন, তার সম্পত্তি ফেরত দেন। তখন আমার নেতা জিয়াউর রহমান স্পষ্ট করে বলে দিয়েছিল, সে (শেখ হাসিনা) দেশে আসুক, তার সকল সম্পত্তি ফেরত দেওয়া হবে। আপনি (শেখ হাসিনা) দেশে এসেছিলেন, এরপর জিয়াউর রহমান কেন খুন হয়েছেন, সেটা জানার ইচ্ছা আমাদের জাগে।’
গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শেখ হাসিনা সরকার কেড়ে নিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আপনাদের ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে দেয়নি। আপনাদের গুলি করেছে, আপনাদের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করেছে। আপনাদের পত্রিকাগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। আপনাদের চ্যানেলগুলোকে ডিজিএফআই দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করেছে। আমরা আশা করছি, ড. ইউনূসের এই সরকারের অধীনে আপনারা বুক ফুলিয়ে স্বাধীনভাবে, স্বাধীন কলমে লিখবেন। আপনাদের লেখনী দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে ১৬ বছরের অত্যাচার, গুমের, মায়ের বুক খালি হওয়ার ইতিহাস আপনারা তুলে ধরবেন। আমরা এইটুকু আপনাদের কাছে চাই।’
গণতন্ত্র ফোরামের সভাপতি ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ ও গণতন্ত্র ফোরামের নেতারা।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ কুচক্রীরা, আওয়ামী লীগ প্রেতাত্মারা বাংলাদেশের এই সরকারকে অস্থিতিশীল করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের আকাশে একটা নক্ষত্র। যিনি বাংলাদেশের মানুষকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল করে তুলেছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও আওয়ামী দোসরদের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘যেভাবে ১৯৭১ সালে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র পৃথিবীতে স্থায়ীভাবে ওঠানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছি, সেই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ মুজিবুর রহমান আপনি স্বাধীনতার কোথায় যুদ্ধ করেছিলেন? আপনার দল কোথায় যুদ্ধ করেছে? কোন সেক্টরে আপনার লোক যুদ্ধ করেছে? আপনার লোকেরা কলকাতায় বসেছিল। সেই লোকেরাই ১৬ বছর এই দেশের মানুষের ওপর চেপে বসে মানুষের কণ্ঠকে চিবিয়ে চিবিয়ে হত্যা করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে আমাদের প্রিয় নেতা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আবার ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। যারা মায়ের বুক খালি করেছে, আবু সাঈদের রক্ত বৃথা যাবে না। আপনারা যতই ষড়যন্ত্র করেন না কেন, আপনারা বাংলাদেশের মাটিতে কোনো দিনও আওয়ামী লীগের নাম নিয়ে আসতে পারবেন না।’
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘আপনি মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করে ভারতের সঙ্গে আঁতাত করেছেন। সীমান্তে যখন আমার ভাইদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, সেই কথাগুলো আপনি কখনোই আমাদের সংসদে বলার সুযোগ দেননি। আপনি এখন দাপটের সঙ্গে হিন্দুস্তানে বসে আছেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশে ফারুক বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নাই, কিন্তু আপনার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কথা বলে। বাংলাদেশকে কোনো কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। বাংলাদেশের মানুষ সজাগ। ২০১৩ সালে যে চুক্তি করেছেন, সেই চুক্তি অনুযায়ী শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিতে হবে। যদি স্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রী আপনি হয়ে থাকেন, বন্দী চুক্তি যদি স্বাক্ষর করে থাকেন, তাহলে শেখ হাসিনাকে দেশে হস্তান্তর করুন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ শর অধিক মামলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দিল্লিতে বসে মা-মেয়ে যুক্তি করে বাংলাদেশে ড. ইউনূসের সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে, বাংলাদেশের মানুষ সেটা কখনোই মেনে নেবে না। বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে আওয়ামী লীগকে ঘৃণা করে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে, ভারতের বিরুদ্ধেও মানুষ সজাগ হচ্ছে।’
নির্বাচনের বিষয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ড. ইউনূস কয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দেবে, কখন নির্বাচন হবে, সেটা রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। আমাদের আত্মবিশ্বাস হচ্ছে বিএনপি। আমাদের নেতা তারেক রহমান। আমাদের নেতা বলেছেন, বাংলাদেশে এমন একটি নির্বাচনের মাধ্যমে আমি বাংলাদেশের বিএনপিকে ক্ষমতায় নিতে চাই. যে নির্বাচন দিনে হবে, যে নির্বাচনে মৃত ব্যক্তি ভোট দেবে না, যে নির্বাচন কমিশন হাসিনার কথায় নির্বাচন করেছে, এমন নির্বাচন কমিশন যাতে বাংলাদেশে আর কোনো দিন না হয়।’
তারেক রহমান ও খালেদা জিয়াকে ভয় করার কারণ জানিয়ে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘১৯৮০ সালে যখন জিয়াউর রহমান ভারত সফরে যান। তখন ইন্দিরা গান্ধী জিয়াউর রহমানকে রিকোয়েস্ট করেছিলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত নেন, তার সম্পত্তি ফেরত দেন। তখন আমার নেতা জিয়াউর রহমান স্পষ্ট করে বলে দিয়েছিল, সে (শেখ হাসিনা) দেশে আসুক, তার সকল সম্পত্তি ফেরত দেওয়া হবে। আপনি (শেখ হাসিনা) দেশে এসেছিলেন, এরপর জিয়াউর রহমান কেন খুন হয়েছেন, সেটা জানার ইচ্ছা আমাদের জাগে।’
গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শেখ হাসিনা সরকার কেড়ে নিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আপনাদের ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করতে দেয়নি। আপনাদের গুলি করেছে, আপনাদের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করেছে। আপনাদের পত্রিকাগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। আপনাদের চ্যানেলগুলোকে ডিজিএফআই দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করেছে। আমরা আশা করছি, ড. ইউনূসের এই সরকারের অধীনে আপনারা বুক ফুলিয়ে স্বাধীনভাবে, স্বাধীন কলমে লিখবেন। আপনাদের লেখনী দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে ১৬ বছরের অত্যাচার, গুমের, মায়ের বুক খালি হওয়ার ইতিহাস আপনারা তুলে ধরবেন। আমরা এইটুকু আপনাদের কাছে চাই।’
গণতন্ত্র ফোরামের সভাপতি ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ ও গণতন্ত্র ফোরামের নেতারা।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৪ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৭ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১৮ ঘণ্টা আগে