ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, ‘সাহস থাকলে ভোটের সুন্দর পরিবেশ করুন। মানুষ আপনাদের প্রত্যাখ্যান করবে। আপনারা মানুষের হৃদয়ে স্থান করতে পারেননি।’
আজ সোমবার বিকেল ৫টায় ময়মনসিংহ নগরীর ঐতিহ্যবাহী আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠে ইসলামী আন্দোলনের বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে চরমোনাই পীর বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিন।’
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলনের ১৫ দফার সঙ্গে বাংলাদেশের ৯৫ ভাগ মানুষ একমত, মতামত নিয়ে দেখুন। দেশের ৯২ ভাগ মানুষ মুসলিম। কিন্তু দেশের শিক্ষা সিলেবাস থেকে ধর্মশিক্ষা বাদ দিয়ে জাতিকে কী শেখাবেন? কাদের পরামর্শে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অবিলম্বে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করুন। দেশের স্বাধীনতার জন্য লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে, ইজ্জত দিয়েছে। সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল বাঁকা করতে জানে বাংলাদেশের জনগণ। ইসলাম রক্ষার জন্য আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত।’
মুহাম্মদ রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘আমরা দেখি নৌকাকে বিভিন্ন সময় পানির ওপর ভেসে থাকতে। আবার হঠাৎ নৌকা পানির নিচে ডুবে যায়। এর কারণ অনুসন্ধান করে দেখুন, নাস্তিকদের ভারে নৌকা পানির নিচে ডুবে যায়।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে রেজাউল করীম বলেন, ‘ইভিএম ভোট জালিয়াতির পদ্ধতি, এটা প্রমাণিত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইভিএম প্রত্যাখ্যান হয়েছে। আমরা সম্পূর্ণভাবে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট চাই না।’
সমাবেশে চরমোনাইয়ের পীর বলেন, ‘সরকারের কাছে দেশ ও ইসলামের চেয়েও ভারতের প্রেম বেশি। এ জন্য রাসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে কটূক্তি করার পরও বৃহত্তর ইসলামপ্রিয় জনতার পক্ষে অবস্থান নিতে পারেনি, কেবল ভারতপ্রীতির কারণে। সরকারকে মনে রাখতে হবে আপনার দুর্দিনে ভারত আপনাকে রক্ষা করতে পারবে না। আল্লাহর গজব থেকে বাঁচতে চাইলে অবশ্যই নবীর প্রেমের দৃষ্টান্ত সরকার দেখাতে হবে।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুফতি সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহাবুবুর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে এলাহী বারী মাসউদ, মাওলানা লোকমান হুসাইন জাফরী, জিএম রুহুল আমীন, মাওলানা কেফায়েতউল্লাহ কাশমী, আলহাজ আব্দুর রহমান, ছাত্রনেতা শরিফুল ইসলাম রিয়াদসহ স্থানীয় ও বিভাগীয় নেতারা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, ‘সাহস থাকলে ভোটের সুন্দর পরিবেশ করুন। মানুষ আপনাদের প্রত্যাখ্যান করবে। আপনারা মানুষের হৃদয়ে স্থান করতে পারেননি।’
আজ সোমবার বিকেল ৫টায় ময়মনসিংহ নগরীর ঐতিহ্যবাহী আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠে ইসলামী আন্দোলনের বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে চরমোনাই পীর বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিন।’
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলনের ১৫ দফার সঙ্গে বাংলাদেশের ৯৫ ভাগ মানুষ একমত, মতামত নিয়ে দেখুন। দেশের ৯২ ভাগ মানুষ মুসলিম। কিন্তু দেশের শিক্ষা সিলেবাস থেকে ধর্মশিক্ষা বাদ দিয়ে জাতিকে কী শেখাবেন? কাদের পরামর্শে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অবিলম্বে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করুন। দেশের স্বাধীনতার জন্য লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে, ইজ্জত দিয়েছে। সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল বাঁকা করতে জানে বাংলাদেশের জনগণ। ইসলাম রক্ষার জন্য আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত।’
মুহাম্মদ রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘আমরা দেখি নৌকাকে বিভিন্ন সময় পানির ওপর ভেসে থাকতে। আবার হঠাৎ নৌকা পানির নিচে ডুবে যায়। এর কারণ অনুসন্ধান করে দেখুন, নাস্তিকদের ভারে নৌকা পানির নিচে ডুবে যায়।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে রেজাউল করীম বলেন, ‘ইভিএম ভোট জালিয়াতির পদ্ধতি, এটা প্রমাণিত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইভিএম প্রত্যাখ্যান হয়েছে। আমরা সম্পূর্ণভাবে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট চাই না।’
সমাবেশে চরমোনাইয়ের পীর বলেন, ‘সরকারের কাছে দেশ ও ইসলামের চেয়েও ভারতের প্রেম বেশি। এ জন্য রাসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে কটূক্তি করার পরও বৃহত্তর ইসলামপ্রিয় জনতার পক্ষে অবস্থান নিতে পারেনি, কেবল ভারতপ্রীতির কারণে। সরকারকে মনে রাখতে হবে আপনার দুর্দিনে ভারত আপনাকে রক্ষা করতে পারবে না। আল্লাহর গজব থেকে বাঁচতে চাইলে অবশ্যই নবীর প্রেমের দৃষ্টান্ত সরকার দেখাতে হবে।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুফতি সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহাবুবুর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে এলাহী বারী মাসউদ, মাওলানা লোকমান হুসাইন জাফরী, জিএম রুহুল আমীন, মাওলানা কেফায়েতউল্লাহ কাশমী, আলহাজ আব্দুর রহমান, ছাত্রনেতা শরিফুল ইসলাম রিয়াদসহ স্থানীয় ও বিভাগীয় নেতারা।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে