নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) তৈরি করেছিলে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ। তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামকে জঙ্গি বানাইছে ইনু সাহেব। আরে জঙ্গি কারে বলে? আন্দোলন তো মানুষই করে। আন্দোলন করবে, আন্দোলন অনেক সময় সহিংসতায় চলে যায়। কিন্তু তারা জঙ্গি নয়, জঙ্গি হচ্ছে সশস্ত্র বিপ্লব যারা করে সরকারকে হটানোর জন্য, যেটা ইনু সাহেবরা করেছিলেন।
বৃহস্পতিবার সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।
ফিরোজ বলেন, সেদিন (পঁচাত্তর সালে) জাসদ যদি ক্ষেত্র প্রস্তুত না করত বঙ্গবন্ধুকে কেউ হত্যা করতে পারত? বঙ্গবন্ধুকে কেউ এভাবে নির্মমভাবে হত্যা করার দুঃসাহস পেত? সমস্ত ক্ষেত্র তারা প্রস্তুত করেছিল। আজকে বলে আমরা কিছু জানি না।
যুবলীগের সাবেক এই নেতা বলেন, জাসদ ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এই দেশে হাজার হাজার যুবলীগ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ কর্মীদের হত্যা করেছে। অনেক পুলিশ ফাঁড়ি তারা দখল করেছে, পুলিশ ফাঁড়ি লুট করেছে, থানা লুট করেছে, ট্রেজারি লুট করেছে। ঈদের জামায়াতে আমাদের আওয়ামী লীগের এমপিদের তারা হত্যা করেছে দিনের বেলায়। জামায়াতে দাঁড়িয়ে ঈদের জামাতে বসা অবস্থায় হত্যা করেছে। তারা যদি এখন আরেকটি সংগঠনকে জঙ্গি বলে সেটা মানায়?
ফিরোজ রশীদ বলেন, জাসদ যদি ক্ষেত্র প্রস্তুত না করত তাহলে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারত? সেদিন আমি ঢাকা যুবলীগের প্রধান ছিলাম। সেদিন হারুন মোল্লা সভাপতি ছিল। মিরপুর থানার বড় একটা মিছিল নিয়ে এল খালেক সাহেব। সেদিন যদি জাসদ ক্ষেত্র প্রস্তুত না করত? তাদের একটা পত্রিকা ছিল গণকণ্ঠ। সেই পত্রিকা পড়ে দেখেন সেদিন কি না বানাইছে আমাদের। চোর-ডাকাত সবকিছু বানাইছে তারা। স্বাধীনতার শত্রু ওই পত্রিকা তারা পড়ত। সমস্ত মানুষকে তারা ক্ষিপ্ত করে তুলেছিল। এই জাসদ আজকে গণতন্ত্রের কথা বলে বঙ্গবন্ধুর কথা বলে।
রাশেদ খান মেননকে উদ্দেশ্য করে কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, যারা গণতন্ত্রের মর্ম বুঝে না, স্বাধীনতার মর্ম বুঝে না তাদের সঙ্গে আবার কিসের কথা।
র্যাব যদি একদিন বলে যে রাতে আমরা বের হব না, র্যাব ক্যাম্পে থাকবে, নামাজ-রোজা করবে তাহলে ওই দিন এই দেশ সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হবে বলে দাবি করেন জাপার এই সাংসদ। তিনি বলেন, কোনো মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হবে। একটা সুশৃঙ্খল বাহিনী তাকে ধ্বংস করার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই দেখতে হবে।
ফিরোজ বলেন, এত দিন তারা লবিস্ট নিয়োগ করল আমরা কেন পাল্টা লবিস্ট নিয়োগ করতে পারলাম না? এই ষড়যন্ত্র মানব না। এতো কষ্ট করে যে স্বাধীনতা এনেছি সেই স্বাধীনতা এইভাবে কেউ নষ্ট করবে এটা আমরা চাই না।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) তৈরি করেছিলে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ। তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামকে জঙ্গি বানাইছে ইনু সাহেব। আরে জঙ্গি কারে বলে? আন্দোলন তো মানুষই করে। আন্দোলন করবে, আন্দোলন অনেক সময় সহিংসতায় চলে যায়। কিন্তু তারা জঙ্গি নয়, জঙ্গি হচ্ছে সশস্ত্র বিপ্লব যারা করে সরকারকে হটানোর জন্য, যেটা ইনু সাহেবরা করেছিলেন।
বৃহস্পতিবার সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।
ফিরোজ বলেন, সেদিন (পঁচাত্তর সালে) জাসদ যদি ক্ষেত্র প্রস্তুত না করত বঙ্গবন্ধুকে কেউ হত্যা করতে পারত? বঙ্গবন্ধুকে কেউ এভাবে নির্মমভাবে হত্যা করার দুঃসাহস পেত? সমস্ত ক্ষেত্র তারা প্রস্তুত করেছিল। আজকে বলে আমরা কিছু জানি না।
যুবলীগের সাবেক এই নেতা বলেন, জাসদ ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এই দেশে হাজার হাজার যুবলীগ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ কর্মীদের হত্যা করেছে। অনেক পুলিশ ফাঁড়ি তারা দখল করেছে, পুলিশ ফাঁড়ি লুট করেছে, থানা লুট করেছে, ট্রেজারি লুট করেছে। ঈদের জামায়াতে আমাদের আওয়ামী লীগের এমপিদের তারা হত্যা করেছে দিনের বেলায়। জামায়াতে দাঁড়িয়ে ঈদের জামাতে বসা অবস্থায় হত্যা করেছে। তারা যদি এখন আরেকটি সংগঠনকে জঙ্গি বলে সেটা মানায়?
ফিরোজ রশীদ বলেন, জাসদ যদি ক্ষেত্র প্রস্তুত না করত তাহলে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারত? সেদিন আমি ঢাকা যুবলীগের প্রধান ছিলাম। সেদিন হারুন মোল্লা সভাপতি ছিল। মিরপুর থানার বড় একটা মিছিল নিয়ে এল খালেক সাহেব। সেদিন যদি জাসদ ক্ষেত্র প্রস্তুত না করত? তাদের একটা পত্রিকা ছিল গণকণ্ঠ। সেই পত্রিকা পড়ে দেখেন সেদিন কি না বানাইছে আমাদের। চোর-ডাকাত সবকিছু বানাইছে তারা। স্বাধীনতার শত্রু ওই পত্রিকা তারা পড়ত। সমস্ত মানুষকে তারা ক্ষিপ্ত করে তুলেছিল। এই জাসদ আজকে গণতন্ত্রের কথা বলে বঙ্গবন্ধুর কথা বলে।
রাশেদ খান মেননকে উদ্দেশ্য করে কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, যারা গণতন্ত্রের মর্ম বুঝে না, স্বাধীনতার মর্ম বুঝে না তাদের সঙ্গে আবার কিসের কথা।
র্যাব যদি একদিন বলে যে রাতে আমরা বের হব না, র্যাব ক্যাম্পে থাকবে, নামাজ-রোজা করবে তাহলে ওই দিন এই দেশ সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হবে বলে দাবি করেন জাপার এই সাংসদ। তিনি বলেন, কোনো মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারবে না। মাদকের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হবে। একটা সুশৃঙ্খল বাহিনী তাকে ধ্বংস করার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবশ্যই দেখতে হবে।
ফিরোজ বলেন, এত দিন তারা লবিস্ট নিয়োগ করল আমরা কেন পাল্টা লবিস্ট নিয়োগ করতে পারলাম না? এই ষড়যন্ত্র মানব না। এতো কষ্ট করে যে স্বাধীনতা এনেছি সেই স্বাধীনতা এইভাবে কেউ নষ্ট করবে এটা আমরা চাই না।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৩১ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে